Littérature scientifique sur le sujet « কাব্য »

Créez une référence correcte selon les styles APA, MLA, Chicago, Harvard et plusieurs autres

Choisissez une source :

Consultez les listes thématiques d’articles de revues, de livres, de thèses, de rapports de conférences et d’autres sources académiques sur le sujet « কাব্য ».

À côté de chaque source dans la liste de références il y a un bouton « Ajouter à la bibliographie ». Cliquez sur ce bouton, et nous générerons automatiquement la référence bibliographique pour la source choisie selon votre style de citation préféré : APA, MLA, Harvard, Vancouver, Chicago, etc.

Vous pouvez aussi télécharger le texte intégral de la publication scolaire au format pdf et consulter son résumé en ligne lorsque ces informations sont inclues dans les métadonnées.

Articles de revues sur le sujet "কাব্য"

1

বণিক, সুদেষ্ণা. « বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চণ্ডীদাস বিতর্ক ». BL College Journal 4, no 1 (1 juillet 2022) : 21–29. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b2.

Texte intégral
Résumé :
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চন্ডীদাসের স্থান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চৈতন্য-পূর্ববর্তী সময় থেকেই রাধাকৃষ্ণের লীলা সংক্রান্ত পদ রচনায় ও এই সমস্ত পদে প্রেম ও ভক্তির সংমিশ্রণে দিব্যভাবের প্রকাশ ঘটানোয় চন্ডীদাসের কৃতিত্ব অতুলনীয়। স্বকীয় কাব্য প্রতিভার বৈশিষ্ট্যে চন্ডীদাস বাংলা পদাবলী সাহিত্যে ও আপামর বাঙালি মানসে এক অনন্যসাধারণ উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। চন্ডীদাসের পদাবলী স্বয়ং মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যকেও অপার্থিব আনন্দে আপ্লুত করত। তাই পদাবলী সাহিত্যের এই মহান স্রষ্টা যুগের পর যুগ ব্যাপী বাঙালি সুধী সমাজের আলোচ্য ব্যক্তি ও জনমানসের হৃদয়ের কবি হিসেবে স্ব-মহিমায় প্রতিষ্ঠিত। তবে বৈষ্ণব সাহিত্যে এই ‘চন্ডীদাস’ নামের অন্তরালে একাধিক বা বহু ব্যক্তির অস্তিত্ব বর্তমান। প্রাক্ চৈতন্য ও চৈতন্যোত্তর যুগে ‘চন্ডীদাস’ নামের একাধিক কবি থাকায় পদাবলী সাহিত্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় কবিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা দুষ্কর। যদিও চৈতন্যোত্তর কালের ‘চন্ডীদাস’ নামধারী কবিরা কেউ ‘দীন’, কেউ ‘সহজিয়া’ উপাধি ব্যবহার করেছেন বলে তাঁদের পৃথকভাবে চিহ্নিত করা তুলনামূলকভাবে সহজ । কিন্তু মূল সমস্যা হল প্রাক্ চৈতন্য যুগের চন্ডীদাস, যিনি তাঁর রচনাশৈলী দ্বারা মহাপ্রভুকেও ভাবাবেশে আচ্ছন্ন করতেন, তাঁর পরিচয় উদ্ধার করে তাঁকে চিহ্নিত করা। আলোচ্য গবেষণা পত্রের মূল উদ্দেশ্য হল বৈষ্ণব পদাবলীর সর্বাধিক সম্মানিত ও আদৃত পদকার চন্ডীদাস সম্পর্কে পূর্বাপর গবেষণা ও আলোচনার নিরিখে একটি সর্বজনস্বীকৃত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
2

Devi, Dr K. Bimola. « Medieval Manipuri Literature ». Praxis International Journal of Social Science and Literature, 28 mars 2022, 94–100. http://dx.doi.org/10.51879/pijssl/050312.

Texte intégral
Résumé :
মৈদিংঙু চরাইরোংবা হাক্তক্তগী কুলচন্দ্র মহারাজনা পানবা মতম চাউরাক্না খৃষ্টাব্দ ১৬৯৭ তগী ১৮৯১ ফাওবা চহী ২০০ রোমগী নিংথৌরোন ২৬ না লৈঙাকখিবা মতম অসি মণিপুরী সাহিত্যগী ময়ায় চনবা মতমনি হায়না লৌবা য়াই। মণিপুরী সাহিত্যগী ময়ায়চনবা মতম অসিদা মশক নাইরবা পণ্ডিত কয়াগী খোর্জ্জৈদগী থোরকখিবা নীংথিরবা খোরিরোলশিংনা মণিপুরী সাহিত্যগী মমল লেপপদা চাউনা মতেঙ ওইনখি। খোরিরোলগী তাঙ্কক অসিগী খোঙহৌদা চরাইরোংবা মশামক্না লৈরোল কাব্য খুদোল তৌবীরম্মী। ৱাফম অসি লৈরোল কাব্যগী মতাঙ অমদগী খঙবা ঙম্মী। ময়ায়চনবা মণিপুরী খোরিরোলগী তাঙ্কক্তা তোঙান-তোঙানবা ৱাকমশিংনা মমল য়াম্লবা মণিপুরী খোরিরোলগী লৈরাং কয়া থাবিরম্বনা ঙসিগী মণিপুরী খোরিরোলনা মোমোন নোকচবা ফংলিবনি।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
3

Dr. Rita Ashraf. « মুসলিম ঐতিহ্য ও নজরুল সাহিত্য ». Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 13, no 20 (5 décembre 2020). http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v13i20.176.

Texte intégral
Résumé :
উপমহাদেশে উপনিবেশবাদের এক চরম সংকটময় অবস্থার মাঝে কাজী নজরুলইসলামের আবির্ভাব ঘটে বাংলা সাহিত্যে। কাজী নজরুল ইসলাম বিশ ও ত্রিশের দশকেউপমহাদেশের অবিভক্ত বাংলার সাহিত্যাঙ্গনে এক ব্যতিক্রমধর্মী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। সাহিত্য রচনার নানামুখিতায় মুসলমানদের ধর্মীয় ঐতিহ্যও নজরুল রচনার একটি অন্যতম অধ্যায়। মুসলিম ঐতিহ্যেরনানা দিক নিয়ে নজরুল লিখেছেন। নজরুল তাঁর কবিতা, গান ও সাহিত্যের অন্যান্য শাখার ভেতরমুসলমানদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরেছেন। হযরত মুহাম্মদ সা.-এর জীবনী, মুসলমানদেরপবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন শরীফসহ ইসলামের নানা ইতিহাস নিয়ে লিখেছেন। প্রায় দুই সহ¯্রাধিক গানরয়েছে নজরুলের। যেখানে স্থান পেয়েছে ইসলাম ধর্মের আরো নানা বিষয়। যেমন- নামাজ, রোজা,ঈদ, হজ্ব, জাকাত, হযরত মুহাম্মদ সা.-এর মাতা, পিতা, স্ত্রীসহ বিভিন্ন নবি, রাসুল এবং মুসলিমজাহানের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ। কাব্য আমপারার মধ্যে দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফের বঙ্গানুবাদকরতে চেয়েছিলেন নজরুল। হযরত মুহাম্মদ সা.-এর জীবনী প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন মরুভাস্করকাব্যের মধ্যে দিয়ে। “মুসলিম ঐতিহ্য ও নজরুল সাহিত্য” শীর্ষক আলোচ্য প্রবন্ধটিতে এইবিষয়গুলো আলোচনা-পর্যালোচনা করার প্রয়াস রয়েছে।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
4

আহমেদ, কবির. « সৈয়দ শামসুল হকের 'বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা' : পালাবদলের কাব্যিক দলিল ». সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no 1-2 (1 février 2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.10.

Texte intégral
Résumé :
পঞ্চাশের দশকের প্রতিশ্রুতিশীল কবি সৈয়দ শামসুল হকের (১৯৩৫- ২০১৬) বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০) নান্দনিক শব্দশিল্পের সাম্রাজ্য। আত্মজৈবনিক স্বীকারোক্তিমূলক কবিতার আঙ্গিক অনুসরণ করে রচনা করেন বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০)। এ কাব্যে বিষয়ান্তর ঘটে পাকিস্তান-উত্তর বাংলাদেশ, কবির পারিপার্শ্বিকতা, নিজের বেড়ে ওঠা, উপলব্ধির ব্যাপ্তি – এসবের রূপায়ণের মধ্য দিয়ে। উত্তম পুরুষের জবানিতে সমকালের অনুসূক্ষ্ম নানাদিক এ কাব্যের উপজীব্য হয়েছে পয়ার ছন্দে লেখা পঙ্‌ক্তিতে পঙ্‌ক্তিতে। এ কাব্যটিতে স্থান পেয়েছে বহির্জাগতিক বস্তুবিশ্ব নিয়ে একজন প্রাজ্ঞ কবির ধারণকৃত সময়জ্ঞান ও জগৎ। কাব্যটি পেয়েছে ভিন্নমাত্রিক বৈচিত্র্য ছন্দ হিসেবে চৌদ্দমাত্রার অক্ষরবৃত্তের গদ্যস্পন্দনকে বেছে নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে। তৎকালীন সময়ের দেশীয় বহুমাত্রিক সংকটের মধ্য দিয়ে কবির চোখে দেখা নানামাত্রিক চিত্র আমরা এ কাব্যে অনায়াসে খুঁজে পাই। গত শতকের পঞ্চাশের দশকে কীভাবে পাশ্চাত্য বৈদগ্ধ্য আর আধুনিকতা আমাদের কবিতাকে ঋদ্ধ করে তুলেছিল এ কাব্যটি তার স্মারক। এক অনন্য হৃদগত সৃষ্টি বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০)। কাব্যটির বিশ্লেষণই এ প্রবন্ধের অন্বিষ্ট।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
5

হোসেন, মো নাজমুল. « বংশীদাসের <i>রাইরাজা</i> ; পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার : ক্ষমতা-তত্ত্বের প্রতিফলন ». সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no 1-2 (1 février 2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.8.

Texte intégral
Résumé :
সারসংক্ষেপ: পাণ্ডুলিপিতে একটি জাতির ঐতিহ্য ও মননের ইতিবৃত্ত ধরা থাকে, তাই পাণ্ডুলিপির পাঠ জরুরি। পঞ্চদশ শতাব্দীর পদকর্তা বংশীদাস রচিত রাইরাজা পাণ্ডুলিপি মধ্যযুগের ইতিহাসের অনালোকিত একটি প্রান্তের উদ্ভাসন। এ কাব্যে বৈষ্ণব প্রেমদর্শনের বিচিত্র একটি রূপ প্রকাশ পেয়েছে, যেখানে প্রণয়লীলা ছাড়াও রাধা-কৃষ্ণকে ক্ষমতা-সম্পর্কে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। বর্তমান প্রবন্ধে বংশীদাসের রাইরাজা পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি সভ্যতার ইতিহাসে মাতৃ- তন্ত্রের অবসান ঘটার মধ্য দিয়ে পিতৃতন্ত্র বা পুরুষতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং দৈবকল্পনায় আদ্যাশক্তির পরিবর্তে পুরুষ দেবতার প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার সমান্তরালে নারীর অধস্তনতার ইতিহাস অনুসন্ধান করা হয়েছে। এছাড়াও স্বল্প সময়ের জন্য, রাধা ক্ষমতার কেন্দ্রে অধিষ্ঠিত হলেও পুরুষতান্ত্রিক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বিকল্প ভাবাদর্শ প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ক্ষমতা-সম্পর্ক কীভাবে প্রেমতত্ত্বে পর্যবসিত হয়, তার স্বরূপ উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
6

হোসেন, মো নাজমুল. « বংশীদাসের <i>রাইরাজা</i> ; পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার : ক্ষমতা-তত্ত্বের প্রতিফলন ». সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no 1-2 (1 février 2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.19.

Texte intégral
Résumé :
সারসংক্ষেপ: পাণ্ডুলিপিতে একটি জাতির ঐতিহ্য ও মননের ইতিবৃত্ত ধরা থাকে, তাই পাণ্ডুলিপির পাঠ জরুরি। পঞ্চদশ শতাব্দীর পদকর্তা বংশীদাস রচিত রাইরাজা পাণ্ডুলিপি মধ্যযুগের ইতিহাসের অনালোকিত একটি প্রান্তের উদ্ভাসন। এ কাব্যে বৈষ্ণব প্রেমদর্শনের বিচিত্র একটি রূপ প্রকাশ পেয়েছে, যেখানে প্রণয়লীলা ছাড়াও রাধা-কৃষ্ণকে ক্ষমতা-সম্পর্কে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। বর্তমান প্রবন্ধে বংশীদাসের রাইরাজা পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি সভ্যতার ইতিহাসে মাতৃ- তন্ত্রের অবসান ঘটার মধ্য দিয়ে পিতৃতন্ত্র বা পুরুষতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং দৈবকল্পনায় আদ্যাশক্তির পরিবর্তে পুরুষ দেবতার প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার সমান্তরালে নারীর অধস্তনতার ইতিহাস অনুসন্ধান করা হয়েছে। এছাড়াও স্বল্প সময়ের জন্য, রাধা ক্ষমতার কেন্দ্রে অধিষ্ঠিত হলেও পুরুষতান্ত্রিক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বিকল্প ভাবাদর্শ প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ক্ষমতা-সম্পর্ক কীভাবে প্রেমতত্ত্বে পর্যবসিত হয়, তার স্বরূপ উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
7

-, Nurul Islam. « The Influence of the Ramayana in the Literature and Society of India (ভারতীয় সমাজ ও সাহিত্যে রামায়ণের প্রভাব:) ». International Journal For Multidisciplinary Research 5, no 4 (31 juillet 2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i04.4807.

Texte intégral
Résumé :
সংস্কৃত সাহিত্যকে দুটি বিভাগে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে যা হ'ল বৈদিক সাহিত্য এবং লৌকিক সাহিত্য। লৌকিক সাহিত্যে বাল্মীকির রামায়ণ, বিশ্বসাহিত্যে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাচীন মহাকাব্যের মধ্যে অন্যতম| রামায়ণ ২৪০০০ শ্লোকে প্রায় ৫০০ সর্গ বা অধ্যায়ে এবং সাতটি কান্ডে বিভক্ত। এটি আদি কবি বাল্মীকির লেখা তাই এটাকে আদিকাব্য বলা হয়। এই কাব্যে বিভিন্ন সম্পর্কের পারস্পরিক কর্তব্য বর্ণনার পাশাপাশি আদর্শ ভাই, ভৃত্য, স্ত্রী, মা এবং আদর্শ রাজার চরিত্র বর্ণনার মাধ্যমে মানবসমাজের আদর্শ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই কাব্যের মূল উপজীব্য হল রামের জীবন কাহিনী। রামায়ণে বর্ণিত হয়েছে প্রাচীন ভারতের ধর্মচেতনা এবং মানব অস্তিত্বের নানা দিক। ভারতের সংস্কৃতি চেতনার মৌলিক উপাদানগুলিই প্রতিফলিত হয়েছে রাম, সীতা, হনুমান, ভরত, রাবণ চরিত্রের মধ্যে। আমি আমার এই প্রবন্ধতে সমাজ ও সাহিত্যে ভারতে, ভারতের বাইরে রামায়ণে প্রভাব নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করছি।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
Nous offrons des réductions sur tous les plans premium pour les auteurs dont les œuvres sont incluses dans des sélections littéraires thématiques. Contactez-nous pour obtenir un code promo unique!

Vers la bibliographie