Literatura académica sobre el tema "মুসলিম"

Entrepreneurship is one way to earn money. Entrepreneurs are often in competition with one another to maximize profits. To uphold its constitutional obligations and safeguard the atmosphere of fair competition in business by eliminating the restrictive provisions of earlier legislation the government of Bangladesh has enacted “The Competition Act, 2012”. In order to preserve a culture of fair competition in the commercial sector among the majority-Muslim population, it is necessary to highlight the value of Islamic injunctions in addition to conventional laws. The current study aims to ascertain the background of the Competition Act of 2012, as well as its significance, efficacy, comparative analysis from a Shari’ah perspective. Considering the objective and scope of the study, the research has been conducted following qualitative research methodology. In the research, the aforesaid statute has been found as an effective one to meet the demands of the age. The provisions of this Act are supported by the principles of Shariah, where issues like collusion, monopoly, oligopoly, syndication and abuse of position of authority are proscribed in the light of the Qur’an, Hadith and the opinions of the jurists and considered as offenses punishable under discretionary (taʻdhīr) punishment. As a whole, the findings of this research will contribute to raising public awareness among Muslims. সারসংক্ষেপ : উপার্জনের একটি অন্যতম মাধ্যম হলো ব্যবসা। ব্যবসায় মুনাফা অর্জনে ব্যবসায়ীদের মাঝে পারস্পরিক প্রতিযোগিতা একটি সাধারণ বিষয়। বাংলাদেশ সরকার তার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা এবং এ সম্পর্কিত পূর্ববর্তী আইনের সংকীর্ণতা দূর করে ব্যবসায় সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার পরিবেশ সুরক্ষায় ‘প্রতিযোগিতা আইন ২০১২’ প্রণয়ন করে। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠীর মাঝে ব্যবসায়িক পরিম-লে সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার পরিবেশ রক্ষায় প্রচলিত আইনের সাথে ইসলামী অনুশাসনের উপযোগিতা উপস্থাপনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তাই প্রতিযোগিতা আইন ২০১২ এর পটভূমি, এর গুরুত্ব, কার্যকারিতা, শরয়ী দৃষ্টিকোণ থেকে তুলনামূলক পর্যালোচনা বর্তমান গবেষণার উদ্দেশ্য। গবেষণার উদ্দেশ্য এবং পরিধি বিবেচনায় গবেষণাটি গুণাত্মক গবেষণা পদ্ধতি অনুসরণে পরিচালিত হয়েছে। গবেষণায় এ আইন যুগচাহিদা পূরণে একটি কার্যকর আইন হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। এ আইনের ধারাসমূহ শরয়ী মূলনীতি দ্বারা সমর্থিত, যেখানে ষড়যন্ত্রমূলক যোগসাজশ, মনোপলি, ওলিগোপলি, জোটবদ্ধতা এবং কর্তৃত্বময় অবস্থানের অপব্যবহারের মতো বিষয়াদি কুরআন, হাদীস এবং ফকীহদের বক্তব্যের আলোকে নিষিদ্ধ এবং তাযীরী শাস্তির আওতায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। সর্বোপরি, মুসলিম জনগোষ্ঠীর মাঝে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে এ গবেষণা ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করবে।

উপমহাদেশে উপনিবেশবাদের এক চরম সংকটময় অবস্থার মাঝে কাজী নজরুলইসলামের আবির্ভাব ঘটে বাংলা সাহিত্যে। কাজী নজরুল ইসলাম বিশ ও ত্রিশের দশকেউপমহাদেশের অবিভক্ত বাংলার সাহিত্যাঙ্গনে এক ব্যতিক্রমধর্মী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। সাহিত্য রচনার নানামুখিতায় মুসলমানদের ধর্মীয় ঐতিহ্যও নজরুল রচনার একটি অন্যতম অধ্যায়। মুসলিম ঐতিহ্যেরনানা দিক নিয়ে নজরুল লিখেছেন। নজরুল তাঁর কবিতা, গান ও সাহিত্যের অন্যান্য শাখার ভেতরমুসলমানদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরেছেন। হযরত মুহাম্মদ সা.-এর জীবনী, মুসলমানদেরপবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন শরীফসহ ইসলামের নানা ইতিহাস নিয়ে লিখেছেন। প্রায় দুই সহ¯্রাধিক গানরয়েছে নজরুলের। যেখানে স্থান পেয়েছে ইসলাম ধর্মের আরো নানা বিষয়। যেমন- নামাজ, রোজা,ঈদ, হজ্ব, জাকাত, হযরত মুহাম্মদ সা.-এর মাতা, পিতা, স্ত্রীসহ বিভিন্ন নবি, রাসুল এবং মুসলিমজাহানের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ। কাব্য আমপারার মধ্যে দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফের বঙ্গানুবাদকরতে চেয়েছিলেন নজরুল। হযরত মুহাম্মদ সা.-এর জীবনী প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন মরুভাস্করকাব্যের মধ্যে দিয়ে। “মুসলিম ঐতিহ্য ও নজরুল সাহিত্য” শীর্ষক আলোচ্য প্রবন্ধটিতে এইবিষয়গুলো আলোচনা-পর্যালোচনা করার প্রয়াস রয়েছে।

পাশ্চাত্যের মুসলিম ও ইসলামের ভবিষ্যৎ কন্যা সন্তানের উত্তরাধিকার: একটি সার্বিক পর্যালোচনা- ২ Islam and Gender Bangladesh Perspective Inviting to Islam: Ethics of Engagement Five Pillars of Prosperity: Essential of Faith-Based Wealth Building Muhammad the Messenger of Allah

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে খ্রিষ্ট সন গণনা করা হয় ঈসা আ.-এর জন্ম তারিখ থেকে। আর সেটা মহা গ্রন্থআল কুরআন ও সহিহ সুন্নাহ এবং ঐতিহাসিকভাবে সকলের নিকট গ্রহণীয়। তাছাড়া মুসলিম উম্মাহ এমতের সঙ্গে একমত যে ঈসা আ. ইন্তিকাল করেন নি, তাঁকে শূলেও চড়ানো হয় নি, বরং তিনি চতুর্থ আকাশেরয়েছেন। তবে কোনো কোনো আলেম এর বিপরীত মতামত প্রকাশ করেছেন। যা কোনো ক্রমেই গ্রহণীয়নয় বিধায় বিষয়টি পর্যালোচনার দাবিদার। সবার পূর্বে আমরা দেখব আল্লাহ তাআলা কি বলেছেন:

ইসলামি জীবনবিধান নারী পুরুষ উভয়ের জন্য। কুরআন সুন্নাহে নারী নেতৃত্ব বৈধ বা অবৈধহওয়া বিষয়ে সরাসরি বা স্পষ্ট নির্দেশ নেই। তবে রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজে তারা অংশ নিবে এ বিষয়েস্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। মহানবি সা. কোনো নারীকে কোনো অঞ্চলের শাসনকর্তা নিয়োগ দেননি। তবেপারিবারিক ক্ষেত্রে পুরুষের কর্তৃত্ব সম্পর্কিত একটি আয়াত ও পারস্য সা¤্রাজ্যে এক নারীর সা¤্রাজ্ঞী হওয়ারপ্রেক্ষাপটে মহানবি সা.-এর এক মন্তব্য সম্বলিত একটি বর্ণিত হাদিসের ভিত্তিতে আলিমগণ প্রচুর মতভেদকরেছেন। অধিকাংশ আলিম এ হাদিসের উদ্ধৃতিতে নারী নেতৃত্ব অবৈধ বলেছেন। অনেকে হাদিসটি নিয়েপর্যালোচনা করেছেন। কেউ কেউ হাদিসটির ভাষ্য বর্ণনামূলক, বিধানমূলক নয় বলেছেন। অনেকে নেতৃত্বেরধরনের বিভাজন টেনে রাষ্ট্রপ্রধান ব্যতীত অন্যান্য পদে নারীর নেতৃত্ব বৈধ বলেছেন। কেউ কেউ এর সাথেইসলামি জীবনব্যবস্থা ও মূল্যবোধের আলোকে কিছু শর্তারোপ করে একে বৈধ বলেছেন। সুতরাংমানবসমাজের অংশ হিসেবে নারীরা এ সমাজে কোন ধরনের নেতৃত্ব দিতে পারবে, আবার কোন ধরনেরপারবে না- তা যাচাই বাছাই করে এ বিষয়ে ইসলাম ও মুসলিম আলিমগণের দৃষ্টিভঙ্গি বর্তমান প্রবন্ধেআলোচনা করা হয়েছে।