Artykuły w czasopismach na temat „সাহিত্য”

Kliknij ten link, aby zobaczyć inne rodzaje publikacji na ten temat: সাহিত্য.

Utwórz poprawne odniesienie w stylach APA, MLA, Chicago, Harvard i wielu innych

Wybierz rodzaj źródła:

Sprawdź 28 najlepszych artykułów w czasopismach naukowych na temat „সাহিত্য”.

Przycisk „Dodaj do bibliografii” jest dostępny obok każdej pracy w bibliografii. Użyj go – a my automatycznie utworzymy odniesienie bibliograficzne do wybranej pracy w stylu cytowania, którego potrzebujesz: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver itp.

Możesz również pobrać pełny tekst publikacji naukowej w formacie „.pdf” i przeczytać adnotację do pracy online, jeśli odpowiednie parametry są dostępne w metadanych.

Przeglądaj artykuły w czasopismach z różnych dziedzin i twórz odpowiednie bibliografie.

1

Ghorui, Shubhankar. "‘SUKTARA’ PATRIKA O BANGLA SISHU-KISHORE SAHITYA". ENSEMBLE 3, nr 1 (20.08.2021): 292–98. http://dx.doi.org/10.37948/ensemble-2021-0301-a033.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্যের জগতে পত্র-পত্রিকার একটি বিশেষ ভূমিকা আছে। একটা সময় বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্য নীতিকথা, হাস্যকৌতুক, জীবজন্তু ও রূপকথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। পরবর্তীকালে এই সবের বাইরে বেরিয়ে এসে শিশু-কিশোর সাহিত্যের মধ্যে অ্যাডভেঞ্চার, রহস্য, গোয়েন্দা, কল্পবিজ্ঞান ও কমিক্স খুব সহজেই জায়গা করে নেয়। বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্যের ক্ষেত্রে এই পরিবর্তনটা খুব সহজেই আমরা দেখতে পাই ‘শুকতারা’ পত্রিকার ওপর নজর রাখলে। কারণ স্বাধীনতার ঠিক পরেই ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে আজ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় ধরে প্রকাশিত হয়ে আসছে এই পত্রিকা। পত্রিকাটির যেহেতু ৭৪-টি বর্ষ অতিক্রান্ত তাই এই দীর্ঘ সময়ের ওপর নজর রাখলে বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্য ও তার ক্রমবিবর্তনের ধারাটি খুব সহজেই আমাদের নজরে আসে। এর পাশাপাশি ‘শুকতারা’র সাহিত্য সম্ভারকে ঐতিহাসিক পদ্ধতির ভিত্তিতে এবং অন্যান্য সমসাময়িক ছোটদের পত্র-পত্রিকার সঙ্গে তুলনামূলক আলোচনার মধ্য দিয়ে বাংলা শিশু-কিশোর সাহিত্যে এই পত্রিকার ভূমিকা কতটুকু তা আমরা মূল প্রবন্ধে খোঁজবার চেষ্টা করব।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
2

Ara, Hosne. "<b>নজরুল-প্রতিভা: ফার্সি কাব্যানুবাদের প্রেক্ষাপটে</b>". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, nr 3 (1.06.2023): 53–68. http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.4.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সারসংক্ষেপ: নজরুল-সাহিত্যে ফার্সি কবি ও কবিতার প্রভাব অনন্য। কবি-জীবনের সূচনালগ্নে নজরুল ফার্সি-সাহিত্য পাঠ করেছেন নিবিড়ভাবে এবং অনুবাদও করেছেন বিচ্ছিন্নভাবে কিছু ফার্সি কবিতা। পরবর্তীসময়ে নজরুল যখন কবি-গীতিকার হিসেবে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করছেন, তখন অনুবাদ করেছেন ফার্সি ভাষার কবি হাফিজ ও ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াৎ। আলোচ্য প্রবন্ধে নজরুলের এই কাব্যদ্বয় অনুবাদের প্রেক্ষাপটে নজরুল-মানস চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। ফার্সি কাব্যানুবাদের সূত্রে নজরুলের ঔপনিবেশিক শাসন বিরোধিতা, স্বদেশ-স্বভাষার প্রতি অনুরাগ প্রকাশিত হয়েছে। তার স্বরূপ-সন্ধান এ প্রবন্ধের লক্ষ্য।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
3

RAY, RAJARSHI. "‘বঙ্গবাণী’ পত্রিকা ও বাংলা সাহিত্য (‘BANGABANI’ PATRIKA AND BENGALI LITERATURE)". ENSEMBLE 2, nr 1 (22.03.2020): 20–25. http://dx.doi.org/10.37948/ensemble-2020-0201-a003.

Pełny tekst źródła
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
4

বণিক, সুদেষ্ণা. "বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চণ্ডীদাস বিতর্ক". BL College Journal 4, nr 1 (1.07.2022): 21–29. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b2.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চন্ডীদাসের স্থান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চৈতন্য-পূর্ববর্তী সময় থেকেই রাধাকৃষ্ণের লীলা সংক্রান্ত পদ রচনায় ও এই সমস্ত পদে প্রেম ও ভক্তির সংমিশ্রণে দিব্যভাবের প্রকাশ ঘটানোয় চন্ডীদাসের কৃতিত্ব অতুলনীয়। স্বকীয় কাব্য প্রতিভার বৈশিষ্ট্যে চন্ডীদাস বাংলা পদাবলী সাহিত্যে ও আপামর বাঙালি মানসে এক অনন্যসাধারণ উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। চন্ডীদাসের পদাবলী স্বয়ং মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যকেও অপার্থিব আনন্দে আপ্লুত করত। তাই পদাবলী সাহিত্যের এই মহান স্রষ্টা যুগের পর যুগ ব্যাপী বাঙালি সুধী সমাজের আলোচ্য ব্যক্তি ও জনমানসের হৃদয়ের কবি হিসেবে স্ব-মহিমায় প্রতিষ্ঠিত। তবে বৈষ্ণব সাহিত্যে এই ‘চন্ডীদাস’ নামের অন্তরালে একাধিক বা বহু ব্যক্তির অস্তিত্ব বর্তমান। প্রাক্ চৈতন্য ও চৈতন্যোত্তর যুগে ‘চন্ডীদাস’ নামের একাধিক কবি থাকায় পদাবলী সাহিত্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় কবিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা দুষ্কর। যদিও চৈতন্যোত্তর কালের ‘চন্ডীদাস’ নামধারী কবিরা কেউ ‘দীন’, কেউ ‘সহজিয়া’ উপাধি ব্যবহার করেছেন বলে তাঁদের পৃথকভাবে চিহ্নিত করা তুলনামূলকভাবে সহজ । কিন্তু মূল সমস্যা হল প্রাক্ চৈতন্য যুগের চন্ডীদাস, যিনি তাঁর রচনাশৈলী দ্বারা মহাপ্রভুকেও ভাবাবেশে আচ্ছন্ন করতেন, তাঁর পরিচয় উদ্ধার করে তাঁকে চিহ্নিত করা। আলোচ্য গবেষণা পত্রের মূল উদ্দেশ্য হল বৈষ্ণব পদাবলীর সর্বাধিক সম্মানিত ও আদৃত পদকার চন্ডীদাস সম্পর্কে পূর্বাপর গবেষণা ও আলোচনার নিরিখে একটি সর্বজনস্বীকৃত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
5

মজুমদার, শ্রাবন্তী. "অমর মিত্রের ধুলোগ্রাম: বাস্তুহীনের বিকল্প ‘জামতলি’". BL College Journal 4, nr 1 (1.07.2022): 30–38. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b3.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
স্মৃতি এবং পুনর্বাসনের মধ্যে দিয়ে যে সাহিত্যধারা গড়ে উঠেছিল অমর মিত্র মূলত সেই ধারার লেখক। ছেড়ে যাওয়া প্রতিবেশী-পরিজনের কষ্ট, অবদমিত আবেগ ও ছিন্নমূল হওয়ার বেদনায় লেখা স্মৃতিকথা দিয়েই পার্টিশন সাহিত্যের সূচনা। অমর মিত্র মূলত এই ধারারই লেখক। তাঁর কাছে দেশভাগ মানেই সব শেষ হয়ে যাওয়া নয় বরং দেশভাগের ৭৪ বছর পেরিয়ে এসেও এই আলোচনা প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে কেন না এটা প্রমাণিত যে ১৯৪৭ সালেই সব কিছু শেষ হয়ে যায়নি, তিনটি প্রজন্মের পরেও দেশভাগ পরবর্তী প্রজন্মের জন্য এই বেদনা, এই দহন শিকড়সন্ধানী করে তুলবে। দেশভাগ যেমন একটি বেদনাদায়ক ঘটনা পাশাপাশি এই বিষয়ে নিমজ্জিত হয়ে আলোচনার পরিসরও কম বেদনাদায়ক নয়। সেই বিচ্ছেদ বেদনার বিস্মৃতি রাশি হয়েই অমর মিত্রের কাছে দেশভাগ বা দেশত্যাগের মানবিক ট্রাজেডি অনিবার্যভাবেই উঠে এসেছে যার নির্মম সাক্ষ্য বহন করে চলেছে খন্ডিত বাংলার চলমান সাহিত্য। তাঁর ধুলোগ্রাম উপন্যাস যেন সার্বিকভাবে ধারণ করে আছে দুই পারের ইতিহাসকে। ছেড়ে আসার যন্ত্রণা এবং আবার নতুন করে গড়ে তোলার সংকল্পের মধ্যে দিয়েই দৃঢ় হয়ে উঠেছে এর কাহিনি। ১৯৪৭ -এর দেশভাগ এবং ১৯৪৮ -এর শেষ দিকে খুলনার দাঙ্গার ফলে পূর্ববঙ্গ থেকে পশ্চিমবঙ্গে বিপুল সংখ্যক শরণার্থী এসে ভিড় করে। বেসামাল পরিস্থিতিকে আয়ত্তে আনতে চেয়ে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫০ -এ নেহেরু-লিয়াকত চুক্তি ঠিক হয় এবং তাতে বলা হয় ৩১-শে ডিসেম্বরের মধ্যে উদ্বাস্তুরা যদি ফিরে যায় তবে পূর্ববঙ্গ সরকার তার সম্পত্তি ফিরিয়ে দেবার দায়িত্ব গ্রহণ করবে। কিন্তু এই প্রস্তাবও শৃঙ্খলা দিতে পারেনি বরং বিক্ষোভের মাত্রাকে বাড়িয়ে দিয়েছিল। অগণিত বাস্তুত্যাগী মানুষদের বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়েই পুনর্বাসন বা সম্পত্তি একচেঞ্জের খেলা চলে যার কোনোটাই পরিপূরক ছিল না। কিছু মানুষ তাদের নিজেদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব নিজেরাই হাতে তুলে নিয়েছিল, গড়ে তুলেছিল উদ্বাস্তু কলোনি। এই কলোনিগুলিকে কেন্দ্র করে এবং অবশ্যই কলোনিবাসীদের অধিকার ও অধিকৃত জমির আইনি স্বীকৃতির দাবিতে এপার-ওপারের বাঙালির যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত, প্রতিহিংসা, আবেগ- বিহ্বলতা কাজ করেছে তারই এক জীবন্ত ভাষ্য ধরা রয়েছে অমর মিত্রের ধুলোগ্রাম উপন্যাস।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
6

চক্রবর্ত্তী, প্রীতম. "একক মাতৃত্ব এবং সেলিনা হোসেনের দুটি গল্প". BL College Journal 4, nr 1 (1.07.2022): 39–50. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b4.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
ওপার বাংলার বরিষ্ঠ কথাকার সেলিনা হোসেন, সাহিত্য চর্চা করে চলেছেন দীর্ঘ পাঁচ দশক ধরে, দীর্ঘকাল ধরে তাঁর জনপ্রিয়তাও অব্যাহত। সমাজ-রাজনীতি এবং অর্থনীতির বহুমাত্রিক সমস্যা-সম্ভবনা ঠাঁই পেয়েছে তাঁর কথাভুবনে। একইভাবে সেলিনা হোসেনের কথানদীর বাঁকে বাঁকে নারীভাবনাতেও যুক্ত হয়েছে নিত্য নতুন ভাবনা; ব্যক্তিত্বে ও বৈভবে নারীর বহুমাত্রিকতা ধরা পড়েছে সেখানে। আর আধুনিক মানবতাবাদের বিশিষ্ট একটি পর্যায় যে মানবী-ভাবনা, সে সম্পর্কে গভীর সচেতন তিনি। বহতা সমাজের পট-পরিবর্তন ও নারীভাবনার বিবর্তন সম্পর্কে সচেতন থেকেই কথাবিশ্বে মেয়েদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। সমাজের বিবিধ শ্রেণির নারী বাস্তবতার সঙ্গে সেলিনা হোসেনের গল্পবিশ্বে জায়গা করে নিয়েছে, আবার প্রকাশ করেছে নিজেদের অনন্যতাও। তেমন বিশ শতকের একেবারে প্রান্তে এসে তিনি গল্পে এনেছেন একক মাতৃত্বের মত বিষয়কে, যা আজও সমাজের প্রতিটি স্তরে নির্দ্বিধায় গৃহীত হয়নি। অথচ তিনি একেবারে গ্রামজীবনের প্রেক্ষাপটে বিষয়টিকে উপস্থাপিত করেছেন গল্পে; এখানে আলোচনা করা হয়েছে লেখিকার দুটি গল্প ‘মতিজানের মেয়েরা’ এবং ‘পারুলের মা হওয়া’। আসলে দুই গ্রামীণ রমণীর এই বিপ্লবাত্মক সিদ্ধান্তের পিছনে আছে বধূ নির্যাতন ও উপেক্ষিত নারীর করুণ ইতিহাস; পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারী আবহমান কাল ধরে যে যাপন-যন্ত্রণা ভোগ করে এসেছে, আলোচ্য গল্পগুলি তার বিরুদ্ধে শুধু প্রতিবাদই জানায় না, উত্তরণের পথও দেখায়।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
7

Datta, Biplab. "রাজশেখর বসুর পরিভাষা ভাবনা". BL College Journal 5, nr 2 (1.12.2023): 07–17. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg1.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
জ্ঞান-বিদ্যা চর্চার ক্ষেত্রে পরিভাষার গুরুত্ব অপরিসীম। ভাষা অর্থে যা বুঝি পরিভাষা তা নয়, পরিভাষা বলতে বিশেষ কিছু শব্দসমূহকে বুঝি। ভাষা বদলে গেলে পরিভাষিক শব্দগুলিকে সেই নির্দিষ্ট ভাষায় বদলে ফেলা সবসময় সম্ভব হয় না। তাই পরিভাষা নির্মাণ যে সব ক্ষেত্রেই প্রয়োজন এমনটিও নয়। আমরা পরিভাষা ঋণ নিতে পারি, যেমন, আইন-আদালত ইত্যাদি শব্দগুলি আমরা ঋণ হিসেবে অনেকদিনই গ্রহণ করে নিয়েছি। যে ক্ষেত্রে পরিভাষা ঋণ করে কাজ চালাতে গিয়ে বুঝি যে আমাদের ভাষাতেও একটি শব্দ দরকার তখন আমরা সম-অর্থবোধক নতুন শব্দ বেছে বা তৈরি করে নিই। পরিভাষা চর্চার ইতিহাস বেশ পুরানো। ‘সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা’র ২ বর্ষ থেকে ধারাবাহিকভাবে পরিভাষা বিষয়ক নানা প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছিল। রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রমুখেরাও পরিভাষাচর্চা করেছেন। পরিভাষা চর্চার ক্ষেত্রে যে নামটি অত্যন্ত বেশি প্রাসঙ্গিক তিনি রাজশেখর বসু। রাজশেখর বসুর ‘চলন্তিকা’ অভিধানের শেষে ৩০৭৮ টি পারিভাষিক শব্দের একটি তালিকা দিয়েছেন। তিনি পরিভাষা সমিতির সুপারিশ থেকে পছন্দমতো পরিভাষা গ্রহণ করেছিলেন। এছাড়াও রাজশেখর পরিভাষা নিয়ে নানা সময়ে নানা বক্তব্য রেখেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য দুটি প্রবন্ধ হলো ‘বাংলা পরিভাষা’ ও ‘সরকারী পরিভাষা’। এগুলি থেকেই তাঁর পরিভাষা নিয়ে ভাবনাচিন্তা সম্পর্কে আমরা জানতে পারি। পরিভাষা সংক্রান্ত তাঁর নানা ভাবনা-চিন্তার পর্যালোচনাই এই প্রবন্ধের আলোচ্য বিষয়।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
8

Mallick, Shankar Kumar. "‘কল্লোল’ পত্রিকার শতবর্ষ : বাংলা সাহিত্যে পালাবদলের ভূমিকা". BL College Journal 5, nr 2 (1.12.2023): 39–52. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg5.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
বাংলা ভাষায় প্রকাশিত অসংখ্য সাময়িক পত্রের মধ্যে একটি ‘কল্লোল’। ১৩৩০ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখ এর প্রম সংখ্যা আলোর মুখ দেখে। প্রম বিশ্বযুদ্ধের পর গোটা পৃথিবীতে যখন ভাঙা-গড়ার পালাবদল চলছে সেরকম সময়েই কল্লোলের আত্মপ্রকাশ। দীনেশরঞ্জন দাস, গোকুলচন্দ্র নাগ, সতীপ্রসাদ সেন-এরকম প্রাণময় কর্মনিষ্ঠ স্বপড়ব-বিভোর আত্ম-প্রত্যয়ী অথচ আর্থিক সংস্থান-শূন্য কয়েকজন তরুণ কল্লোলের ভ্রæণ তৈরি করেন। ‘কল্লোল’ শব্দের আভিধানিক অর্থকে অল্পকিছুদিনের মধ্যে সত্যে পরিণত করেছিলেন আরও বেশ কিছু প্রতিশ্রæতিশীল তরুণ কবি- লেখক-আড্ডাবাজ মানুষ। সাগরের উর্মিমালার মতো তারা বিভিনড়ব জায়গা থেকে এসে আছড়ে পড়েছিলেন ‘কল্লোল’ এর তটরেখায়। দীনেশরঞ্জন দাশের মেজোদাদার বাড়ি ১০/২ পটুয়াটোলা লেনের দু’খানা ঘরে কল্লোলের দপ্তর স্থাপিত হয়েছিল। মানিকতলায় এক বন্ধুর প্রেস থেকে প্রম কয়েকমাস পত্রিকাটি ছাপা হয়ে বেরিয়েছিল। একেবারে অনাড়ম্বর জাঁকজমকশূন্য পরিবেশে দরিদ্র ঘরের সন্তান জন্মের মতো উৎসবহীন ছিল ‘কল্লোল’ এর জন্ম। বাইরে এর ঐশ্বর্য ও জৌলুস না থাকলেও কল্লোলের সদস্যদের প্রাণোচ্ছ¡ল আনন্দ ও আবেগের ঐশ্বর্য ছিল আকাশ ছোঁয়া। মাত্র সাত বছরের আয়ুষ্কালে সেকালে ‘কল্লোল’এর সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে শুরু করে একেবারে নবীন লেখক সকলেই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে যুক্ত হয়েছিলেন। কল্লোলের লেখকরা বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি ও ভাবধারায় কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করতে পেরেছিলেন। মানুষের জীবন ও সমাজের অচর্চিত ও অনালোচিত বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে আলো ফেলতে সক্ষম হয়েছিলেন। সে কারণে তাঁদের সেই স্বল্প সময়ের মধ্যে অসংখ্য শত্র এবং মিত্র উভয়ই সৃষ্টি হয়েছিল। তবে ‘কল্লোল’ পত্রিকা এবং তাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা লেখকগোষ্ঠী যারা পরবর্তীকালে ‘কল্লোলীয়’ বা ‘কল্লোল গোষ্ঠীর লেখক’ বলে পরিচিত হয়েছিলেন, তারা বাংলা সাহিত্যে স্থায়ী আসন পেয়েছিলেন। ‘কল্লোল’ পত্রিকা প্রকাশের শতবর্ষে দাঁড়িয়ে অনুভব করি বাংলা সাহিত্যে তার প্রভাব এবং সুদূরপ্রসারী গুরুত্ব।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
9

রায়, সুরঞ্জন. "প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের হাসির গান : স্বরুপ ও স্বাতন্ত্র্য". BL College Journal 4, nr 2 (1.12.2022): 53–70. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b5.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
লোককবি প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের প্রসিদ্ধি বহুমাত্রিক। তিনি মূলত গানের রচয়িতা হলেও তার মধ্যে বিষয় বৈচিত্র্যের পাশাপাশি আছে অন্য রকম মাত্রাবোধ, যা তাঁকে স্বাতন্ত্র্য এনে দিয়েছে। বাংলা সাহিত্যে হাসির কবিতা ও গান সংখ্যাল্প হলেও, যে ক’জন কবি ও গীতিকারের হাতে সফলতা পেয়েছে তাঁদের মধ্যে প্রফুল্লরঞ্জন স্বরূপত স্বতন্ত্র। তাঁর উপস্থাপন কৌশল অন্য কবিদের মতো নয়। তিনি একটি ভিন্ন বোধ থেকে গ্রামীণ মানুষের অদৃশ্য জীবনচিত্র তাদের নিজস্ব ভাষায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। ফলে ভাষা এবং ছবি ভিন্ন রঙে, ভিন্ন আঙ্গিকে, ভিন্ন পরিবেশে এবং ভিন্ন আলাপচারিতার মধ্য দিয়ে একটি অন্য রকম জীবনভাষ্যের প্রতিনিধিত্ব করছে। এ গবেষণাকর্মটি সেই ভাষ্যের অদৃষ্টপূর্ব উপস্থাপন।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
10

Barman, Dr Dipak Chandra. "গৌড়বঙ্গের লোকসাহিত্য : প্রসঙ্গ কৌতুকরস". ENSEMBLE 3, nr 1 (20.08.2021): 190–96. http://dx.doi.org/10.37948/ensemble-2021-0301-a023.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সাহিত্যের নবরসরত্নের মধ্যে দ্বিতীয় রত্ন হাস্যরস। ‘হাস’ স্থায়ী ভাব থেকে এর উদ্ভব। হাস্যরসের বিভিন্ন উপধারার মধ্যে অন্যতম হল কৌতুকরস (Fun)। হাসির সঙ্গে পৃথিবীর যে কোনো স্থানের, যে কোনো বয়সের মানুষের যোগ অচ্ছেদ্য। অবশ্য আধুনিক-উত্তর সময় পর্বে এই পরম্পরাগত সত্য জিজ্ঞাসা চিহ্নের মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে। আবার এও সত্য আমাদের হাজার বছরের পথ পরিক্রমায় সুখ-দুঃখ, আনন্দ-যন্ত্রণা পাওয়া-না পাওয়া, যূথবদ্ধতা-নিঃসঙ্গতা, পারস্পরিক বিনিময়-পরশ্রীকাতরতা সহোদরার মতো সমান্তরাল স্রোতধারায় প্রবহমান। তবে একুশ শতকের যন্ত্র নিয়ন্ত্রিত জীবন ভাবনায় ‘সকল লোকের মাঝে ব’সে/ আমার নিজের মুদ্রাদোষে/ আমি একা হতেছি আলাদা?’— এই জিজ্ঞাসা চিহ্নের অঙ্কুশাগ্র নাগরিক জীবনের পাশাপাশি গ্রাম জীবনকেও মাত্রাধিক্যে বিদ্ধ করার প্রবণতা লক্ষণীয় ভাবে ক্রমবর্ধমান। সভ্যতার ‘অস্বাভাবিক’ অগ্রগতির ফলে মানুষ ক্রমশ হাসতে ভুলে যাচ্ছে অথচ হাসি মনুষ্য-বৃক্ষের শেকড়। শেকড়কে উপড়ে ফেলে বৃক্ষে জল সিঞ্চন— কালিদাসীয় পথ অনুসরণ। পরিবেশকে সজীব রাখার জন্য যেমন এক একটি বৃক্ষ নয় বনাঞ্চল প্রয়োজন তেমনি মানব সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য মানুষের যূথবদ্ধ সামাজিক পরিচয় প্রয়োজন। লোকায়ত জীবন এখনো নিজস্ব স্থানিক সংস্কৃতিকে লালন করার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সমাজের বহুস্বরিক আনন্দকে যেভাবে টিকিয়ে রেখে চলেছেন তা নাগরিক ‘সভ্য সমাজে’র কাছে শিক্ষণীয়। এমন সময়ের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে লোকসাহিত্যে কৌতুকরস প্রসঙ্গ বিশ্লেষণ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। তবে আলোচনার অভিমুখের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে বর্তমান প্রবন্ধ গৌড়বঙ্গ অর্থাৎ দুই দিনাজপুর ও মালদহের লোকজীবন ও সাহিত্যের কৌতুকরস প্রসঙ্গ আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকবে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
11

Das, Jahnabi, i Sanjoy Bhattacharjee. "বয়ঃসন্ধির ট্রানজিট পিরিয়ড: প্রসঙ্গ অসমিয়া ঔপন্যাসিক ভবেন্দ্রনাথ শইকিয়ার কিশোর উপন্যাস ‘মরমর দেউতা’". BL College Journal 5, nr 2 (1.12.2023): 29–38. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg4.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
ছোটদের পৃথিবীটা যেহেতু বড়োদের মতো কূট-কাচালিময় নয়, তাই তাদের বিশ্বাসের জগতটাও অত্যন্ত গভীর। নিজস্ব কিছু নিয়মকানুন তাদেরও আছে। বড়োদের চেয়ে আলাদা হলেও যুক্তি বা বুদ্ধি তাদের নেই এটা ভেবে নেওয়াটা মারাত্মক অপরাধ ছাড়া আর কিছু নয়। যেহেতু ছোটদের মন ভীষণ নরম-সরম, যেমন খুশি তাদের গড়ে তোলার একটা সুযোগ থেকেই যায়। এই মন ও চিন্তন সঠিকভাবে গড়ে তোলার অনেকটা দায়িত্ব বর্তায় শিশু সাহিত্যের ওপর। অসমিয়া উপন্যাস ‘মরমর দেউতা’য় কৈশোরের যে টানাপোড়েন ও সংকটের কথা উঠে এসেছে, এই গবেষণায় তার মনস্তাত্বিক আলোচনা করা হয়েছে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
12

দত্ত, শেলী. "চৈতন্যপূর্ববর্তী বৈষ্ণবসাহিত্যে দাস্যভাবনা বনাম চৈতন্য-পরবর্তী বৈষ্ণবসাহিত্যে দাস্যপ্রেম". BL College Journal 4, nr 1 (1.07.2022): 83–105. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b8.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
বৈষ্ণবীয় সাহিত্যের মুখ্য রস হচ্ছে ‘মধুর’ রস যেখানে শান্ত, দাস্য, সখ্য ও বাৎসল্য রসও বর্তমান। যা পর্যায়ক্রমে হৃদয়লোকে দানা বাঁধে আর এই রসের ভিত্তিতেই ভক্ত ঈশ্বরের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কে বাঁধা পড়েন। তবে আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দাস্য রস আর বৈষ্ণব সমাজেও দাস্যরসের এক বিশেষ স্থান রয়েছে। তাই চৈতন্য পূর্ববর্তী যুগের রচনাতেও যেমন দাস্যরস বর্তমান ছিল তেমনি চৈতন্য পরবর্তী রচনাতেও দাস্যরসের কথা এসেছে বিভিন্ন ভাবে। রস হচ্ছে ভাবেরই প্রকাশ তাই এই দাস্যভাবনা ভক্তের ভাবকে আশ্রয় করে মধুরে এসে প্রেমে (দাস্যপ্রেম) পরিণত হয় যা চৈতন্য পরবর্তী যুগে এসেই সম্ভব হয়েছিল। চৈতন্য পূর্ববর্তী এই যে দাস্যভাব চৈতন্য পরবর্তীতে দাস্যপ্রেমে পরিণত হওয়ার যে পথ তা নির্দিষ্ট করারই প্রয়াস করা হয়েছে এই প্রবন্ধে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
13

কর্মকার, কৌশিক. "সুভাস মুখোপাধ্যায়ের রিপোর্টাজ: বাংলার রুপ সন্ধান". BL College Journal 4, nr 2 (1.12.2022): 29–42. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b3.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় যে গদ্যকার হিসেবেও কতখানি সফল ছিলেন তা বোঝা যায় তাঁর রিপোর্টাজধর্মী রচনাগুলি পাঠ করলে। বাংলা গদ্যসাহিত্যের ইতিহাসে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র এক লিখনশৈলীর পরিচয় পাওয়া যায় এখানে। রচনাগুলি একইসঙ্গে অত্যন্ত সহজ, সাবলীল ও সুখপাঠ্য। অথচ তাঁর কবিতাকেন্দ্রিক সমালোচনার ধারায় যে ব্যাপ্তি লক্ষ করা যায়, গদ্যসাহিত্যের ক্ষেত্রে অনুরূপ চর্চার সংখ্যা নগণ্য। তাই লেখকের রিপোর্টাজগুলিকে কেন্দ্র করে একটি সামগ্রিক পর্যালোচনার প্রয়োজনেই আলোচ্য প্রবন্ধের অবতারণা করা হয়েছে। ১৯৪২ সালে কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হিসেবে পার্টির বাংলা কমিটির মুখপত্র ‘জনযুদ্ধে’র রিপোর্টার হিসেবে নিযুক্ত হন সুভাষ মুখোপাধ্যায়। পি সি যোশী বা পূরণচাঁদ যোশীর কাছে পাঠ নেন সাংবাদিকতার আর সোমনাথ লাহিড়ীর কাছে শেখেন গদ্যরচনার কলাকৌশল। এই সময়েই পত্রিকার ‘ইনভেস্টিগেটিং রিপোর্টিং’ এর কাজে গ্রাম বাংলার সফর শুরু হয় তাঁর। মূলত পত্রিকার কমিটেড পাঠকের জন্য প্রতিবেদন লেখা শুরু করেন। কিন্তু লেখকের কবিমানস লেখাগুলিকে কেবল কেজো ‘রিপোর্টিং’ হিসেবে সীমাবদ্ধ রেখে সেগুলিকে করে তোলে ‘রিপোর্টাজ’। বিবিধ সাহিত্যিক উপাদানের সংযোগে প্রাণপ্রাচুর্যে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে লেখাগুলি। বন্ধুবর দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের প্রণোদনায় লেখাগুলি কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে প্রকাশিত হয় মাসিক ‘রংমশাল’ পত্রিকায়। এই লেখাগুলিই একত্রে সংকলিত হয়ে ১৯৫১ সালে ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়। লেখকের ‘রিপোর্টাজ’ধর্মী লেখার এটিই প্রথম সংকলন। এরপর প্রায় চার দশক ধরে বিভিন্ন পত্রপত্রিকার পাতায় রিপোর্টাজ প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৮১ সাল পর্যন্ত লেখকের এরূপ ছ’টি রিপোর্টাজধর্মী গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে: ‘আমার বাংলা’ (১৯৫১), ‘যখন যেখানে’ (বঙ্গাব্দ ১৩৬৭), ‘ডাকবাংলার ডায়েরি’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭২), ‘নারদের ডায়েরি’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭৬), ‘ক্ষমা নেই’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭৮), ‘আবার ডাকবাংলার ডাকে’ (১৯৮১)। ‘রিপোর্টিং’ নির্দিষ্ট গতে বাঁধা বিন্যাসে বিন্যস্ত; অন্যদিকে ‘রিপোর্টাজ’ সংরূপগতভাবে অনেকাংশে স্বাধীন প্রকাশমাধ্যম; ন্যারেটিভের বহুমাত্রিক শিল্পকুশলতাকে প্রকাশ করতে তা সক্ষম। সেজন্যই এই রচনাগুলিতে কখনো খুঁজে পাওয়া যায় ছোটগল্পের গঠনবিন্যাস, কখনো বা ফুটে ওঠে রম্যরচনার আবহ। সাহিত্যিক উপাদান হিসেবে লেখাগুলিতে ব্যবহৃত হয়েছে বাংলার চিরায়ত লোকগান রূপকথা ব্রতছড়ার স্বর ও সুর, প্রান্তিক মানুষের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা আকার পেয়েছে লেখকের কলমে। এককথায় ‘রিপোর্টাজ’ নির্মিত হয়েছে এক স্বতন্ত্র ফর্মে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
14

Arfan Habib, A. Z. M. "পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিসত্তার কবিতার ধারা". Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 18, nr 1 (31.05.2023): 23–42. http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v18i1.275.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে পার্বত্য চট্টগ্রাম অরণ্য ও পাহাড়ের সমবায়ে গড়ে উঠেছে। এখানে চলমান নগরায়নের ছোঁয়া লাগলেও অধিকাংশ ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী তাদের প্রকৃতিলালিত ঐতিহ্যবাহী ও পরম্পরাগত জীবনধারাকে বহন করে চলেছে আজও। ফলত এ জীবনের প্রতিভাস তাদের গীতিগুচ্ছ ও কবিতায় খুব স্বাভাবিক দাবিতেই অস্তিত্ববান। বলাবাহুল্য অস্তিত্বের এই সৌন্দর্য এখানকার প্রাকৃতিক বাস্তবতার অভিনড়ব প্রকাশক ও উদ্দীপক। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেমন মনোমুগ্ধকর, তেমনই সুন্দর এখানকার আধিবাসীদের ঐতিহ্যবহনকারী বর্ণাঢ্য সংস্কৃতি, যার প্রভাব চিন্তনে ও মননে পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীদের হৃদয় জুড়ে রয়েছে। তাই স্বাভাবিকভাবে সে প্রভাব পার্বত্য চট্টগ্রামের সাহিত্যক্ষেত্রে, বিশেষত কবিতায় ছড়িয়ে রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রকৃতির লাবণ্যমাখা কবিতার সৌরভ বাংলাদেশের সাহিত্যের বৃহত্তর অঙ্গনের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত হওয়া প্রয়োজন। সময়ের পরিμমায় কাব্যচর্চায় এ অঞ্চলের মানুষেরা বুনোফুলের মতো গোপনে কিংবা আড়ালে সৌরভ ছড়িয়েছে। ভিনড়ব ভিনড়ব ভাষার এগারোটি জাতিসত্তার মানুষ কবিতার ভাষায় নিজেদের প্রকাশের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেছে সহজ-সরল জীবনবোধের পাঠ। এই সব জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতিকে যথাযথভাবে লালন ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারলে বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ সংস্কৃতির উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর কবিতাপ্রেমী মানুষেরা খুঁজে পাবে ভালোলাগার নতুন ঠিকানা। পার্বত্য অঞ্চলের কবিদের আবেগ, অনুভূতি, ইচ্ছাগুলো বৃহত্তর পরিসরে উপস্থাপনের একটি প্রচেষ্টা বর্তমান নিবন্ধের অন্যতম উদ্দেশ্য।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
15

-, Nurul Islam. "The Influence of the Ramayana in the Literature and Society of India (ভারতীয় সমাজ ও সাহিত্যে রামায়ণের প্রভাব:)". International Journal For Multidisciplinary Research 5, nr 4 (31.07.2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i04.4807.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সংস্কৃত সাহিত্যকে দুটি বিভাগে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে যা হ'ল বৈদিক সাহিত্য এবং লৌকিক সাহিত্য। লৌকিক সাহিত্যে বাল্মীকির রামায়ণ, বিশ্বসাহিত্যে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাচীন মহাকাব্যের মধ্যে অন্যতম| রামায়ণ ২৪০০০ শ্লোকে প্রায় ৫০০ সর্গ বা অধ্যায়ে এবং সাতটি কান্ডে বিভক্ত। এটি আদি কবি বাল্মীকির লেখা তাই এটাকে আদিকাব্য বলা হয়। এই কাব্যে বিভিন্ন সম্পর্কের পারস্পরিক কর্তব্য বর্ণনার পাশাপাশি আদর্শ ভাই, ভৃত্য, স্ত্রী, মা এবং আদর্শ রাজার চরিত্র বর্ণনার মাধ্যমে মানবসমাজের আদর্শ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই কাব্যের মূল উপজীব্য হল রামের জীবন কাহিনী। রামায়ণে বর্ণিত হয়েছে প্রাচীন ভারতের ধর্মচেতনা এবং মানব অস্তিত্বের নানা দিক। ভারতের সংস্কৃতি চেতনার মৌলিক উপাদানগুলিই প্রতিফলিত হয়েছে রাম, সীতা, হনুমান, ভরত, রাবণ চরিত্রের মধ্যে। আমি আমার এই প্রবন্ধতে সমাজ ও সাহিত্যে ভারতে, ভারতের বাইরে রামায়ণে প্রভাব নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করছি।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
16

Dr. Rita Ashraf. "মুসলিম ঐতিহ্য ও নজরুল সাহিত্য". Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 13, nr 20 (5.12.2020). http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v13i20.176.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
উপমহাদেশে উপনিবেশবাদের এক চরম সংকটময় অবস্থার মাঝে কাজী নজরুলইসলামের আবির্ভাব ঘটে বাংলা সাহিত্যে। কাজী নজরুল ইসলাম বিশ ও ত্রিশের দশকেউপমহাদেশের অবিভক্ত বাংলার সাহিত্যাঙ্গনে এক ব্যতিক্রমধর্মী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। সাহিত্য রচনার নানামুখিতায় মুসলমানদের ধর্মীয় ঐতিহ্যও নজরুল রচনার একটি অন্যতম অধ্যায়। মুসলিম ঐতিহ্যেরনানা দিক নিয়ে নজরুল লিখেছেন। নজরুল তাঁর কবিতা, গান ও সাহিত্যের অন্যান্য শাখার ভেতরমুসলমানদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরেছেন। হযরত মুহাম্মদ সা.-এর জীবনী, মুসলমানদেরপবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন শরীফসহ ইসলামের নানা ইতিহাস নিয়ে লিখেছেন। প্রায় দুই সহ¯্রাধিক গানরয়েছে নজরুলের। যেখানে স্থান পেয়েছে ইসলাম ধর্মের আরো নানা বিষয়। যেমন- নামাজ, রোজা,ঈদ, হজ্ব, জাকাত, হযরত মুহাম্মদ সা.-এর মাতা, পিতা, স্ত্রীসহ বিভিন্ন নবি, রাসুল এবং মুসলিমজাহানের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ। কাব্য আমপারার মধ্যে দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফের বঙ্গানুবাদকরতে চেয়েছিলেন নজরুল। হযরত মুহাম্মদ সা.-এর জীবনী প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন মরুভাস্করকাব্যের মধ্যে দিয়ে। “মুসলিম ঐতিহ্য ও নজরুল সাহিত্য” শীর্ষক আলোচ্য প্রবন্ধটিতে এইবিষয়গুলো আলোচনা-পর্যালোচনা করার প্রয়াস রয়েছে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
17

আরা, হোসনে. "নজরুল-প্রতিভা: ফার্সি কাব্যানুবাদের প্রেক্ষাপটে". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, nr 3 (25.01.2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.8.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সারসংক্ষেপ: নজরুল-সাহিত্যে ফার্সি কবি ও কবিতার প্রভাব অনন্য। কবি-জীবনের সূচনালগ্নে নজরুল ফার্সি-সাহিত্য পাঠ করেছেন নিবিড়ভাবে এবং অনুবাদও করেছেন বিচ্ছিন্নভাবে কিছু ফার্সি কবিতা। পরবর্তীসময়ে নজরুল যখন কবি-গীতিকার হিসেবে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করছেন, তখন অনুবাদ করেছেন ফার্সি ভাষার কবি হাফিজ ও ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াৎ। আলোচ্য প্রবন্ধে নজরুলের এই কাব্যদ্বয় অনুবাদের প্রেক্ষাপটে নজরুল-মানস চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। ফার্সি কাব্যানুবাদের সূত্রে নজরুলের ঔপনিবেশিক শাসন বিরোধিতা, স্বদেশ-স্বভাষার প্রতি অনুরাগ প্রকাশিত হয়েছে। তার স্বরূপ-সন্ধান এ প্রবন্ধের লক্ষ্য।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
18

সুলতানা, মুনিরা. "সমালোচক শঙ্খ ঘোষ: রবীন্দ্রনাথ প্রসঙ্গ". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, nr 3 (25.01.2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.10.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সারসংক্ষেপ: কবিতা, গদ্য কিংবা অন্যান্য রচনাতেও নির্দ্বন্দ্ব কণ্ঠস্বরের নাম শঙ্খ ঘোষ (১৯৩২-২০২১)। সাহিত্য-সমালোচনা বিশেষত রবীন্দ্র-সাহিত্য মূল্যায়নে শঙ্খ ঘোষ ব্যতিক্রমী সাহিত্যরুচির পরিচয় দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথকে তিনি চেয়েছেন সংবেদনশীল মানুষের উপলব্ধির সীমায় নিয়ে আসতে। তাঁর রবীন্দ্রসমালোচনা বিষয়ক রচনা অজস্র। আত্মদর্শনের অনুসন্ধানের পথ হিসেবে রবীন্দ্রদর্শনের অন্বেষণ সর্বোপরি জীবনযাপনের সাথে রবীন্দ্রনাথকে মিলিয়ে দেখতে চাওয়ার দৃষ্টিভঙ্গিটি তাঁকে অন্যান্য অনেক রবীন্দ্রসমালোচকের চেয়ে পৃথক করেছে। শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্র-অনুধ্যানের নানা বৈশিষ্ট্য উন্মোচনের প্রয়াস রয়েছে আলোচ্য প্রবন্ধে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
19

বসু, সুদক্ষিণা. "বাংলা কবিতায় গৃহ: একটি দ্বিমুখী উপস্থাপন". BL College Journal, 1.12.2022, 43–52. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b4.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সভ্যতার প্রাথমিক পর্ব থেকেই মানুষ যখন ঘর বেঁধেছে আর তাকে কেন্দ্র করে সম্পর্কের ভিত্তিতে তৈরি করেছে সংসার নামের এক বিমূর্ত ধারণা, তখন থেকেই গৃহ ও সংসারের কেন্দ্রে স্থাপন করা হয়েছে নারীকে। সেই গৃহকেন্দ্রিক ভূমিকাকে মহিমান্বিত করেছে সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি। আর পুরুষের হাতে রচিত সাহিত্যে গৃহ ও গৃহলক্ষ্মী, প্রায়ই এক হয়ে গেছেন আশ্রয়বোধের ধারণায়। একজন মেয়ে ঘরসংসার সামলাবেন, পুরুষ সদস্যকে আশ্রয় দেবেন এটি বাঙালি জীবনে এতই অবশ্যম্ভাবী হয়ে গেছে যে লিঙ্গসাম্যের যুগেও নারীর গৃহকেন্দ্রিক অবস্থানের বাধ্যতা এবং সেই ভূমিকার মহিমাকীর্তনে যে একটি ফাঁকি আছে, সেটা চট করে চোখে পড়ে না। বাংলা গীতিকবিতার ধারায় একদম সূচনা থেকেই পুরুষ বাচনে এমনই একটি গৃহের ছবি দেখতে পেলেও স্বাধীনতা পরবর্তী পশ্চিমবঙ্গে রচিত বাংলা কবিতার ধারায় নারীর অস্বস্তি এবং জেহাদ ধরা পড়েছে নানাভাবে। কবিতা সিংহ থেকে চন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতায় গৃহের এক প্রবল আকাঙ্ক্ষা থাকা সত্ত্বেও নিরাশ্রয়ের আর্তি ধরা পড়ে নানাভাবে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
20

Singh, Dr Naorem Sanatomba. "Kaviratana Arambam Darendrajit in Manipuri Literature". Praxis International Journal of Social Science and Literature, 28.03.2022, 89–93. http://dx.doi.org/10.51879/pijssl/050311.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
কবিরত্ন অরাম্বম দরেন্দ্রজিৎ মণিপুরী খোরিরোলগী অনৌবা কুমজিন লাকপদা খুত্তা খোর্জ্জৈ পায়দুনা মুকমৈ নারল পোনখিবা অচংবা খোরিশুবা অমনি। শৈরেং, দ্রামা, খণ্ডকাব্য অমসুং অনুবাদকী লমদা খুৎ থারকখিবা খোরিলাংবা অসি মহৈরোই ওইনা লাইরিক ফনা হৌরকখি। মমা-মপা, মপু-মবেন কৈরাক থাবা শাগৈদা চাওরকখি। নিংথৌ ঙাইওইনবা শাগৈদা য়োক্লকখি। লাইরিক লাইশু তম্বগী লমদাংদা মণিপুরা নোংচুপকী শিখ্য লাকখিবা মতমদা লময়াল্লোই ওইনা নোংচুপকী মহৈ ফংলকখিবা মীওই অমনি। মণিপুরী খোরিরোলদা ‘য়কায়রোল শকপা অশৈবা’ হায়না খুরুম্নরিবা রোমান্তিক পরম্পরাদা খুদুং লৌদুনা খোরিরোলগী মমল য়াম্লবা লঙ্গৈ শীন্নবীরম্বা শক্নাইরবা কবিরত্ন অসি মশাগী চহী ৩৭ খক্তমক ঙায়রিঙৈ পুন্সি চেংজেল লোইখি। অশৈবনা লৈখিদ্রবা মতুং মহাক্কী খোরিরোলবু শকখঙবা ওইনা মণিপুরী সাহিত্য পরিষদনা ‘কবিরত্ন’ উপাধি পীখি। কবি অসিগী তেল্লবা পুন্সি খোঙচত্তা থম্বীরম্বা মমল নাইদ্রবা খোরিরোলগী লনশিংবু মশক খঙহন্দুনা কবিগী পুন্সিগী মমল লেপ্নবা হোৎনবা চুমগনি।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
21

মণ্ডল, অমিত. "পূর্ণেন্দুর মাধবী: প্রসঙ্গ কবিতা". BL College Journal, 1.07.2022, 75–82. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b7.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সাহিত্য ও শিল্পের বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী পূর্ণেন্দু পত্রী। শিল্পের বিচিত্র ধারায় অবাধ চর্চার ফলে তাঁর এক শিল্পের ছায়া আরেক শিল্পে এসে পড়ে। পূর্ণেন্দু পত্রীর কবিতায় যে সংলাপধর্মিতার মৌলিক গুণ পরিলক্ষিত হয় তার অন্যতম উৎস হলো তাঁর চলচ্চিত্র চর্চা। ১৯৬৫ সালে তৈরি তাঁর প্রথম সিনেমা ‘স্বপ্ন নিয়ে’-র অন্যতম কেন্দ্রীয় অভিনেত্রী ছিলেন মাধবী মুখোপাধ্যায়। পরবর্তী সিনেমা ‘স্ত্রীর পত্র’-তেও তিনি মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন। কিন্তু সেখানেই থেমে থাকেনি শিল্পীর মন। এই ‘স্বপ্ন নিয়ে’-র নির্মাণকালেই পূর্ণেন্দুর কবিতায় উঠে আসেন মাধবী। শুধু কবিতায় নয়, কাব্যনাট্যেও। কবিতাটি হল ‘মাধবীর জন্যে’ এবং কাব্যনাট্যটি হল ‘ভাস্কর্যের ভাঙা হাত’। একসময় কানাঘুষো শোনা যেত, মাধবী এবং পূর্ণেন্দুর মধ্যে রয়েছে রোম্যান্টিক কোনো সম্পর্ক। পরে সে নিয়ে মাধবী লিখেওছেন কিছু কথা, যা মূল প্রবন্ধে পাওয়া যাবে। এই প্রবন্ধের মূল উপজীব্য মাধবীকে পূর্ণেন্দু কবিতায় কীভাবে পেলেন।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
22

"ভারতী পত্রিকায় শরৎকুমারী চৌধুরানী সহজ-সরল জীবনবোধের অপর নাম". BL College Journal 5, nr 2 (1.12.2023): 14–21. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg2.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
ঊনবিংশ শতকের বাংলা সাহিত্যে ও সমাজে ঠাকুর-বাড়ির ‘ভারতী’ পত্রিকার প্রভাব ছিল গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘস্থায়ী এই পত্রিকা জন্ম দিয়েছিল বহু লেখিকার, যাঁরা সমকালীন পাঠকদের মনে জায়গা করে নেওয়ার পাশাপাশি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসেও ছাপ রাখতে সমর্থ হয়েছেন। এঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন শরৎকুমারী চৌধুরানী, সহজসরল লেখনীর গুণে তিনি অনায়াসেই তুলে ধরতে পেরেছিলেন তৎকালীন সমাজের নানা চিত্র, নিজের সরস ভাবনার ছোঁয়ায় তাদেরকে করে তুলেছিলেন জীবন্ত। ‘ভারতী’ পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর মোট রচনার সংখ্যা ১১টি। রচনাগুলোর মধ্য দিয়ে তাঁর ভাবনা-চিন্তা, সামাজিক বোধ, লেখন-রীতির যে প্রকাশ ঘটেছে, তারই বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করা হয়েছে এই প্রবন্ধে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
23

-, Uttam Sarkar. "আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি জেলার রাভা জনজাতি সম্প্রদায়ের ভাষাগত অবস্থা: একটি পর্যালোচনা". International Journal For Multidisciplinary Research 6, nr 2 (16.04.2024). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2024.v06i02.17426.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সারসংক্ষেপ: নদী, পাহাড়, অরণ্য, অধ্যুষিত আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি জেলায় উপনিবেশ উত্তর সময় থেকে বহু ভাষাভাষি এবং বহু জাতির মানুষেরা বসবাস করছে।এই অঞ্চলে বসবাসকারী আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- চাকমা, সাঁওতাল, ওরাও, মুন্ড, রাভা, মেচ টোটো, মাহালী প্রভৃতি। এদের মধ্যে রাভা জনজাতি হল এই জনজাতির মধ্যে অন্যতম প্রাচীন জনজাতি।এই জনজাতির মানুষদের মধ্যে বাংলা ভাষা যোগাযোগের অন্যতম ভাষা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। রাভা জনজাতি অধ্যুসিত এই সমস্ত এলাকার সিংহভাগ সরকারি স্কুলের প্রধান মাধ্যম হল বাংলা ভাষা,স্বভাবতই সিংহভাগ রাভা ছাত্র ছাত্রীরা তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা মূলত বাংলা ভাষাতেই গ্রহণ করে । বহু ভাষাভাষী নির্বিশেষে জনজাতিদের ভাষা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট জনজাতিদের মধ্যেই ব্যবহৃত হয় । এই জনজাতিদের মধ্যে ভাষার কোন নিজস্ব লিপি নেই,তাই তাদের কথ্য ভাষা নিজেদের হলেও লেখ্য ভাষা অন্য। তবে কিছু ভাষা অন্য ভাষার লিপির সাহায্য নিয়ে লেখা হয় । আমরা জানি যে, কোন ভাষাই স্বয়ং সম্পূর্ণ ও ঐশ্বর্যশালী হতে পারে না যদি না তাদের কোন লিখিত সাহিত্য থাকে । তাই এই জন জাতিদের ভাষার অনেক প্রতিকূলতা অতিক্রম করতে হচ্ছে । ভাষার এই প্রতিকূলতা রাভা জনজাতিদের উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে । বর্তমানে বিশ্বায়নের যুগে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নয়ন ,পরিবহন এবং যোগাযোগের সম্প্রসারণ, পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাব প্রভৃতি তাদের আরও কঠিন চ্যলেঞ্জের সামনে দাড় করিয়েছে ।পাশাপাশি শিল্পায়নের দ্রুত বিকাশ ,পেশাগত পরিবর্তন ,অনুপ্রবেশের কারেণও এই ভাষার অস্তিত্বের সংকট দেখা দিয়েছে । এমতাবস্থায় এই দুই জেলার রাভা জনজাতি সম্প্রদায়ের ভাষার বর্তমান অবস্থা ,তাদের ভাষার এই সমস্যা ,সেই সাথে তাদের ভাষার উন্নতি এবং তাদের ভাষার লালন পালন করার বাধ্যবাধকতাই এই লেখার আলোচনার মূল বিষয় । তৎসহ এই প্রবন্ধে উক্ত জেলাগুলির আদিবাসী জনজাতিদের ভাষার বিপদ নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে । এই আলোচনার শেষে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি এই সমস্ত অবক্ষয়িত ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সমাজের সর্ব স্তরের মানুষের সুচিন্তিত মতামত ,ভাষাবিদ দের পরামর্শ,এমনকি সরকারি স্তরে সুনির্দিষ্ট ভাষা পরিকল্পনা গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে ।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
24

Devi, Dr K. Bimola. "Medieval Manipuri Literature". Praxis International Journal of Social Science and Literature, 28.03.2022, 94–100. http://dx.doi.org/10.51879/pijssl/050312.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
মৈদিংঙু চরাইরোংবা হাক্তক্তগী কুলচন্দ্র মহারাজনা পানবা মতম চাউরাক্না খৃষ্টাব্দ ১৬৯৭ তগী ১৮৯১ ফাওবা চহী ২০০ রোমগী নিংথৌরোন ২৬ না লৈঙাকখিবা মতম অসি মণিপুরী সাহিত্যগী ময়ায় চনবা মতমনি হায়না লৌবা য়াই। মণিপুরী সাহিত্যগী ময়ায়চনবা মতম অসিদা মশক নাইরবা পণ্ডিত কয়াগী খোর্জ্জৈদগী থোরকখিবা নীংথিরবা খোরিরোলশিংনা মণিপুরী সাহিত্যগী মমল লেপপদা চাউনা মতেঙ ওইনখি। খোরিরোলগী তাঙ্কক অসিগী খোঙহৌদা চরাইরোংবা মশামক্না লৈরোল কাব্য খুদোল তৌবীরম্মী। ৱাফম অসি লৈরোল কাব্যগী মতাঙ অমদগী খঙবা ঙম্মী। ময়ায়চনবা মণিপুরী খোরিরোলগী তাঙ্কক্তা তোঙান-তোঙানবা ৱাকমশিংনা মমল য়াম্লবা মণিপুরী খোরিরোলগী লৈরাং কয়া থাবিরম্বনা ঙসিগী মণিপুরী খোরিরোলনা মোমোন নোকচবা ফংলিবনি।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
25

Mishu, Md Rafat Alam. "রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন: সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ক্রিয়াশীলতার অনুষঙ্গে ইতিহাসের পুনঃপাঠ". সাহিত্য পত্রিকা 58, nr 1-2 (1.02.2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.7.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সারসংক্ষেপ: রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনীতি ও ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের রয়েছে একটি ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিত। ওই আন্দোলনের পরেও তার চেতনাগত তাৎপর্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। সময়ের পরিক্রমায় এবং জাতীয় রাজনীতির বিভিন্ন ধরনের পট-পরিবর্তনের ফলে একুশের চেতনা হয়েছে ক্রমরূপান্তরিত। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের ইতিহাস এখন অনেকটা নির্দিষ্ট-কৃত। কিন্তু ইতিহাসের এত বড় একটি রাজনৈতিক আন্দোলন সংঘটিত হবার পেছনে থাকে বহুস্তরিক ও বহুমাত্রিক কারণ। সেই কারণ অনুসন্ধানে বর্তমানের আদর্শায়িত দৃষ্টিকোণের চেয়েও জরুরি উক্ত কালপর্বের বাস্তবতার পাঠ গ্রহণ; এর একটি দিক সাংস্কৃতিক ও সাহিত্যিক অনুষঙ্গ। বর্তমান প্রবন্ধে বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের প্রচলিত মূলধারার ইতিহাসের পাশাপাশি তৎকালীন বাস্তবতার অনুসন্ধানে ওই সময়ের রাজনীতি, অর্থনীতির সঙ্গে সাংস্কৃতিক ও সাহিত্যিক ক্রিয়াশীলতার অনুষঙ্গ ও জনমনস্তত্ত্বের কার্যকারণ সম্পর্ক উপস্থাপন করা হবে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
26

রানা, সাইম. "শতবর্ষে নজরুলের অগ্নি-বীণা: কবিতায় সাংগীতিকতা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, nr 3 (25.01.2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.9.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সারসংক্ষেপ: কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ অগ্নি-বীণা (১৯২২) একটি কাব্যগ্রন্থ হলেও এতে সংগীতসহ নানা নিদর্শনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেসূত্রে সাংগীতিক পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে এই গ্রন্থ সম্পর্কে নতুন কিছু দিক উন্মোচনের চেষ্টা করা হয়েছে। সাংগীতিক পদ্ধতির নমুনায়ন হলো আধুনিক সংগীততত্ত্বের ভাষা ও তার উপাদান এবং তা নিয়ে অন্য শিল্পের সাথে অভিযোজন প্রক্রিয়া। সাহিত্যের অলংকারতত্ত্বের কিছু উপাদানও এই প্রক্রিয়ার সহগামী, যেমন ধ্বন্যাত্মক শব্দ, নাট্য ও সংলাপময়তা, আকর ও উদ্দীপিত সংগীত ও তার বাদ্যানুষঙ্গ, এমনকি মিথ। কবিতার সাথে আবৃত্তি ও সুরের দ্বান্দ্বিক দিক আলোচনা এবং ছন্দ-অলংকারের বিষয়ের নতুন কিছু প্রশ্নের অবতারণা করা হয়েছে। অগ্নি-বীণা একটি লিখিত শিল্প হলেও আধুনিক পরিবেশনা শিল্পেরও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সেই দিকটির বিশ্লেষণও এই প্রবন্ধে উপস্থাপিত হয়েছে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
27

রানা, সাইম. "শতবর্ষে নজরুলের অগ্নি-বীণা: কবিতায় সাংগীতিকতা [Nazrul’s Agni-Veena in Centenary: Musicality in Poetry]". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, nr 3 (25.01.2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58n03a05.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সারসংক্ষেপ: কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ অগ্নি-বীণা (১৯২২) একটি কাব্যগ্রন্থ হলেও এতে সংগীতসহ নানা নিদর্শনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেসূত্রে সাংগীতিক পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে এই গ্রন্থ সম্পর্কে নতুন কিছু দিক উন্মোচনের চেষ্টা করা হয়েছে। সাংগীতিক পদ্ধতির নমুনায়ন হলো আধুনিক সংগীততত্ত্বের ভাষা ও তার উপাদান এবং তা নিয়ে অন্য শিল্পের সাথে অভিযোজন প্রক্রিয়া। সাহিত্যের অলংকারতত্ত্বের কিছু উপাদানও এই প্রক্রিয়ার সহগামী, যেমন ধ্বন্যাত্মক শব্দ, নাট্য ও সংলাপময়তা, আকর ও উদ্দীপিত সংগীত ও তার বাদ্যানুষঙ্গ, এমনকি মিথ। কবিতার সাথে আবৃত্তি ও সুরের দ্বান্দ্বিক দিক আলোচনা এবং ছন্দ-অলংকারের বিষয়ের নতুন কিছু প্রশ্নের অবতারণা করা হয়েছে। অগ্নি-বীণা একটি লিখিত শিল্প হলেও আধুনিক পরিবেশনা শিল্পেরও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সেই দিকটির বিশ্লেষণও এই প্রবন্ধে উপস্থাপিত হয়েছে।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
28

-, Anuradha Mukherjee. "জীবনানন্দের উপন্যাসে বিশ্লেষণাত্মক মনো:সমীক্ষণবাদ (JIBANANANDER UPONYASE BISHLESHONATMOK MANOSAMIKSHANBAD)". International Journal For Multidisciplinary Research 5, nr 2 (29.04.2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i02.2732.

Pełny tekst źródła
Streszczenie:
সিগমুন্ড ফ্রয়েড (১৮৫৫-১৯৩৯) প্রদত্ত মনঃসমীক্ষণবাদ (Psychoanalysis) প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তর দুনিয়ায় এক কালব্যাপী আলোড়ন তুলেছিল। সাহিত্যের বিষয় ও গঠনের ধীরে ধীরে বদল ঘটেছিল। এমতাবস্থায় প্রথম জীবনে ফ্রয়েড অনুগামী ও পরবর্তী জীবনে ফ্রয়েড বিরোধী মনঃসমীক্ষণবাদী কার্ল গুস্তাভ ইয়ুং (১৮৭৫-১৯৬১) ফ্রয়েডের মনঃসমীক্ষণবাদ (Psychoanalysis) ভাবনার ওপর ভিত্তি করে তার বিশ্লেষণাত্মক মনঃসমীক্ষণবাদ (Analytical Psychoanalysis) ভাবপ্রতিমা নির্মাণ করেন। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিগুলির মধ্যে জনপ্রিয় একটি ভাবনা হল, যৌথ অচেতন ( Collective Unconscious), যার মধ্যে অ্যানিমা-অ্যানিমাস (Anima-Animas), পার্সোনা (Persona), ছায়া (Shadow), স্ব (Self) অন্যতম। অপরটি হল ব্যক্তিত্ব (Individuation)। এছাড়া ব্যক্তিত্বের প্রকারভেদ ও কমপ্লেক্স ইয়ুং প্রদত্ত ভাবনাগুলির মধ্যে অন্যতম। ঔপন্যাসিক জীবনানন্দ তাঁর উপন্যাসগুলির বিষয় বা চরিত্র চিত্রণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু স্থানে স্বকীয়তা প্রদর্শন করেছেন। তিনি নিজে মনঃসমীক্ষণবাদের জনক সিগমুন্ড ফ্রয়েড দ্বারা প্রভাবিত। এই গবেষণাপত্রে মনঃসমীক্ষণবাদী কার্ল গুস্তাভ ইয়ুং এর ভাবনা দ্বারা তাঁর রচনাশৈলী কতটা প্রভাবিত তা আলোচ্য। আলোচনার সুবিধার্থে জীবনানন্দের তিনটি উপন্যাস, যথাক্রমে, ‘মাল্যবান’ (১৯৪৮), ‘জলপাইহাটি’ (১৯৪৮), ‘কারুবাসনা’ (১৯৩৩) কে নির্বাচন করা হল। আলোচনার মাধ্যমে উপন্যাসের বিভিন্ন চরিত্রের মধ্যে ইয়ুং প্রবর্তিত ভাবনাগুলির প্রতিফলন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
Style APA, Harvard, Vancouver, ISO itp.
Oferujemy zniżki na wszystkie plany premium dla autorów, których prace zostały uwzględnione w tematycznych zestawieniach literatury. Skontaktuj się z nami, aby uzyskać unikalny kod promocyjny!

Do bibliografii