Articles de revues sur le sujet « কবি »

Pour voir les autres types de publications sur ce sujet consultez le lien suivant : কবি.

Créez une référence correcte selon les styles APA, MLA, Chicago, Harvard et plusieurs autres

Choisissez une source :

Consultez les 17 meilleurs articles de revues pour votre recherche sur le sujet « কবি ».

À côté de chaque source dans la liste de références il y a un bouton « Ajouter à la bibliographie ». Cliquez sur ce bouton, et nous générerons automatiquement la référence bibliographique pour la source choisie selon votre style de citation préféré : APA, MLA, Harvard, Vancouver, Chicago, etc.

Vous pouvez aussi télécharger le texte intégral de la publication scolaire au format pdf et consulter son résumé en ligne lorsque ces informations sont inclues dans les métadonnées.

Parcourez les articles de revues sur diverses disciplines et organisez correctement votre bibliographie.

1

Ara, Hosne. « <b>নজরুল-প্রতিভা : ফার্সি কাব্যানুবাদের প্রেক্ষাপটে</b> ; ». সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no 3 (1 juin 2023) : 53–68. http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.4.

Texte intégral
Résumé :
সারসংক্ষেপ: নজরুল-সাহিত্যে ফার্সি কবি ও কবিতার প্রভাব অনন্য। কবি-জীবনের সূচনালগ্নে নজরুল ফার্সি-সাহিত্য পাঠ করেছেন নিবিড়ভাবে এবং অনুবাদও করেছেন বিচ্ছিন্নভাবে কিছু ফার্সি কবিতা। পরবর্তীসময়ে নজরুল যখন কবি-গীতিকার হিসেবে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করছেন, তখন অনুবাদ করেছেন ফার্সি ভাষার কবি হাফিজ ও ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াৎ। আলোচ্য প্রবন্ধে নজরুলের এই কাব্যদ্বয় অনুবাদের প্রেক্ষাপটে নজরুল-মানস চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। ফার্সি কাব্যানুবাদের সূত্রে নজরুলের ঔপনিবেশিক শাসন বিরোধিতা, স্বদেশ-স্বভাষার প্রতি অনুরাগ প্রকাশিত হয়েছে। তার স্বরূপ-সন্ধান এ প্রবন্ধের লক্ষ্য।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
2

মণ্ডল, প্রেমানন্দ. « বাউল দর্শনে লালনের মানবতাবাদ : একটি পর্যালোচনা ». BL College Journal 4, no 1 (1 juillet 2022) : 63–74. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b6.

Texte intégral
Résumé :
আবহমান বাঙলার লোকসাহিত্য ও সংস্কৃতির অন্যতম উপাদান হলো লোকসঙ্গীত। আর লোকসঙ্গীতের গুরুত্বপূর্ণ শাখা বা ধারা হলো বাউল সঙ্গীত। বাউলরা তাদের সঙ্গীতের মধ্য দিয়েই তাদের ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। বাউল দর্শনের উৎস নিহিত হৃদয় ধর্মে। দেহের মধ্যেই আছেন অন্তরবাসী দেবতা। মানুষে মানুষে ভেদ সৃষ্টিকারী প্রবৃত্তিসমূহকে ধ্বংস করে সোনার মানুষকে গড়তে পারলেই মনের মানুষকে পাওয়া সহজ হয়। মনের মানুষের সন্ধানে ব্রতী বাউলদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলেন ফকির লালন শাহ। এজন্য তাঁকে বলা হয় বাউল শিরোমণি বা বাউল সম্রাট। লালনের সাধারণ পরিচয় তিনি একজন কবি, গীতিকার। কিন্ত প্রকৃতপক্ষে তিনি শুধুই কবি নন, বরং জালাল উদ্দিন রুমী, আল্লামা ইকবাল, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রমুখের ন্যায় দার্শনিক কবি। কবিতা বা গানে কবি বা গীতিকারের আবেগ প্রাধান্য লাভ করে। কিন্ত লালনের গান তীক্ষ্ণ যুক্তির আশ্রয়ে রচিত হওয়ায় তা কেবল আবেগ সর্বস্ব নয়, বরং এক যুক্তিবাদী দর্শন। লালনের দর্শনে সন্নিবেশিত বিভিন্ন তত্তে¡র মধ্যে মানবতাবাদ অন্যতম। কিন্ত তাঁর মানবতাবাদী চিন্তা তাঁর সঙ্গীতের মধ্যে কীভাবে নিহিত ও প্রকাশিত, সে বিষয় আমাদের অনেকেরই অজানা। যে মানবতাবাদী চিন্তার জন্য লালন অধিকতর মহিমান্বিত হওয়ার দাবী রাখেন, নিবন্ধটি সে বিষয়েরই একটি পর্যালোচনা।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
3

সামন্ত, সহেলী. « বিশ শতকের নির্বাচিত কবির কবিতায় নারীর নিজস্ব ভাষার বহুমাত্রিকতা ». BL College Journal 4, no 1 (1 juillet 2022) : 07–20. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b1.

Texte intégral
Résumé :
সমাজে নারীর অবস্থান, তার নিজস্ব জগৎ তৈরি করে, তৈরি করে তার নিজস্ব ভাষা (Women's Dialect)। পুরুষের চোখে নারীর কল্পনা নয়, নিজের ভাষায় নারীর নিজের বক্তব্য তুলে ধরার পর্ব শুরু হয়েছে। সেই ভাষা একটি নতুন পথ নির্মাণ করেছে। এই ভাষায় যেমন নারীর নিজস্ব অভিজ্ঞতা, বঞ্চনার কথা ব্যক্ত হয় তেমন বিচিত্র অভিমুখও চিত্রিত হয়। Laura Mulvey 1975 সালে 'Male Gaze Theory'র কথা বলেন। বাংলা কবিতায় এই Theory ভাঙার পর্ব শুরু হয়ে গিয়েছিল বহু আগেই। এই প্রবন্ধে বিশ শতকের নির্বাচিত চারজন কবি কবিতা সিংহ, নবনীতা দেবসেন, কেতকী কুশারী ডাইসন ও গীতা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতার ভাব ও ভাষা দ্বারা, নারীর নিজস্ব ভাষার বিচিত্র স্বরূপ তুলে ধরা হয়েছে। কবিতা সিংহের কবিতার ভাষা তীক্ষè ক্ষুরধার, নবনীতা দেবসেনের কবিতাভাষা সংহত, কেতকী কুশারীর কবিতাভাষা আপাত সরল কিন্তু তীব্র অনুভূতিতে ঋদ্ধ, গীতা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতাভাষা সংস্কৃতঘেঁষা প্রজ্ঞা ও মননের দীপ্তিতে উজ্জ্বল। নারীর নিজের ভাষা সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী। বর্তমান প্রবন্ধে নির্বাচিত কবির কবিতাভাষা ও ভাবনার মধ্য দিয়ে নারীভাষার বহুমাত্রিক স্বরূপকে তুলে ধরা হয়েছে।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
4

বণিক, সুদেষ্ণা. « বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চণ্ডীদাস বিতর্ক ». BL College Journal 4, no 1 (1 juillet 2022) : 21–29. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b2.

Texte intégral
Résumé :
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চন্ডীদাসের স্থান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চৈতন্য-পূর্ববর্তী সময় থেকেই রাধাকৃষ্ণের লীলা সংক্রান্ত পদ রচনায় ও এই সমস্ত পদে প্রেম ও ভক্তির সংমিশ্রণে দিব্যভাবের প্রকাশ ঘটানোয় চন্ডীদাসের কৃতিত্ব অতুলনীয়। স্বকীয় কাব্য প্রতিভার বৈশিষ্ট্যে চন্ডীদাস বাংলা পদাবলী সাহিত্যে ও আপামর বাঙালি মানসে এক অনন্যসাধারণ উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। চন্ডীদাসের পদাবলী স্বয়ং মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যকেও অপার্থিব আনন্দে আপ্লুত করত। তাই পদাবলী সাহিত্যের এই মহান স্রষ্টা যুগের পর যুগ ব্যাপী বাঙালি সুধী সমাজের আলোচ্য ব্যক্তি ও জনমানসের হৃদয়ের কবি হিসেবে স্ব-মহিমায় প্রতিষ্ঠিত। তবে বৈষ্ণব সাহিত্যে এই ‘চন্ডীদাস’ নামের অন্তরালে একাধিক বা বহু ব্যক্তির অস্তিত্ব বর্তমান। প্রাক্ চৈতন্য ও চৈতন্যোত্তর যুগে ‘চন্ডীদাস’ নামের একাধিক কবি থাকায় পদাবলী সাহিত্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় কবিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা দুষ্কর। যদিও চৈতন্যোত্তর কালের ‘চন্ডীদাস’ নামধারী কবিরা কেউ ‘দীন’, কেউ ‘সহজিয়া’ উপাধি ব্যবহার করেছেন বলে তাঁদের পৃথকভাবে চিহ্নিত করা তুলনামূলকভাবে সহজ । কিন্তু মূল সমস্যা হল প্রাক্ চৈতন্য যুগের চন্ডীদাস, যিনি তাঁর রচনাশৈলী দ্বারা মহাপ্রভুকেও ভাবাবেশে আচ্ছন্ন করতেন, তাঁর পরিচয় উদ্ধার করে তাঁকে চিহ্নিত করা। আলোচ্য গবেষণা পত্রের মূল উদ্দেশ্য হল বৈষ্ণব পদাবলীর সর্বাধিক সম্মানিত ও আদৃত পদকার চন্ডীদাস সম্পর্কে পূর্বাপর গবেষণা ও আলোচনার নিরিখে একটি সর্বজনস্বীকৃত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
5

রায়, সুরঞ্জন. « প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের হাসির গান : স্বরুপ ও স্বাতন্ত্র্য ». BL College Journal 4, no 2 (1 décembre 2022) : 53–70. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b5.

Texte intégral
Résumé :
লোককবি প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের প্রসিদ্ধি বহুমাত্রিক। তিনি মূলত গানের রচয়িতা হলেও তার মধ্যে বিষয় বৈচিত্র্যের পাশাপাশি আছে অন্য রকম মাত্রাবোধ, যা তাঁকে স্বাতন্ত্র্য এনে দিয়েছে। বাংলা সাহিত্যে হাসির কবিতা ও গান সংখ্যাল্প হলেও, যে ক’জন কবি ও গীতিকারের হাতে সফলতা পেয়েছে তাঁদের মধ্যে প্রফুল্লরঞ্জন স্বরূপত স্বতন্ত্র। তাঁর উপস্থাপন কৌশল অন্য কবিদের মতো নয়। তিনি একটি ভিন্ন বোধ থেকে গ্রামীণ মানুষের অদৃশ্য জীবনচিত্র তাদের নিজস্ব ভাষায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। ফলে ভাষা এবং ছবি ভিন্ন রঙে, ভিন্ন আঙ্গিকে, ভিন্ন পরিবেশে এবং ভিন্ন আলাপচারিতার মধ্য দিয়ে একটি অন্য রকম জীবনভাষ্যের প্রতিনিধিত্ব করছে। এ গবেষণাকর্মটি সেই ভাষ্যের অদৃষ্টপূর্ব উপস্থাপন।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
6

Mallick, Shankar Kumar. « ‘কল্লোল’ পত্রিকার শতবর্ষ : বাংলা সাহিত্যে পালাবদলের ভূমিকা ». BL College Journal 5, no 2 (1 décembre 2023) : 39–52. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg5.

Texte intégral
Résumé :
বাংলা ভাষায় প্রকাশিত অসংখ্য সাময়িক পত্রের মধ্যে একটি ‘কল্লোল’। ১৩৩০ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখ এর প্রম সংখ্যা আলোর মুখ দেখে। প্রম বিশ্বযুদ্ধের পর গোটা পৃথিবীতে যখন ভাঙা-গড়ার পালাবদল চলছে সেরকম সময়েই কল্লোলের আত্মপ্রকাশ। দীনেশরঞ্জন দাস, গোকুলচন্দ্র নাগ, সতীপ্রসাদ সেন-এরকম প্রাণময় কর্মনিষ্ঠ স্বপড়ব-বিভোর আত্ম-প্রত্যয়ী অথচ আর্থিক সংস্থান-শূন্য কয়েকজন তরুণ কল্লোলের ভ্রæণ তৈরি করেন। ‘কল্লোল’ শব্দের আভিধানিক অর্থকে অল্পকিছুদিনের মধ্যে সত্যে পরিণত করেছিলেন আরও বেশ কিছু প্রতিশ্রæতিশীল তরুণ কবি- লেখক-আড্ডাবাজ মানুষ। সাগরের উর্মিমালার মতো তারা বিভিনড়ব জায়গা থেকে এসে আছড়ে পড়েছিলেন ‘কল্লোল’ এর তটরেখায়। দীনেশরঞ্জন দাশের মেজোদাদার বাড়ি ১০/২ পটুয়াটোলা লেনের দু’খানা ঘরে কল্লোলের দপ্তর স্থাপিত হয়েছিল। মানিকতলায় এক বন্ধুর প্রেস থেকে প্রম কয়েকমাস পত্রিকাটি ছাপা হয়ে বেরিয়েছিল। একেবারে অনাড়ম্বর জাঁকজমকশূন্য পরিবেশে দরিদ্র ঘরের সন্তান জন্মের মতো উৎসবহীন ছিল ‘কল্লোল’ এর জন্ম। বাইরে এর ঐশ্বর্য ও জৌলুস না থাকলেও কল্লোলের সদস্যদের প্রাণোচ্ছ¡ল আনন্দ ও আবেগের ঐশ্বর্য ছিল আকাশ ছোঁয়া। মাত্র সাত বছরের আয়ুষ্কালে সেকালে ‘কল্লোল’এর সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে শুরু করে একেবারে নবীন লেখক সকলেই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে যুক্ত হয়েছিলেন। কল্লোলের লেখকরা বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি ও ভাবধারায় কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করতে পেরেছিলেন। মানুষের জীবন ও সমাজের অচর্চিত ও অনালোচিত বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে আলো ফেলতে সক্ষম হয়েছিলেন। সে কারণে তাঁদের সেই স্বল্প সময়ের মধ্যে অসংখ্য শত্র এবং মিত্র উভয়ই সৃষ্টি হয়েছিল। তবে ‘কল্লোল’ পত্রিকা এবং তাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা লেখকগোষ্ঠী যারা পরবর্তীকালে ‘কল্লোলীয়’ বা ‘কল্লোল গোষ্ঠীর লেখক’ বলে পরিচিত হয়েছিলেন, তারা বাংলা সাহিত্যে স্থায়ী আসন পেয়েছিলেন। ‘কল্লোল’ পত্রিকা প্রকাশের শতবর্ষে দাঁড়িয়ে অনুভব করি বাংলা সাহিত্যে তার প্রভাব এবং সুদূরপ্রসারী গুরুত্ব।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
7

কর্মকার, কৌশিক. « সুভাস মুখোপাধ্যায়ের রিপোর্টাজ : বাংলার রুপ সন্ধান ». BL College Journal 4, no 2 (1 décembre 2022) : 29–42. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b3.

Texte intégral
Résumé :
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় যে গদ্যকার হিসেবেও কতখানি সফল ছিলেন তা বোঝা যায় তাঁর রিপোর্টাজধর্মী রচনাগুলি পাঠ করলে। বাংলা গদ্যসাহিত্যের ইতিহাসে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র এক লিখনশৈলীর পরিচয় পাওয়া যায় এখানে। রচনাগুলি একইসঙ্গে অত্যন্ত সহজ, সাবলীল ও সুখপাঠ্য। অথচ তাঁর কবিতাকেন্দ্রিক সমালোচনার ধারায় যে ব্যাপ্তি লক্ষ করা যায়, গদ্যসাহিত্যের ক্ষেত্রে অনুরূপ চর্চার সংখ্যা নগণ্য। তাই লেখকের রিপোর্টাজগুলিকে কেন্দ্র করে একটি সামগ্রিক পর্যালোচনার প্রয়োজনেই আলোচ্য প্রবন্ধের অবতারণা করা হয়েছে। ১৯৪২ সালে কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হিসেবে পার্টির বাংলা কমিটির মুখপত্র ‘জনযুদ্ধে’র রিপোর্টার হিসেবে নিযুক্ত হন সুভাষ মুখোপাধ্যায়। পি সি যোশী বা পূরণচাঁদ যোশীর কাছে পাঠ নেন সাংবাদিকতার আর সোমনাথ লাহিড়ীর কাছে শেখেন গদ্যরচনার কলাকৌশল। এই সময়েই পত্রিকার ‘ইনভেস্টিগেটিং রিপোর্টিং’ এর কাজে গ্রাম বাংলার সফর শুরু হয় তাঁর। মূলত পত্রিকার কমিটেড পাঠকের জন্য প্রতিবেদন লেখা শুরু করেন। কিন্তু লেখকের কবিমানস লেখাগুলিকে কেবল কেজো ‘রিপোর্টিং’ হিসেবে সীমাবদ্ধ রেখে সেগুলিকে করে তোলে ‘রিপোর্টাজ’। বিবিধ সাহিত্যিক উপাদানের সংযোগে প্রাণপ্রাচুর্যে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে লেখাগুলি। বন্ধুবর দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের প্রণোদনায় লেখাগুলি কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে প্রকাশিত হয় মাসিক ‘রংমশাল’ পত্রিকায়। এই লেখাগুলিই একত্রে সংকলিত হয়ে ১৯৫১ সালে ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়। লেখকের ‘রিপোর্টাজ’ধর্মী লেখার এটিই প্রথম সংকলন। এরপর প্রায় চার দশক ধরে বিভিন্ন পত্রপত্রিকার পাতায় রিপোর্টাজ প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৮১ সাল পর্যন্ত লেখকের এরূপ ছ’টি রিপোর্টাজধর্মী গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে: ‘আমার বাংলা’ (১৯৫১), ‘যখন যেখানে’ (বঙ্গাব্দ ১৩৬৭), ‘ডাকবাংলার ডায়েরি’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭২), ‘নারদের ডায়েরি’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭৬), ‘ক্ষমা নেই’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭৮), ‘আবার ডাকবাংলার ডাকে’ (১৯৮১)। ‘রিপোর্টিং’ নির্দিষ্ট গতে বাঁধা বিন্যাসে বিন্যস্ত; অন্যদিকে ‘রিপোর্টাজ’ সংরূপগতভাবে অনেকাংশে স্বাধীন প্রকাশমাধ্যম; ন্যারেটিভের বহুমাত্রিক শিল্পকুশলতাকে প্রকাশ করতে তা সক্ষম। সেজন্যই এই রচনাগুলিতে কখনো খুঁজে পাওয়া যায় ছোটগল্পের গঠনবিন্যাস, কখনো বা ফুটে ওঠে রম্যরচনার আবহ। সাহিত্যিক উপাদান হিসেবে লেখাগুলিতে ব্যবহৃত হয়েছে বাংলার চিরায়ত লোকগান রূপকথা ব্রতছড়ার স্বর ও সুর, প্রান্তিক মানুষের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা আকার পেয়েছে লেখকের কলমে। এককথায় ‘রিপোর্টাজ’ নির্মিত হয়েছে এক স্বতন্ত্র ফর্মে।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
8

দত্ত, বিপ্লব. « নোয়াম চমস্কির অন্বয়তত্ত্ব ভাবনার কয়েকটি দিক ও বাংলা বাক্য ». BL College Journal 4, no 1 (1 juillet 2022) : 51–62. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b5.

Texte intégral
Résumé :
বাক্যের ধারণা সংস্কৃত ব্যাকরণে আমরা পাই মূলত স্ফোটবাদী বৈয়াকরণদের ভাবনাচিন্তায়। কিন্তু পাণিনি প্রমুখের আলোচনায় যখন পদনির্মিতির প্রসঙ্গ আসে তখন বাক্যের ধারণা চলেই আসে। কতকগুলি ধ্বনির সমবায়ে গঠিত একটা শব্দ সবসময় পূর্ণ ভাব প্রকাশ করতে পারে না। তাই আমরা শব্দগুলিকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কতকগুলি বিভক্তি জুড়ে একটা পদগুচ্ছ এবং একাধিক পদগুচ্ছ জুড়ে একটি বাক্য রচনা করি। একটি বাক্য বলার পর মনের ভাবপ্রকাশ সন্তোষজনক হলে ক্ষণিক বিরতি নিই বা লেখায় একটা যতি চিহ্ন বসিয়ে দিই। সবটাই একটা নির্দিষ্ট অনুশাসন মেনে চলে। যেহেতু আমাদের কাছে দুটি আদর্শ আছে একটি সংস্কৃত ও অন্যটি পাশ্চাত্ত্য (সেটা লাতিন বা ইংরাজি হতে পারে) তাই আমরা কোনটিকে গ্রহণ করবো? কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে আমরা এই দুটি পৃথক আদর্শের দ্বারাই কমবেশি প্রভাবিত হয়েছি। যদিও এটি স্বতন্ত্র আলোচনার দাবি রাখে। বলা বাহুল্য পাশ্চাত্যের ব্যাকরণ ভাবনা প্রথাগত ভাবনাচিন্তা ছাড়িয়ে অনেকদূর অগ্রসর হয়েছে। এরপর যার কথা বলতেই হয় তিনি নোয়াম চমস্কি, বিশ শতকের ব্যাকরণ ভাবনা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। ভাষাতত্ত¡ চর্চার ক্ষেত্রে অনেকগুলি তত্ত¡ তিনি আমাদের সামনে হাজির করেছেন। যে ভাষা আমাদের কাজের ভাষা (সেটা মাতৃভাষাও হতে পারে, কিছুক্ষেত্রে যখন কোনো ভাষা কাজের ভাষা হয়ে উঠতে পারে না তখন সেই ভাষায় আমাদের বাক্য সঞ্জননের দক্ষতা কমে যায়) সেখানে নির্দিষ্ট সংখ্যক শব্দ দিয়ে যত ইচ্ছা যেমন ইচ্ছা বাক্য রচনা করতে পারি। উদ্দেশ্য- বিধেয় ভিত্তিক বাক্য বর্ণনা এবং সাংগঠনিক ব্যাকরণে ‘যত ইচ্ছা’ বাক্যের ব্যাখ্যা সম্ভব নয় বলেই এল সঞ্জননী তত্ত্ব। এই আলোচনায় চমস্কির মাত্র কয়েকটি তত্ত্ব বিশেষ করে সঞ্জননী তত্তে¡র প্রসঙ্গ এসেছে যেগুলি দিয়ে একটু অন্যভাবে বাংলা বাক্যের আন্বয়িক সম্পর্ককে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
9

Ali, Ahmad. « ক্যাশ ওয়াক্ফকারীর লভ্যাংশ ভোগ ও মূল টাকা উত্তোলন : একটি ফিকহী বিশ্লেষণ | Enjoyment of Cash-Waqif the Profit and Encashment of Principal Amount : A Comparative Fiqh Analysis ». ইসলামী আইন ও বিচার | Islami Ain O Bichar 19, no 74-75 (9 septembre 2023) : 9–30. http://dx.doi.org/10.58666/iab.v19i74-75.255.

Texte intégral
Résumé :
‘Cash waqf’ is a popular variant of waqf that is growing in recent times. Although there exists differences of opinion among the ancient Islamic jurists in this context, modern Shari'ah experts approve it as one of the most effective and comprehensive measures to secure public welfare. It is a new addition to the banking sector. Social Islami Bank Ltd., in the Islamic banking system of Bangladesh, had introduced 'Cash Waqf Account'. Later, other Islamic banks also launched this product. Currently, new ideas are being developed to further develop this product. For example, would it be Shari’ah-compliant to enjoy the whole/part of the profit of the cash waqf for the maintenance of the waqif during his lifetime under the condition that the waqf will be effective after the waqf's death? If the waqf itself suffers from unforeseen circumstances after making the waqf, will it be Shari’ah-compliant to provide cash waqf principal amount in whole or in part to meet the need? In this article an attempt has been made to find answers to these questions. Analytical and comparative method has been applied in writing the essay. After going through this article it will become evident that waqf will be effective after death - waqf can be made under this condition. In such a case the waqif can enjoy the whole/part of the profit of the cash waqf for his livelihood during his lifetime. And if the waqif himself suffers from any unforeseen circumstances after making the waqf, then he can encash the whole or part of the principal amount of the waqf to meet the needs. সারসংক্ষেপ : ‘ক্যাশ (নগদ) ওয়াক্ফ’ সাম্প্রতিক কালে ক্রমবর্ধমান ওয়াকফের একটি জনপ্রিয় প্রকরণ। এ প্রসঙ্গে প্রাচীন ইসলামী আইনতত্ত্ববিদগণের মধ্যে মতপার্থক্য থাকলেও আধুনিককালে শরীয়াহ বিশেষজ্ঞগণ জনকল্যাণ সাধনের অন্যতম কার্যকর ও বিস্তৃত ব্যবস্থা হিসেবে এর অনুমোদন দেন। এটি ব্যাংকিং সেক্টরে একটি নতুন সংযোজন। বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংক ব্যবস্থায় সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লি. সর্বপ্রথম ‘ক্যাশ ওয়াকফ হিসাব’ চালু করে। পরবর্তীতে অন্যান্য ইসলামী ব্যাংকও এ প্রোডাক্ট চালু করেছে। বর্তমানে এ প্রোডাক্টকে আরো বিকশিত করার উদ্দেশ্যে নিত্য-নতুন চিন্তা-ভাবনা চলছে। যেমনÑ ওয়াকিফের মৃত্যুর পর ওয়াকফ কার্যকর হবেÑ এ শর্তে জীবিত থাকাকালীন ওয়াকিফের জীবিকা নির্বাহের জন্য ক্যাশ ওয়াক্ফকৃত টাকার লভ্যাংশ সম্পূর্ণ কিংবা একটি অংশ ভোগ করা শরীয়াহসম্মত হবে কি না? ওয়াক্ফ করার পর ওয়াকিফ নিজেই যদি অপ্রত্যাশিত দুরবস্থার শিকার হন, তখন প্রয়োজন পূরণের জন্য ক্যাশ ওয়াকফের মূল টাকা (ঢ়ৎরহপরঢ়ধষ ধসড়ঁহঃ)-এর সম্পূর্ণ বা অংশবিশেষ নগদায়নের সুযোগ প্রদান করা শরীয়াহসম্মত হবে কি না? অত্র প্রবন্ধে এ প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে। প্রবন্ধটি রচনার ক্ষেত্রে বিশ্লেষণমূলক ও তুলনামূলক পদ্ধতি অনুসৃত হয়েছে। এ প্রবন্ধটি পাঠান্তে জানা যাবে, মৃত্যুর পর ওয়াকফ কার্যকর হবে- এ শর্তে ওয়াক্ফ করা যাবে। এরূপ অবস্থায় ওয়াকিফ তার জীবদ্দশায় জীবিকা নির্বাহের জন্য ক্যাশ ওয়াক্ফকৃত টাকার লভ্যাংশ সম্পূর্ণ অথবা একটি অংশ ভোগ করতে পারবে। আর ওয়াক্ফ করার পর ওয়াকিফ নিজেই যদি কোনো অপ্রত্যাশিত দুরবস্থার শিকার হন, তখন প্রয়োজন পূরণের জন্য ক্যাশ ওয়াকফের মূল টাকার সম্পূর্ণ বা অংশবিশেষ নগদায়ন করতে পারবে।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
10

আরা, হোসনে. « নজরুল-প্রতিভা : ফার্সি কাব্যানুবাদের প্রেক্ষাপটে ». সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no 3 (25 janvier 2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.8.

Texte intégral
Résumé :
সারসংক্ষেপ: নজরুল-সাহিত্যে ফার্সি কবি ও কবিতার প্রভাব অনন্য। কবি-জীবনের সূচনালগ্নে নজরুল ফার্সি-সাহিত্য পাঠ করেছেন নিবিড়ভাবে এবং অনুবাদও করেছেন বিচ্ছিন্নভাবে কিছু ফার্সি কবিতা। পরবর্তীসময়ে নজরুল যখন কবি-গীতিকার হিসেবে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করছেন, তখন অনুবাদ করেছেন ফার্সি ভাষার কবি হাফিজ ও ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াৎ। আলোচ্য প্রবন্ধে নজরুলের এই কাব্যদ্বয় অনুবাদের প্রেক্ষাপটে নজরুল-মানস চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। ফার্সি কাব্যানুবাদের সূত্রে নজরুলের ঔপনিবেশিক শাসন বিরোধিতা, স্বদেশ-স্বভাষার প্রতি অনুরাগ প্রকাশিত হয়েছে। তার স্বরূপ-সন্ধান এ প্রবন্ধের লক্ষ্য।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
11

আহমেদ, কবির. « সৈয়দ শামসুল হকের 'বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা' : পালাবদলের কাব্যিক দলিল ». সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no 1-2 (1 février 2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.10.

Texte intégral
Résumé :
পঞ্চাশের দশকের প্রতিশ্রুতিশীল কবি সৈয়দ শামসুল হকের (১৯৩৫- ২০১৬) বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০) নান্দনিক শব্দশিল্পের সাম্রাজ্য। আত্মজৈবনিক স্বীকারোক্তিমূলক কবিতার আঙ্গিক অনুসরণ করে রচনা করেন বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০)। এ কাব্যে বিষয়ান্তর ঘটে পাকিস্তান-উত্তর বাংলাদেশ, কবির পারিপার্শ্বিকতা, নিজের বেড়ে ওঠা, উপলব্ধির ব্যাপ্তি – এসবের রূপায়ণের মধ্য দিয়ে। উত্তম পুরুষের জবানিতে সমকালের অনুসূক্ষ্ম নানাদিক এ কাব্যের উপজীব্য হয়েছে পয়ার ছন্দে লেখা পঙ্‌ক্তিতে পঙ্‌ক্তিতে। এ কাব্যটিতে স্থান পেয়েছে বহির্জাগতিক বস্তুবিশ্ব নিয়ে একজন প্রাজ্ঞ কবির ধারণকৃত সময়জ্ঞান ও জগৎ। কাব্যটি পেয়েছে ভিন্নমাত্রিক বৈচিত্র্য ছন্দ হিসেবে চৌদ্দমাত্রার অক্ষরবৃত্তের গদ্যস্পন্দনকে বেছে নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে। তৎকালীন সময়ের দেশীয় বহুমাত্রিক সংকটের মধ্য দিয়ে কবির চোখে দেখা নানামাত্রিক চিত্র আমরা এ কাব্যে অনায়াসে খুঁজে পাই। গত শতকের পঞ্চাশের দশকে কীভাবে পাশ্চাত্য বৈদগ্ধ্য আর আধুনিকতা আমাদের কবিতাকে ঋদ্ধ করে তুলেছিল এ কাব্যটি তার স্মারক। এক অনন্য হৃদগত সৃষ্টি বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০)। কাব্যটির বিশ্লেষণই এ প্রবন্ধের অন্বিষ্ট।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
12

Singh, Dr Naorem Sanatomba. « Kaviratana Arambam Darendrajit in Manipuri Literature ». Praxis International Journal of Social Science and Literature, 28 mars 2022, 89–93. http://dx.doi.org/10.51879/pijssl/050311.

Texte intégral
Résumé :
কবিরত্ন অরাম্বম দরেন্দ্রজিৎ মণিপুরী খোরিরোলগী অনৌবা কুমজিন লাকপদা খুত্তা খোর্জ্জৈ পায়দুনা মুকমৈ নারল পোনখিবা অচংবা খোরিশুবা অমনি। শৈরেং, দ্রামা, খণ্ডকাব্য অমসুং অনুবাদকী লমদা খুৎ থারকখিবা খোরিলাংবা অসি মহৈরোই ওইনা লাইরিক ফনা হৌরকখি। মমা-মপা, মপু-মবেন কৈরাক থাবা শাগৈদা চাওরকখি। নিংথৌ ঙাইওইনবা শাগৈদা য়োক্লকখি। লাইরিক লাইশু তম্বগী লমদাংদা মণিপুরা নোংচুপকী শিখ্য লাকখিবা মতমদা লময়াল্লোই ওইনা নোংচুপকী মহৈ ফংলকখিবা মীওই অমনি। মণিপুরী খোরিরোলদা ‘য়কায়রোল শকপা অশৈবা’ হায়না খুরুম্নরিবা রোমান্তিক পরম্পরাদা খুদুং লৌদুনা খোরিরোলগী মমল য়াম্লবা লঙ্গৈ শীন্নবীরম্বা শক্নাইরবা কবিরত্ন অসি মশাগী চহী ৩৭ খক্তমক ঙায়রিঙৈ পুন্সি চেংজেল লোইখি। অশৈবনা লৈখিদ্রবা মতুং মহাক্কী খোরিরোলবু শকখঙবা ওইনা মণিপুরী সাহিত্য পরিষদনা ‘কবিরত্ন’ উপাধি পীখি। কবি অসিগী তেল্লবা পুন্সি খোঙচত্তা থম্বীরম্বা মমল নাইদ্রবা খোরিরোলগী লনশিংবু মশক খঙহন্দুনা কবিগী পুন্সিগী মমল লেপ্নবা হোৎনবা চুমগনি।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
13

-, Nurul Islam. « The Influence of the Ramayana in the Literature and Society of India (ভারতীয় সমাজ ও সাহিত্যে রামায়ণের প্রভাব:) ». International Journal For Multidisciplinary Research 5, no 4 (31 juillet 2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i04.4807.

Texte intégral
Résumé :
সংস্কৃত সাহিত্যকে দুটি বিভাগে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে যা হ'ল বৈদিক সাহিত্য এবং লৌকিক সাহিত্য। লৌকিক সাহিত্যে বাল্মীকির রামায়ণ, বিশ্বসাহিত্যে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাচীন মহাকাব্যের মধ্যে অন্যতম| রামায়ণ ২৪০০০ শ্লোকে প্রায় ৫০০ সর্গ বা অধ্যায়ে এবং সাতটি কান্ডে বিভক্ত। এটি আদি কবি বাল্মীকির লেখা তাই এটাকে আদিকাব্য বলা হয়। এই কাব্যে বিভিন্ন সম্পর্কের পারস্পরিক কর্তব্য বর্ণনার পাশাপাশি আদর্শ ভাই, ভৃত্য, স্ত্রী, মা এবং আদর্শ রাজার চরিত্র বর্ণনার মাধ্যমে মানবসমাজের আদর্শ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই কাব্যের মূল উপজীব্য হল রামের জীবন কাহিনী। রামায়ণে বর্ণিত হয়েছে প্রাচীন ভারতের ধর্মচেতনা এবং মানব অস্তিত্বের নানা দিক। ভারতের সংস্কৃতি চেতনার মৌলিক উপাদানগুলিই প্রতিফলিত হয়েছে রাম, সীতা, হনুমান, ভরত, রাবণ চরিত্রের মধ্যে। আমি আমার এই প্রবন্ধতে সমাজ ও সাহিত্যে ভারতে, ভারতের বাইরে রামায়ণে প্রভাব নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করছি।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
14

« সমাজ পরিবর্তনে কীর্তন ». BL College Journal 5, no 2 (1 décembre 2023) : 22–28. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg3.

Texte intégral
Résumé :
ভারতীয় সংস্কৃতি অনুসারে সংগীত হল গীত, বাদ্য ও নৃত্য-এই তিনের সমন্বয়। ভারতীয় ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সুদূর অতীত কাল থেকে ধর্মীয় উপাসনার প্রধান অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হত এই সংগীত। কালে কালে এই সংগীত মূলতঃ দুটি ধারায় বিভক্ত হয়: ১) অভিজাত নাগরিক সংগীত ও ২) গ্রামীণ লোকসংগীত। এই সংগীত শুধু মানুষের সাংস্কৃতিক রুচিরই পরিচায়ক নয়, বরং সমাজের মধ্যকার অস্থিতিশীলতা, অরাজকতা, কুসংস্কার ইত্যাদি দূর করারও অন্যতম হাতিয়ার। বাংলার নিজস্ব অভিজাত সংগীত হল কীর্তন, আর যুগে যুগে বাংলার সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই কীর্তনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্য সর্বপ্রম সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনে কীর্তনের প্রত্যক্ষ প্রয়োগ করেন। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এই পথের পথিক হন শ্রী নরোত্তম দত্ত ঠাকুর। মূলতঃ তাঁর প্রচেষ্টাতেই বিখ্যাত খেতরি মহোৎসব আয়োজিত হয় যেখানে কীর্তনের ‘নিবদ্ধ গীতরূপ’-এর প্রচলন ঘটে এবং গরাণহাটি চালের কীর্তনের প্রবর্তন ঘটে। সেদিনের সেই মহোৎসব থেকেই কীর্তন গান ‘অভিজাত নিবদ্ধ সংগীত’-এর মর্যাদা লাভ করে। কালμমে এই ধারার অনুসরণে সৃষ্টি হয় আরও চার প্রকার চাল বা রীতির কীর্তনÑ মনোহরসাহি, রেনেটি, মন্দারিনী ও ঝাড়খÐী। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে যখন ‘কবি গান’ ও ‘পাঁচালি গান’-এর প্রবল জনপ্রিয়তার কারণে কীর্তন গান তার আভিজাত্য হারাতে বসেছিল তখন সামগ্রিকভাবে কীর্তনকে বাঁচাতে, মানব সমাজে তার লোকপ্রিয়তা ফিরিয়ে দিতে সৃষ্টি হয়েছিল ‘ঢপ কীর্তন’- এর। এই ঢপ কীর্তনের দ্বারা বাংলা কীর্তন গানের হৃতগৌরব ফিরিয়ে আনা এবং সর্বসাধারণে এই ঢপকে প্রবল জনপ্রিয় করে তোলার পেছনে মধুসূদন কিনড়বর বা মধু কান নামক গায়কের কৃতিত্ব অনস্বীকার্য। মূলতঃ মধু কানের কৃতিত্ব ও প্রচেষ্টাতেই বাংলা কীর্তনের হারিয়ে যাওয়া জনপ্রিয়তা ফিরে আসতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে তা সর্বসাধারণ্যে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলা কীর্তন প্রকৃতপক্ষে প্রাচীন ভারতীয় প্রবন্ধ গানের উত্তরসূরী যেখানে দেশজ লোক-সুরের ছোঁয়াও রয়েছে। এই কারণেই এই শৈলী যেমন গ্রামীণ মানুষের হৃদয় জয় করেছিল, তেমনই অভিজাত নাগরিক সমাজের কাছেও ছিল আদৃত। তাই বাংলা প্রায় সকল প্রকার গানের বিখ্যাত স্রষ্টারা (পঞ্চকবি সহ) নানান ভাবে তাঁদের গানে কীর্তনের প্রয়োগ করেছেন এবং এইভাবে তাঁরা সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের মধ্যে মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
15

Dr. Enamul Haque. « ঈসা আ.-এর পুনরাগমন : কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে একটি পর্যালোচনা ». Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 12, no 17 (25 novembre 2020). http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v12i17.161.

Texte intégral
Résumé :
কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে খ্রিষ্ট সন গণনা করা হয় ঈসা আ.-এর জন্ম তারিখ থেকে। আর সেটা মহা গ্রন্থআল কুরআন ও সহিহ সুন্নাহ এবং ঐতিহাসিকভাবে সকলের নিকট গ্রহণীয়। তাছাড়া মুসলিম উম্মাহ এমতের সঙ্গে একমত যে ঈসা আ. ইন্তিকাল করেন নি, তাঁকে শূলেও চড়ানো হয় নি, বরং তিনি চতুর্থ আকাশেরয়েছেন। তবে কোনো কোনো আলেম এর বিপরীত মতামত প্রকাশ করেছেন। যা কোনো ক্রমেই গ্রহণীয়নয় বিধায় বিষয়টি পর্যালোচনার দাবিদার। সবার পূর্বে আমরা দেখব আল্লাহ তাআলা কি বলেছেন:
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
16

-, Subhanil Joardar. « বাংলা রঙ্গমঞ্চের দেড়শ বছর ». International Journal For Multidisciplinary Research 5, no 2 (26 avril 2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i02.2643.

Texte intégral
Résumé :
আদিমকাল থেকে মানুষ তার কর্মকাণ্ডকে প্রকাশ করার অদম্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। পশু শিকার - কৃষিকাজ - নৃত্য - গীত - লিখন - পূজার্চনা - জীবনশৈলি - পরিবার ও রাষ্ট্র কলহ প্রভৃতি নানাবিষয়ে এর প্রকাশ যে আদিমকাল থেকেই হয়ে এসেছে, তার প্রমাণ আমরা পাই গুহাচিত্র , প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কার, স্থাপত্য প্রভৃতির মধ্যে দিয়ে। মানুষের উদ্ভাবনী শক্তি এখানেই সীমাবদ্ধ না থেকে সচেষ্ট হয় অভিনয়ের মাধ্যমে তার সকল কর্মকাণ্ডকে কি ভাবে সকলের সামনে মেলে ধরা যায়। এরই ফলশ্রুতিতে সৃষ্টি হয় নাট্যসাহিত্য তথা নাটক। আর এই নাটকের অভিনয়ের জন্য প্রয়োজন হয় নাট্যমঞ্চ তথা রঙ্গমঞ্চের। তাই এই সীমিত প্রতিবেদনে বিগত দেড়শ বছরের ( ১৮৭২- ২০২২ ) বাংলা রঙ্গমঞ্চের সংক্ষিপ্ত পর্যালোচন করার চেষ্টা হয়েছে মাত্র।
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
17

বর্ণা, কানিজ. « কালো বরফ : শৈশব রূপায়ণে জাদুবাস্তবতা ». সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no 3 (25 janvier 2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.13.

Texte intégral
Résumé :
সারসংক্ষেপ: মাহমুদুল হক বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের আলোচনায় নির্বিকল্পভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর অন্যতম উল্লেখযোগ্য উপন্যাস কালো বরফ-এর পাঠ বিশ্লেষণে জাদুবাস্তব অনুষঙ্গসমূহ কীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে তা নির্ণয় করা বর্তমান আলোচনার মূল লক্ষ্য। এরূপ অন্বেষণের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে উপন্যাসটির শিরোনাম। “কালো বরফ’ তথা ‘ব্ল্যাক আইস’ শব্দবন্ধটি শীতপ্রধান দেশের নগর-ঘনিষ্ঠ একটি ধারণা যা বছরের তুষারপাত শুরুর পূর্বলগ্নে পিচঢালা রাস্তার ওপর হিম-জমা রংহীন অতিস্বচ্ছ ও পাতলা বরফের আস্তরণে পরিণত হওয়াকে নির্দেশ করে। এগুলোর রং নেই বলেই রাস্তার পিচের কালো রংকেই নিজের করে নেয়; কালো না হয়েও জাদুকরী আবহে দৃষ্টিগ্রাহ্য হয় ‘কালো বরফ’ হিসেবে। আলোচ্য উপন্যাসে আবদুল খালেকের জীবনপথও কি তার ফেলে আসা স্বচ্ছ ক্ষণভঙ্গুর শৈশবস্মৃতিমাখা পোকাজীবন-জাত জাদুর আবরণ দিয়ে ঢেকে রাখা আছে? পোকা না হয়েও যে-জীবন পোকার মতো!- এই জিজ্ঞাসার উত্তর খুঁজতে গিয়ে কালো বরফ উপন্যাসে জাদুবাস্তব তথা ম্যাজিক্যাল রিয়ালিজমের বিভিন্ন অনুষঙ্গের উপস্থিতি তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে। এ কারণেই বর্তমান আলোচনায় শিল্পতাত্ত্বিক প্রকরণ-উপায় হিসেবে জাদুবাস্তবতা মাহমুদুল হকের কালো বরফ উপন্যাসের ন্যারেটিভে কীভাবে ব্যবহৃত হয়েছে তা বিশ্লেষণ করা হবে
Styles APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
Nous offrons des réductions sur tous les plans premium pour les auteurs dont les œuvres sont incluses dans des sélections littéraires thématiques. Contactez-nous pour obtenir un code promo unique!

Vers la bibliographie