Добірка наукової літератури з теми "সাহিত্য"

Оформте джерело за APA, MLA, Chicago, Harvard та іншими стилями

Оберіть тип джерела:

Ознайомтеся зі списками актуальних статей, книг, дисертацій, тез та інших наукових джерел на тему "সাহিত্য".

Біля кожної праці в переліку літератури доступна кнопка «Додати до бібліографії». Скористайтеся нею – і ми автоматично оформимо бібліографічне посилання на обрану працю в потрібному вам стилі цитування: APA, MLA, «Гарвард», «Чикаго», «Ванкувер» тощо.

Також ви можете завантажити повний текст наукової публікації у форматі «.pdf» та прочитати онлайн анотацію до роботи, якщо відповідні параметри наявні в метаданих.

Статті в журналах з теми "সাহিত্য"

1

Ghorui, Shubhankar. "‘SUKTARA’ PATRIKA O BANGLA SISHU-KISHORE SAHITYA." ENSEMBLE 3, no. 1 (August 20, 2021): 292–98. http://dx.doi.org/10.37948/ensemble-2021-0301-a033.

Повний текст джерела
Анотація:
বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্যের জগতে পত্র-পত্রিকার একটি বিশেষ ভূমিকা আছে। একটা সময় বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্য নীতিকথা, হাস্যকৌতুক, জীবজন্তু ও রূপকথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পরবর্তীকালে এই সবের বাইরে বেরিয়ে এসে শিশু-কিশোর সাহিত্যের মধ্যে অ্যাডভেঞ্চার, রহস্য, গোয়েন্দা, কল্পবিজ্ঞান ও কমিক্স খুব সহজেই জায়গা করে নেয়। বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্যের ক্ষেত্রে এই পরিবর্তনটা খুব সহজেই আমরা দেখতে পাই ‘শুকতারা’ পত্রিকার ওপর নজর রাখলে। কারণ স্বাধীনতার ঠিক পরেই ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় ধরে প্রকাশিত হয়ে আসছে এই পত্রিকা। পত্রিকাটির যেহেতু ৭৪-টি বর্ষ অতিক্রান্ত তাই এই দীর্ঘ সময়ের ওপর নজর রাখলে বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্য ও তার ক্রমবিবর্তনের ধারাটি খুব সহজেই আমাদের নজরে আসে। এর পাশাপাশি ‘শুকতারা’র সাহিত্য সম্ভারকে ঐতিহাসিক পদ্ধতির ভিত্তিতে এবং অন্যান্য সমসাময়িক ছোটদের পত্র-পত্রিকার সঙ্গে তুলনামূলক আলোচনার মধ্য দিয়ে বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্যে এই পত্রিকার ভূমিকা কতটুকু তা আমরা মূল প্রবন্ধে খোঁজবার চেষ্টা করব।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
2

Ara, Hosne. "<b>নজরুল-প্রতিভা: ফার্সি কাব্যানুবাদের প্রেক্ষাপটে</b>". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, № 3 (1 червня 2023): 53–68. http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.4.

Повний текст джерела
Анотація:
সারসংক্ষেপ: নজরুল-সাহিত্যে ফার্সি কবি ও কবিতার প্রভাব অনন্য। কবি-জীবনের সূচনালগ্নে নজরুল ফার্সি-সাহিত্য পাঠ করেছেন নিবিড়ভাবে এবং অনুবাদও করেছেন বিচ্ছিন্নভাবে কিছু ফার্সি কবিতা। পরবর্তীসময়ে নজরুল যখন কবি-গীতিকার হিসেবে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করছেন, তখন অনুবাদ করেছেন ফার্সি ভাষার কবি হাফিজ ও ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াৎ। আলোচ্য প্রবন্ধে নজরুলের এই কাব্যদ্বয় অনুবাদের প্রেক্ষাপটে নজরুল-মানস চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। ফার্সি কাব্যানুবাদের সূত্রে নজরুলের ঔপনিবেশিক শাসন বিরোধিতা, স্বদেশ-স্বভাষার প্রতি অনুরাগ প্রকাশিত হয়েছে। তার স্বরূপ-সন্ধান এ প্রবন্ধের লক্ষ্য।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
3

RAY, RAJARSHI. "‘বঙ্গবাণী’ পত্রিকা ও বাংলা সাহিত্য (‘BANGABANI’ PATRIKA AND BENGALI LITERATURE)". ENSEMBLE 2, № 1 (22 березня 2020): 20–25. http://dx.doi.org/10.37948/ensemble-2020-0201-a003.

Повний текст джерела
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
4

বণিক, সুদেষ্ণা. "বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চণ্ডীদাস বিতর্ক". BL College Journal 4, № 1 (1 липня 2022): 21–29. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b2.

Повний текст джерела
Анотація:
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চন্ডীদাসের স্থান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চৈতন্য-পূর্ববর্তী সময় থেকেই রাধাকৃষ্ণের লীলা সংক্রান্ত পদ রচনায় ও এই সমস্ত পদে প্রেম ও ভক্তির সংমিশ্রণে দিব্যভাবের প্রকাশ ঘটানোয় চন্ডীদাসের কৃতিত্ব অতুলনীয়। স্বকীয় কাব্য প্রতিভার বৈশিষ্ট্যে চন্ডীদাস বাংলা পদাবলী সাহিত্যে ও আপামর বাঙালি মানসে এক অনন্যসাধারণ উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। চন্ডীদাসের পদাবলী স্বয়ং মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যকেও অপার্থিব আনন্দে আপ্লুত করত। তাই পদাবলী সাহিত্যের এই মহান স্রষ্টা যুগের পর যুগ ব্যাপী বাঙালি সুধী সমাজের আলোচ্য ব্যক্তি ও জনমানসের হৃদয়ের কবি হিসেবে স্ব-মহিমায় প্রতিষ্ঠিত। তবে বৈষ্ণব সাহিত্যে এই ‘চন্ডীদাস’ নামের অন্তরালে একাধিক বা বহু ব্যক্তির অস্তিত্ব বর্তমান। প্রাক্ চৈতন্য ও চৈতন্যোত্তর যুগে ‘চন্ডীদাস’ নামের একাধিক কবি থাকায় পদাবলী সাহিত্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় কবিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা দুষ্কর। যদিও চৈতন্যোত্তর কালের ‘চন্ডীদাস’ নামধারী কবিরা কেউ ‘দীন’, কেউ ‘সহজিয়া’ উপাধি ব্যবহার করেছেন বলে তাঁদের পৃথকভাবে চিহ্নিত করা তুলনামূলকভাবে সহজ । কিন্তু মূল সমস্যা হল প্রাক্ চৈতন্য যুগের চন্ডীদাস, যিনি তাঁর রচনাশৈলী দ্বারা মহাপ্রভুকেও ভাবাবেশে আচ্ছন্ন করতেন, তাঁর পরিচয় উদ্ধার করে তাঁকে চিহ্নিত করা। আলোচ্য গবেষণা পত্রের মূল উদ্দেশ্য হল বৈষ্ণব পদাবলীর সর্বাধিক সম্মানিত ও আদৃত পদকার চন্ডীদাস সম্পর্কে পূর্বাপর গবেষণা ও আলোচনার নিরিখে একটি সর্বজনস্বীকৃত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
5

মজুমদার, শ্রাবন্তী. "অমর মিত্রের ধুলোগ্রাম: বাস্তুহীনের বিকল্প ‘জামতলি’". BL College Journal 4, № 1 (1 липня 2022): 30–38. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b3.

Повний текст джерела
Анотація:
স্মৃতি এবং পুনর্বাসনের মধ্যে দিয়ে যে সাহিত্যধারা গড়ে উঠেছিল অমর মিত্র মূলত সেই ধারার লেখক। ছেড়ে যাওয়া প্রতিবেশী-পরিজনের কষ্ট, অবদমিত আবেগ ও ছিন্নমূল হওয়ার বেদনায় লেখা স্মৃতিকথা দিয়েই পার্টিশন সাহিত্যের সূচনা। অমর মিত্র মূলত এই ধারারই লেখক। তাঁর কাছে দেশভাগ মানেই সব শেষ হয়ে যাওয়া নয় বরং দেশভাগের ৭৪ বছর পেরিয়ে এসেও এই আলোচনা প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে কেন না এটা প্রমাণিত যে ১৯৪৭ সালেই সব কিছু শেষ হয়ে যায়নি, তিনটি প্রজন্মের পরেও দেশভাগ পরবর্তী প্রজন্মের জন্য এই বেদনা, এই দহন শিকড়সন্ধানী করে তুলবে। দেশভাগ যেমন একটি বেদনাদায়ক ঘটনা পাশাপাশি এই বিষয়ে নিমজ্জিত হয়ে আলোচনার পরিসরও কম বেদনাদায়ক নয়। সেই বিচ্ছেদ বেদনার বিস্মৃতি রাশি হয়েই অমর মিত্রের কাছে দেশভাগ বা দেশত্যাগের মানবিক ট্রাজেডি অনিবার্যভাবেই উঠে এসেছে যার নির্মম সাক্ষ্য বহন করে চলেছে খন্ডিত বাংলার চলমান সাহিত্য। তাঁর ধুলোগ্রাম উপন্যাস যেন সার্বিকভাবে ধারণ করে আছে দুই পারের ইতিহাসকে। ছেড়ে আসার যন্ত্রণা এবং আবার নতুন করে গড়ে তোলার সংকল্পের মধ্যে দিয়েই দৃঢ় হয়ে উঠেছে এর কাহিনি। ১৯৪৭ -এর দেশভাগ এবং ১৯৪৮ -এর শেষ দিকে খুলনার দাঙ্গার ফলে পূর্ববঙ্গ থেকে পশ্চিমবঙ্গে বিপুল সংখ্যক শরণার্থী এসে ভিড় করে। বেসামাল পরিস্থিতিকে আয়ত্তে আনতে চেয়ে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫০ -এ নেহেরু-লিয়াকত চুক্তি ঠিক হয় এবং তাতে বলা হয় ৩১-শে ডিসেম্বরের মধ্যে উদ্বাস্তুরা যদি ফিরে যায় তবে পূর্ববঙ্গ সরকার তার সম্পত্তি ফিরিয়ে দেবার দায়িত্ব গ্রহণ করবে। কিন্তু এই প্রস্তাবও শৃঙ্খলা দিতে পারেনি বরং বিক্ষোভের মাত্রাকে বাড়িয়ে দিয়েছিল। অগণিত বাস্তুত্যাগী মানুষদের বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়েই পুনর্বাসন বা সম্পত্তি একচেঞ্জের খেলা চলে যার কোনোটাই পরিপূরক ছিল না। কিছু মানুষ তাদের নিজেদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব নিজেরাই হাতে তুলে নিয়েছিল, গড়ে তুলেছিল উদ্বাস্তু কলোনি। এই কলোনিগুলিকে কেন্দ্র করে এবং অবশ্যই কলোনিবাসীদের অধিকার ও অধিকৃত জমির আইনি স্বীকৃতির দাবিতে এপার-ওপারের বাঙালির যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত, প্রতিহিংসা, আবেগ- বিহ্বলতা কাজ করেছে তারই এক জীবন্ত ভাষ্য ধরা রয়েছে অমর মিত্রের ধুলোগ্রাম উপন্যাস।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
6

চক্রবর্ত্তী, প্রীতম. "একক মাতৃত্ব এবং সেলিনা হোসেনের দুটি গল্প". BL College Journal 4, № 1 (1 липня 2022): 39–50. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b4.

Повний текст джерела
Анотація:
ওপার বাংলার বরিষ্ঠ কথাকার সেলিনা হোসেন, সাহিত্য চর্চা করে চলেছেন দীর্ঘ পাঁচ দশক ধরে, দীর্ঘকাল ধরে তাঁর জনপ্রিয়তাও অব্যাহত। সমাজ-রাজনীতি এবং অর্থনীতির বহুমাত্রিক সমস্যা-সম্ভবনা ঠাঁই পেয়েছে তাঁর কথাভুবনে। একইভাবে সেলিনা হোসেনের কথানদীর বাঁকে বাঁকে নারীভাবনাতেও যুক্ত হয়েছে নিত্য নতুন ভাবনা; ব্যক্তিত্বে ও বৈভবে নারীর বহুমাত্রিকতা ধরা পড়েছে সেখানে। আর আধুনিক মানবতাবাদের বিশিষ্ট একটি পর্যায় যে মানবী-ভাবনা, সে সম্পর্কে গভীর সচেতন তিনি। বহতা সমাজের পট-পরিবর্তন ও নারীভাবনার বিবর্তন সম্পর্কে সচেতন থেকেই কথাবিশ্বে মেয়েদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। সমাজের বিবিধ শ্রেণির নারী বাস্তবতার সঙ্গে সেলিনা হোসেনের গল্পবিশ্বে জায়গা করে নিয়েছে, আবার প্রকাশ করেছে নিজেদের অনন্যতাও। তেমন বিশ শতকের একেবারে প্রান্তে এসে তিনি গল্পে এনেছেন একক মাতৃত্বের মত বিষয়কে, যা আজও সমাজের প্রতিটি স্তরে নির্দ্বিধায় গৃহীত হয়নি। অথচ তিনি একেবারে গ্রামজীবনের প্রেক্ষাপটে বিষয়টিকে উপস্থাপিত করেছেন গল্পে; এখানে আলোচনা করা হয়েছে লেখিকার দুটি গল্প ‘মতিজানের মেয়েরা’ এবং ‘পারুলের মা হওয়া’। আসলে দুই গ্রামীণ রমণীর এই বিপ্লবাত্মক সিদ্ধান্তের পিছনে আছে বধূ নির্যাতন ও উপেক্ষিত নারীর করুণ ইতিহাস; পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারী আবহমান কাল ধরে যে যাপন-যন্ত্রণা ভোগ করে এসেছে, আলোচ্য গল্পগুলি তার বিরুদ্ধে শুধু প্রতিবাদই জানায় না, উত্তরণের পথও দেখায়।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
7

Datta, Biplab. "রাজশেখর বসুর পরিভাষা ভাবনা". BL College Journal 5, № 2 (1 грудня 2023): 07–17. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg1.

Повний текст джерела
Анотація:
জ্ঞান-বিদ্যা চর্চার ক্ষেত্রে পরিভাষার গুরুত্ব অপরিসীম। ভাষা অর্থে যা বুঝি পরিভাষা তা নয়, পরিভাষা বলতে বিশেষ কিছু শব্দসমূহকে বুঝি। ভাষা বদলে গেলে পরিভাষিক শব্দগুলিকে সেই নির্দিষ্ট ভাষায় বদলে ফেলা সবসময় সম্ভব হয় না। তাই পরিভাষা নির্মাণ যে সব ক্ষেত্রেই প্রয়োজন এমনটিও নয়। আমরা পরিভাষা ঋণ নিতে পারি, যেমন, আইন-আদালত ইত্যাদি শব্দগুলি আমরা ঋণ হিসেবে অনেকদিনই গ্রহণ করে নিয়েছি। যে ক্ষেত্রে পরিভাষা ঋণ করে কাজ চালাতে গিয়ে বুঝি যে আমাদের ভাষাতেও একটি শব্দ দরকার তখন আমরা সম-অর্থবোধক নতুন শব্দ বেছে বা তৈরি করে নিই। পরিভাষা চর্চার ইতিহাস বেশ পুরানো। ‘সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা’র ২ বর্ষ থেকে ধারাবাহিকভাবে পরিভাষা বিষয়ক নানা প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছিল। রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রমুখেরাও পরিভাষাচর্চা করেছেন। পরিভাষা চর্চার ক্ষেত্রে যে নামটি অত্যন্ত বেশি প্রাসঙ্গিক তিনি রাজশেখর বসু। রাজশেখর বসুর ‘চলন্তিকা’ অভিধানের শেষে ৩০৭৮ টি পারিভাষিক শব্দের একটি তালিকা দিয়েছেন। তিনি পরিভাষা সমিতির সুপারিশ থেকে পছন্দমতো পরিভাষা গ্রহণ করেছিলেন। এছাড়াও রাজশেখর পরিভাষা নিয়ে নানা সময়ে নানা বক্তব্য রেখেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য দুটি প্রবন্ধ হলো ‘বাংলা পরিভাষা’ ও ‘সরকারী পরিভাষা’। এগুলি থেকেই তাঁর পরিভাষা নিয়ে ভাবনাচিন্তা সম্পর্কে আমরা জানতে পারি। পরিভাষা সংক্রান্ত তাঁর নানা ভাবনা-চিন্তার পর্যালোচনাই এই প্রবন্ধের আলোচ্য বিষয়।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
8

Mallick, Shankar Kumar. "‘কল্লোল’ পত্রিকার শতবর্ষ : বাংলা সাহিত্যে পালাবদলের ভূমিকা". BL College Journal 5, № 2 (1 грудня 2023): 39–52. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg5.

Повний текст джерела
Анотація:
বাংলা ভাষায় প্রকাশিত অসংখ্য সাময়িক পত্রের মধ্যে একটি ‘কল্লোল’। ১৩৩০ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখ এর প্রম সংখ্যা আলোর মুখ দেখে। প্রম বিশ্বযুদ্ধের পর গোটা পৃথিবীতে যখন ভাঙা-গড়ার পালাবদল চলছে সেরকম সময়েই কল্লোলের আত্মপ্রকাশ। দীনেশরঞ্জন দাস, গোকুলচন্দ্র নাগ, সতীপ্রসাদ সেন-এরকম প্রাণময় কর্মনিষ্ঠ স্বপড়ব-বিভোর আত্ম-প্রত্যয়ী অথচ আর্থিক সংস্থান-শূন্য কয়েকজন তরুণ কল্লোলের ভ্রæণ তৈরি করেন। ‘কল্লোল’ শব্দের আভিধানিক অর্থকে অল্পকিছুদিনের মধ্যে সত্যে পরিণত করেছিলেন আরও বেশ কিছু প্রতিশ্রæতিশীল তরুণ কবি- লেখক-আড্ডাবাজ মানুষ। সাগরের উর্মিমালার মতো তারা বিভিনড়ব জায়গা থেকে এসে আছড়ে পড়েছিলেন ‘কল্লোল’ এর তটরেখায়। দীনেশরঞ্জন দাশের মেজোদাদার বাড়ি ১০/২ পটুয়াটোলা লেনের দু’খানা ঘরে কল্লোলের দপ্তর স্থাপিত হয়েছিল। মানিকতলায় এক বন্ধুর প্রেস থেকে প্রম কয়েকমাস পত্রিকাটি ছাপা হয়ে বেরিয়েছিল। একেবারে অনাড়ম্বর জাঁকজমকশূন্য পরিবেশে দরিদ্র ঘরের সন্তান জন্মের মতো উৎসবহীন ছিল ‘কল্লোল’ এর জন্ম। বাইরে এর ঐশ্বর্য ও জৌলুস না থাকলেও কল্লোলের সদস্যদের প্রাণোচ্ছ¡ল আনন্দ ও আবেগের ঐশ্বর্য ছিল আকাশ ছোঁয়া। মাত্র সাত বছরের আয়ুষ্কালে সেকালে ‘কল্লোল’এর সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে শুরু করে একেবারে নবীন লেখক সকলেই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে যুক্ত হয়েছিলেন। কল্লোলের লেখকরা বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি ও ভাবধারায় কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করতে পেরেছিলেন। মানুষের জীবন ও সমাজের অচর্চিত ও অনালোচিত বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে আলো ফেলতে সক্ষম হয়েছিলেন। সে কারণে তাঁদের সেই স্বল্প সময়ের মধ্যে অসংখ্য শত্র এবং মিত্র উভয়ই সৃষ্টি হয়েছিল। তবে ‘কল্লোল’ পত্রিকা এবং তাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা লেখকগোষ্ঠী যারা পরবর্তীকালে ‘কল্লোলীয়’ বা ‘কল্লোল গোষ্ঠীর লেখক’ বলে পরিচিত হয়েছিলেন, তারা বাংলা সাহিত্যে স্থায়ী আসন পেয়েছিলেন। ‘কল্লোল’ পত্রিকা প্রকাশের শতবর্ষে দাঁড়িয়ে অনুভব করি বাংলা সাহিত্যে তার প্রভাব এবং সুদূরপ্রসারী গুরুত্ব।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
9

রায়, সুরঞ্জন. "প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের হাসির গান : স্বরুপ ও স্বাতন্ত্র্য". BL College Journal 4, № 2 (1 грудня 2022): 53–70. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b5.

Повний текст джерела
Анотація:
লোককবি প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের প্রসিদ্ধি বহুমাত্রিক। তিনি মূলত গানের রচয়িতা হলেও তার মধ্যে বিষয় বৈচিত্র্যের পাশাপাশি আছে অন্য রকম মাত্রাবোধ, যা তাঁকে স্বাতন্ত্র্য এনে দিয়েছে। বাংলা সাহিত্যে হাসির কবিতা ও গান সংখ্যাল্প হলেও, যে ক’জন কবি ও গীতিকারের হাতে সফলতা পেয়েছে তাঁদের মধ্যে প্রফুল্লরঞ্জন স্বরূপত স্বতন্ত্র। তাঁর উপস্থাপন কৌশল অন্য কবিদের মতো নয়। তিনি একটি ভিন্ন বোধ থেকে গ্রামীণ মানুষের অদৃশ্য জীবনচিত্র তাদের নিজস্ব ভাষায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। ফলে ভাষা এবং ছবি ভিন্ন রঙে, ভিন্ন আঙ্গিকে, ভিন্ন পরিবেশে এবং ভিন্ন আলাপচারিতার মধ্য দিয়ে একটি অন্য রকম জীবনভাষ্যের প্রতিনিধিত্ব করছে। এ গবেষণাকর্মটি সেই ভাষ্যের অদৃষ্টপূর্ব উপস্থাপন।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
10

Barman, Dr Dipak Chandra. "গৌড়বঙ্গের লোকসাহিত্য : প্রসঙ্গ কৌতুকরস". ENSEMBLE 3, № 1 (20 серпня 2021): 190–96. http://dx.doi.org/10.37948/ensemble-2021-0301-a023.

Повний текст джерела
Анотація:
সাহিত্যের নবরসরত্নের মধ্যে দ্বিতীয় রত্ন হাস্যরস। ‘হাস’ স্থায়ী ভাব থেকে এর উদ্ভব। হাস্যরসের বিভিন্ন উপধারার মধ্যে অন্যতম হল কৌতুকরস (Fun)। হাসির সঙ্গে পৃথিবীর যে কোনো স্থানের, যে কোনো বয়সের মানুষের যোগ অচ্ছেদ্য। অবশ্য আধুনিক-উত্তর সময় পর্বে এই পরম্পরাগত সত্য জিজ্ঞাসা চিহ্নের মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে। আবার এও সত্য আমাদের হাজার বছরের পথ পরিক্রমায় সুখ-দুঃখ, আনন্দ-যন্ত্রণা পাওয়া-না পাওয়া, যূথবদ্ধতা-নিঃসঙ্গতা, পারস্পরিক বিনিময়-পরশ্রীকাতরতা সহোদরার মতো সমান্তরাল স্রোতধারায় প্রবহমান। তবে একুশ শতকের যন্ত্র নিয়ন্ত্রিত জীবন ভাবনায় ‘সকল লোকের মাঝে ব’সে/ আমার নিজের মুদ্রাদোষে/ আমি একা হতেছি আলাদা?’— এই জিজ্ঞাসা চিহ্নের অঙ্কুশাগ্র নাগরিক জীবনের পাশাপাশি গ্রাম জীবনকেও মাত্রাধিক্যে বিদ্ধ করার প্রবণতা লক্ষণীয় ভাবে ক্রমবর্ধমান। সভ্যতার ‘অস্বাভাবিক’ অগ্রগতির ফলে মানুষ ক্রমশ হাসতে ভুলে যাচ্ছে অথচ হাসি মনুষ্য-বৃক্ষের শেকড়। শেকড়কে উপড়ে ফেলে বৃক্ষে জল সিঞ্চন— কালিদাসীয় পথ অনুসরণ। পরিবেশকে সজীব রাখার জন্য যেমন এক একটি বৃক্ষ নয় বনাঞ্চল প্রয়োজন তেমনি মানব সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য মানুষের যূথবদ্ধ সামাজিক পরিচয় প্রয়োজন। লোকায়ত জীবন এখনো নিজস্ব স্থানিক সংস্কৃতিকে লালন করার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সমাজের বহুস্বরিক আনন্দকে যেভাবে টিকিয়ে রেখে চলেছেন তা নাগরিক ‘সভ্য সমাজে’র কাছে শিক্ষণীয়। এমন সময়ের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে লোকসাহিত্যে কৌতুকরস প্রসঙ্গ বিশ্লেষণ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। তবে আলোচনার অভিমুখের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে বর্তমান প্রবন্ধ গৌড়বঙ্গ অর্থাৎ দুই দিনাজপুর ও মালদহের লোকজীবন ও সাহিত্যের কৌতুকরস প্রসঙ্গ আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকবে।
Стилі APA, Harvard, Vancouver, ISO та ін.
Ми пропонуємо знижки на всі преміум-плани для авторів, чиї праці увійшли до тематичних добірок літератури. Зв'яжіться з нами, щоб отримати унікальний промокод!

До бібліографії