Gotowa bibliografia na temat „নাগরিকতা”

Utwórz poprawne odniesienie w stylach APA, MLA, Chicago, Harvard i wielu innych

Wybierz rodzaj źródła:

Zobacz listy aktualnych artykułów, książek, rozpraw, streszczeń i innych źródeł naukowych na temat „নাগরিকতা”.

Przycisk „Dodaj do bibliografii” jest dostępny obok każdej pracy w bibliografii. Użyj go – a my automatycznie utworzymy odniesienie bibliograficzne do wybranej pracy w stylu cytowania, którego potrzebujesz: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver itp.

Możesz również pobrać pełny tekst publikacji naukowej w formacie „.pdf” i przeczytać adnotację do pracy online, jeśli odpowiednie parametry są dostępne w metadanych.

Artykuły w czasopismach na temat "নাগরিকতা"

1

Barman, Dr Dipak Chandra. "গৌড়বঙ্গের লোকসাহিত্য : প্রসঙ্গ কৌতুকরস". ENSEMBLE 3, nr 1 (20.08.2021): 190–96. http://dx.doi.org/10.37948/ensemble-2021-0301-a023.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সাহিত্যের নবরসরত্নের মধ্যে দ্বিতীয় রত্ন হাস্যরস। ‘হাস’ স্থায়ী ভাব থেকে এর উদ্ভব। হাস্যরসের বিভিন্ন উপধারার মধ্যে অন্যতম হল কৌতুকরস (Fun)। হাসির সঙ্গে পৃথিবীর যে কোনো স্থানের, যে কোনো বয়সের মানুষের যোগ অচ্ছেদ্য। অবশ্য আধুনিক-উত্তর সময় পর্বে এই পরম্পরাগত সত্য জিজ্ঞাসা চিহ্নের মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে। আবার এও সত্য আমাদের হাজার বছরের পথ পরিক্রমায় সুখ-দুঃখ, আনন্দ-যন্ত্রণা পাওয়া-না পাওয়া, যূথবদ্ধতা-নিঃসঙ্গতা, পারস্পরিক বিনিময়-পরশ্রীকাতরতা সহোদরার মতো সমান্তরাল স্রোতধারায় প্রবহমান। তবে একুশ শতকের যন্ত্র নিয়ন্ত্রিত জীবন ভাবনায় ‘সকল লোকের মাঝে ব’সে/ আমার নিজের মুদ্রাদোষে/ আমি একা হতেছি আলাদা?’— এই জিজ্ঞাসা চিহ্নের অঙ্কুশাগ্র নাগরিক জীবনের পাশাপাশি গ্রাম জীবনকেও মাত্রাধিক্যে বিদ্ধ করার প্রবণতা লক্ষণীয় ভাবে ক্রমবর্ধমান। সভ্যতার ‘অস্বাভাবিক’ অগ্রগতির ফলে মানুষ ক্রমশ হাসতে ভুলে যাচ্ছে অথচ হাসি মনুষ্য-বৃক্ষের শেকড়। শেকড়কে উপড়ে ফেলে বৃক্ষে জল সিঞ্চন— কালিদাসীয় পথ অনুসরণ। পরিবেশকে সজীব রাখার জন্য যেমন এক একটি বৃক্ষ নয় বনাঞ্চল প্রয়োজন তেমনি মানব সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য মানুষের যূথবদ্ধ সামাজিক পরিচয় প্রয়োজন। লোকায়ত জীবন এখনো নিজস্ব স্থানিক সংস্কৃতিকে লালন করার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সমাজের বহুস্বরিক আনন্দকে যেভাবে টিকিয়ে রেখে চলেছেন তা নাগরিক ‘সভ্য সমাজে’র কাছে শিক্ষণীয়। এমন সময়ের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে লোকসাহিত্যে কৌতুকরস প্রসঙ্গ বিশ্লেষণ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। তবে আলোচনার অভিমুখের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে বর্তমান প্রবন্ধ গৌড়বঙ্গ অর্থাৎ দুই দিনাজপুর ও মালদহের লোকজীবন ও সাহিত্যের কৌতুকরস প্রসঙ্গ আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকবে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
2

Chowdhury, Muhammad Alauddin. "দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ: একটি ফিকহী পর্যালোচনা|Commodity Price Control : An Examination from Islamic Legal Perspective". ইসলামী আইন ও বিচার | Islami Ain O Bichar 19, nr 76 (11.01.2024): 77–100. http://dx.doi.org/10.58666/iab.v19i76.259.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
The protection of human resources is one of the five fundamental objectives that Islamic Shari’ah has taken into consideration. Controlling prices is a crucial component in safeguarding human resources since the rise in commodities costs has an adverse effect on the civic lives of the people. Although the Islamic Shari’ah has recognized the ownership of individuals and provided the opportunity to earn profit, it has also permitted price control measures for the sake of collective welfare. Regarding price regulation, divergent views are noted among the jurists. The author, in this paper, has explicated the issue from the perspective of Islamic Law. The write up was produced using both descriptive and analytical research methodologies. The article demonstrates that the state reserves the authority to regulate the price of commodities under certain circumstances to ensure greater public welfare. The author argues that if the price is effectively regulated, there will be relief in public life. সংক্ষিপ্তসার: ইসলামী শরীয়ত যে পাঁচটি মৌলিক উদ্দেশ্যকে বিবেচনায় এনে তা সংরক্ষণের সর্বোচ্চ তাগিদ দিয়েছে তন্মধ্যে মানুষের সম্পদের সুরক্ষা অন্যতম। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ মানুষের সম্পদ সুরক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি জনগণের নাগরিক জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে। ইসলামী শরীয়ত লেনদেনে একদিকে যেমন ব্যক্তির স্বাধীন মালিকানা স্বীকার করে মুনাফা অজর্নের সুযোগ প্রদান করেছে, অন্যদিকে তেমন অবস্থাভেদে সামষ্টিক কল্যাণের নিমিত্তে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ পরিকল্পনার অনুমোদন দিয়েছে। ফকীহদের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে মতভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। আলোচ্য প্রবন্ধটি ফিকহী দৃষ্টিকোণ থেকে রচিত। প্রবন্ধটি রচনার ক্ষেত্রে বর্ণনামূলক (Descriptive Method) ও বিশ্লেষণাত্তক (Analytical Method) গবেষণাপদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে। প্রবন্ধের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে যে, বিশেষ পরিস্থিতিতে জনগণের বৃহত্তর কল্যাণ সাধন করার জন্য রাষ্ট্র দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে এবং কার্যকর পন্থায় এ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে জনজীবনে স্বস্তি নেমে আসবে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
3

"সমাজ পরিবর্তনে কীর্তন". BL College Journal 5, nr 2 (1.12.2023): 22–28. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg3.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
ভারতীয় সংস্কৃতি অনুসারে সংগীত হল গীত, বাদ্য ও নৃত্য-এই তিনের সমন্বয়। ভারতীয় ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সুদূর অতীত কাল থেকে ধর্মীয় উপাসনার প্রধান অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হত এই সংগীত। কালে কালে এই সংগীত মূলতঃ দুটি ধারায় বিভক্ত হয়: ১) অভিজাত নাগরিক সংগীত ও ২) গ্রামীণ লোকসংগীত। এই সংগীত শুধু মানুষের সাংস্কৃতিক রুচিরই পরিচায়ক নয়, বরং সমাজের মধ্যকার অস্থিতিশীলতা, অরাজকতা, কুসংস্কার ইত্যাদি দূর করারও অন্যতম হাতিয়ার। বাংলার নিজস্ব অভিজাত সংগীত হল কীর্তন, আর যুগে যুগে বাংলার সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই কীর্তনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্য সর্বপ্রম সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনে কীর্তনের প্রত্যক্ষ প্রয়োগ করেন। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এই পথের পথিক হন শ্রী নরোত্তম দত্ত ঠাকুর। মূলতঃ তাঁর প্রচেষ্টাতেই বিখ্যাত খেতরি মহোৎসব আয়োজিত হয় যেখানে কীর্তনের ‘নিবদ্ধ গীতরূপ’-এর প্রচলন ঘটে এবং গরাণহাটি চালের কীর্তনের প্রবর্তন ঘটে। সেদিনের সেই মহোৎসব থেকেই কীর্তন গান ‘অভিজাত নিবদ্ধ সংগীত’-এর মর্যাদা লাভ করে। কালμমে এই ধারার অনুসরণে সৃষ্টি হয় আরও চার প্রকার চাল বা রীতির কীর্তনÑ মনোহরসাহি, রেনেটি, মন্দারিনী ও ঝাড়খÐী। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে যখন ‘কবি গান’ ও ‘পাঁচালি গান’-এর প্রবল জনপ্রিয়তার কারণে কীর্তন গান তার আভিজাত্য হারাতে বসেছিল তখন সামগ্রিকভাবে কীর্তনকে বাঁচাতে, মানব সমাজে তার লোকপ্রিয়তা ফিরিয়ে দিতে সৃষ্টি হয়েছিল ‘ঢপ কীর্তন’- এর। এই ঢপ কীর্তনের দ্বারা বাংলা কীর্তন গানের হৃতগৌরব ফিরিয়ে আনা এবং সর্বসাধারণে এই ঢপকে প্রবল জনপ্রিয় করে তোলার পেছনে মধুসূদন কিনড়বর বা মধু কান নামক গায়কের কৃতিত্ব অনস্বীকার্য। মূলতঃ মধু কানের কৃতিত্ব ও প্রচেষ্টাতেই বাংলা কীর্তনের হারিয়ে যাওয়া জনপ্রিয়তা ফিরে আসতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে তা সর্বসাধারণ্যে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলা কীর্তন প্রকৃতপক্ষে প্রাচীন ভারতীয় প্রবন্ধ গানের উত্তরসূরী যেখানে দেশজ লোক-সুরের ছোঁয়াও রয়েছে। এই কারণেই এই শৈলী যেমন গ্রামীণ মানুষের হৃদয় জয় করেছিল, তেমনই অভিজাত নাগরিক সমাজের কাছেও ছিল আদৃত। তাই বাংলা প্রায় সকল প্রকার গানের বিখ্যাত স্রষ্টারা (পঞ্চকবি সহ) নানান ভাবে তাঁদের গানে কীর্তনের প্রয়োগ করেছেন এবং এইভাবে তাঁরা সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের মধ্যে মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.

Rozprawy doktorskie na temat "নাগরিকতা"

1

Barman, Tapati. "Adhunik Bangla Kabitay Nagar abong Nagarikata:Tinjan Bangla Kabi আধুনিক বাংলা কবিতায় নগর এবং নাগরিকতা : তিন জন বাংলা কবি". Thesis, University of North Bengal, 1993. http://hdl.handle.net/123456789/1632.

Pełny tekst źródła
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
2

রাউত, Routh শিব নারায়ণ Shib Narayan. "জীবন সরকারের ছোটগল্প : স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলা ও বাঙালী জীবন কেন্দ্রিক সমীক্ষা Jiban Sarkarer Chotogolpo : Swadhinata paroborti bangla o bangali jibon kendrik shamikkha". Thesis, University of North Bengal, 2018. http://hdl.handle.net/123456789/2817.

Pełny tekst źródła
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
Oferujemy zniżki na wszystkie plany premium dla autorów, których prace zostały uwzględnione w tematycznych zestawieniach literatury. Skontaktuj się z nami, aby uzyskać unikalny kod promocyjny!

Do bibliografii