Artículos de revistas sobre el tema "কাব্য-ভাষা"

Siga este enlace para ver otros tipos de publicaciones sobre el tema: কাব্য-ভাষা.

Crea una cita precisa en los estilos APA, MLA, Chicago, Harvard y otros

Elija tipo de fuente:

Consulte los 15 mejores artículos de revistas para su investigación sobre el tema "কাব্য-ভাষা".

Junto a cada fuente en la lista de referencias hay un botón "Agregar a la bibliografía". Pulsa este botón, y generaremos automáticamente la referencia bibliográfica para la obra elegida en el estilo de cita que necesites: APA, MLA, Harvard, Vancouver, Chicago, etc.

También puede descargar el texto completo de la publicación académica en formato pdf y leer en línea su resumen siempre que esté disponible en los metadatos.

Explore artículos de revistas sobre una amplia variedad de disciplinas y organice su bibliografía correctamente.

1

সামন্ত, সহেলী. "বিশ শতকের নির্বাচিত কবির কবিতায় নারীর নিজস্ব ভাষার বহুমাত্রিকতা". BL College Journal 4, n.º 1 (1 de julio de 2022): 07–20. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b1.

Texto completo
Resumen
সমাজে নারীর অবস্থান, তার নিজস্ব জগৎ তৈরি করে, তৈরি করে তার নিজস্ব ভাষা (Women's Dialect)। পুরুষের চোখে নারীর কল্পনা নয়, নিজের ভাষায় নারীর নিজের বক্তব্য তুলে ধরার পর্ব শুরু হয়েছে। সেই ভাষা একটি নতুন পথ নির্মাণ করেছে। এই ভাষায় যেমন নারীর নিজস্ব অভিজ্ঞতা, বঞ্চনার কথা ব্যক্ত হয় তেমন বিচিত্র অভিমুখও চিত্রিত হয়। Laura Mulvey 1975 সালে 'Male Gaze Theory'র কথা বলেন। বাংলা কবিতায় এই Theory ভাঙার পর্ব শুরু হয়ে গিয়েছিল বহু আগেই। এই প্রবন্ধে বিশ শতকের নির্বাচিত চারজন কবি কবিতা সিংহ, নবনীতা দেবসেন, কেতকী কুশারী ডাইসন ও গীতা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতার ভাব ও ভাষা দ্বারা, নারীর নিজস্ব ভাষার বিচিত্র স্বরূপ তুলে ধরা হয়েছে। কবিতা সিংহের কবিতার ভাষা তীক্ষè ক্ষুরধার, নবনীতা দেবসেনের কবিতাভাষা সংহত, কেতকী কুশারীর কবিতাভাষা আপাত সরল কিন্তু তীব্র অনুভূতিতে ঋদ্ধ, গীতা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতাভাষা সংস্কৃতঘেঁষা প্রজ্ঞা ও মননের দীপ্তিতে উজ্জ্বল। নারীর নিজের ভাষা সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী। বর্তমান প্রবন্ধে নির্বাচিত কবির কবিতাভাষা ও ভাবনার মধ্য দিয়ে নারীভাষার বহুমাত্রিক স্বরূপকে তুলে ধরা হয়েছে।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
2

দত্ত, বিপ্লব. "নোয়াম চমস্কির অন্বয়তত্ত্ব ভাবনার কয়েকটি দিক ও বাংলা বাক্য". BL College Journal 4, n.º 1 (1 de julio de 2022): 51–62. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b5.

Texto completo
Resumen
বাক্যের ধারণা সংস্কৃত ব্যাকরণে আমরা পাই মূলত স্ফোটবাদী বৈয়াকরণদের ভাবনাচিন্তায়। কিন্তু পাণিনি প্রমুখের আলোচনায় যখন পদনির্মিতির প্রসঙ্গ আসে তখন বাক্যের ধারণা চলেই আসে। কতকগুলি ধ্বনির সমবায়ে গঠিত একটা শব্দ সবসময় পূর্ণ ভাব প্রকাশ করতে পারে না। তাই আমরা শব্দগুলিকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কতকগুলি বিভক্তি জুড়ে একটা পদগুচ্ছ এবং একাধিক পদগুচ্ছ জুড়ে একটি বাক্য রচনা করি। একটি বাক্য বলার পর মনের ভাবপ্রকাশ সন্তোষজনক হলে ক্ষণিক বিরতি নিই বা লেখায় একটা যতি চিহ্ন বসিয়ে দিই। সবটাই একটা নির্দিষ্ট অনুশাসন মেনে চলে। যেহেতু আমাদের কাছে দুটি আদর্শ আছে একটি সংস্কৃত ও অন্যটি পাশ্চাত্ত্য (সেটা লাতিন বা ইংরাজি হতে পারে) তাই আমরা কোনটিকে গ্রহণ করবো? কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে আমরা এই দুটি পৃথক আদর্শের দ্বারাই কমবেশি প্রভাবিত হয়েছি। যদিও এটি স্বতন্ত্র আলোচনার দাবি রাখে। বলা বাহুল্য পাশ্চাত্যের ব্যাকরণ ভাবনা প্রথাগত ভাবনাচিন্তা ছাড়িয়ে অনেকদূর অগ্রসর হয়েছে। এরপর যার কথা বলতেই হয় তিনি নোয়াম চমস্কি, বিশ শতকের ব্যাকরণ ভাবনা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। ভাষাতত্ত¡ চর্চার ক্ষেত্রে অনেকগুলি তত্ত¡ তিনি আমাদের সামনে হাজির করেছেন। যে ভাষা আমাদের কাজের ভাষা (সেটা মাতৃভাষাও হতে পারে, কিছুক্ষেত্রে যখন কোনো ভাষা কাজের ভাষা হয়ে উঠতে পারে না তখন সেই ভাষায় আমাদের বাক্য সঞ্জননের দক্ষতা কমে যায়) সেখানে নির্দিষ্ট সংখ্যক শব্দ দিয়ে যত ইচ্ছা যেমন ইচ্ছা বাক্য রচনা করতে পারি। উদ্দেশ্য- বিধেয় ভিত্তিক বাক্য বর্ণনা এবং সাংগঠনিক ব্যাকরণে ‘যত ইচ্ছা’ বাক্যের ব্যাখ্যা সম্ভব নয় বলেই এল সঞ্জননী তত্ত্ব। এই আলোচনায় চমস্কির মাত্র কয়েকটি তত্ত্ব বিশেষ করে সঞ্জননী তত্তে¡র প্রসঙ্গ এসেছে যেগুলি দিয়ে একটু অন্যভাবে বাংলা বাক্যের আন্বয়িক সম্পর্ককে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
3

Datta, Biplab. "রাজশেখর বসুর পরিভাষা ভাবনা". BL College Journal 5, n.º 2 (1 de diciembre de 2023): 07–17. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg1.

Texto completo
Resumen
জ্ঞান-বিদ্যা চর্চার ক্ষেত্রে পরিভাষার গুরুত্ব অপরিসীম। ভাষা অর্থে যা বুঝি পরিভাষা তা নয়, পরিভাষা বলতে বিশেষ কিছু শব্দসমূহকে বুঝি। ভাষা বদলে গেলে পরিভাষিক শব্দগুলিকে সেই নির্দিষ্ট ভাষায় বদলে ফেলা সবসময় সম্ভব হয় না। তাই পরিভাষা নির্মাণ যে সব ক্ষেত্রেই প্রয়োজন এমনটিও নয়। আমরা পরিভাষা ঋণ নিতে পারি, যেমন, আইন-আদালত ইত্যাদি শব্দগুলি আমরা ঋণ হিসেবে অনেকদিনই গ্রহণ করে নিয়েছি। যে ক্ষেত্রে পরিভাষা ঋণ করে কাজ চালাতে গিয়ে বুঝি যে আমাদের ভাষাতেও একটি শব্দ দরকার তখন আমরা সম-অর্থবোধক নতুন শব্দ বেছে বা তৈরি করে নিই। পরিভাষা চর্চার ইতিহাস বেশ পুরানো। ‘সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা’র ২ বর্ষ থেকে ধারাবাহিকভাবে পরিভাষা বিষয়ক নানা প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছিল। রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রমুখেরাও পরিভাষাচর্চা করেছেন। পরিভাষা চর্চার ক্ষেত্রে যে নামটি অত্যন্ত বেশি প্রাসঙ্গিক তিনি রাজশেখর বসু। রাজশেখর বসুর ‘চলন্তিকা’ অভিধানের শেষে ৩০৭৮ টি পারিভাষিক শব্দের একটি তালিকা দিয়েছেন। তিনি পরিভাষা সমিতির সুপারিশ থেকে পছন্দমতো পরিভাষা গ্রহণ করেছিলেন। এছাড়াও রাজশেখর পরিভাষা নিয়ে নানা সময়ে নানা বক্তব্য রেখেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য দুটি প্রবন্ধ হলো ‘বাংলা পরিভাষা’ ও ‘সরকারী পরিভাষা’। এগুলি থেকেই তাঁর পরিভাষা নিয়ে ভাবনাচিন্তা সম্পর্কে আমরা জানতে পারি। পরিভাষা সংক্রান্ত তাঁর নানা ভাবনা-চিন্তার পর্যালোচনাই এই প্রবন্ধের আলোচ্য বিষয়।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
4

Rahman, Syed Shahrier. "<b>সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌র ছোটগল্পে দৃষ্টিপাতের ভাষা</b>". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, n.º 3 (1 de junio de 2023): 41–51. http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.3.

Texto completo
Resumen
সারসংক্ষেপ: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্‌র ছোটগল্পে বিধৃত বিভিন্ন চরিত্র চোখের চাহনিতে কীভাবে আবেগ ও অনুভবকে লালন করে, প্রকাশ করে কিংবা অপ্রকাশিত রেখে পাঠককে রহস্যভেদ করার আনন্দে উদ্দীপিত করতে উদ্যোগী হয় সেইসব – মাত্রাবহুল দৃষ্টিপাতের বিশ্লেষণ বর্তমান প্রবন্ধের লক্ষ্য। এতে লেখকের ছোটগল্প থেকে। নির্বাচিত কয়েকটির পাঠ এই বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। এর অর্থ এই নয় যে, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ কেবল উপস্থাপিত গল্পসমূহেই এই নান্দনিক কৌশল প্রয়োগ করেছেন; তবে, বিশ্লেষিত গল্পপাঠের সূত্রে দৃষ্টিপাতের ভাষা সৃজনে তাঁর শৈল্পিক দক্ষতা অনুধাবন করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
5

রায়, সুরঞ্জন. "প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের হাসির গান : স্বরুপ ও স্বাতন্ত্র্য". BL College Journal 4, n.º 2 (1 de diciembre de 2022): 53–70. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b5.

Texto completo
Resumen
লোককবি প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের প্রসিদ্ধি বহুমাত্রিক। তিনি মূলত গানের রচয়িতা হলেও তার মধ্যে বিষয় বৈচিত্র্যের পাশাপাশি আছে অন্য রকম মাত্রাবোধ, যা তাঁকে স্বাতন্ত্র্য এনে দিয়েছে। বাংলা সাহিত্যে হাসির কবিতা ও গান সংখ্যাল্প হলেও, যে ক’জন কবি ও গীতিকারের হাতে সফলতা পেয়েছে তাঁদের মধ্যে প্রফুল্লরঞ্জন স্বরূপত স্বতন্ত্র। তাঁর উপস্থাপন কৌশল অন্য কবিদের মতো নয়। তিনি একটি ভিন্ন বোধ থেকে গ্রামীণ মানুষের অদৃশ্য জীবনচিত্র তাদের নিজস্ব ভাষায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। ফলে ভাষা এবং ছবি ভিন্ন রঙে, ভিন্ন আঙ্গিকে, ভিন্ন পরিবেশে এবং ভিন্ন আলাপচারিতার মধ্য দিয়ে একটি অন্য রকম জীবনভাষ্যের প্রতিনিধিত্ব করছে। এ গবেষণাকর্মটি সেই ভাষ্যের অদৃষ্টপূর্ব উপস্থাপন।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
6

বণিক, সুদেষ্ণা. "বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চণ্ডীদাস বিতর্ক". BL College Journal 4, n.º 1 (1 de julio de 2022): 21–29. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b2.

Texto completo
Resumen
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চন্ডীদাসের স্থান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চৈতন্য-পূর্ববর্তী সময় থেকেই রাধাকৃষ্ণের লীলা সংক্রান্ত পদ রচনায় ও এই সমস্ত পদে প্রেম ও ভক্তির সংমিশ্রণে দিব্যভাবের প্রকাশ ঘটানোয় চন্ডীদাসের কৃতিত্ব অতুলনীয়। স্বকীয় কাব্য প্রতিভার বৈশিষ্ট্যে চন্ডীদাস বাংলা পদাবলী সাহিত্যে ও আপামর বাঙালি মানসে এক অনন্যসাধারণ উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। চন্ডীদাসের পদাবলী স্বয়ং মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যকেও অপার্থিব আনন্দে আপ্লুত করত। তাই পদাবলী সাহিত্যের এই মহান স্রষ্টা যুগের পর যুগ ব্যাপী বাঙালি সুধী সমাজের আলোচ্য ব্যক্তি ও জনমানসের হৃদয়ের কবি হিসেবে স্ব-মহিমায় প্রতিষ্ঠিত। তবে বৈষ্ণব সাহিত্যে এই ‘চন্ডীদাস’ নামের অন্তরালে একাধিক বা বহু ব্যক্তির অস্তিত্ব বর্তমান। প্রাক্ চৈতন্য ও চৈতন্যোত্তর যুগে ‘চন্ডীদাস’ নামের একাধিক কবি থাকায় পদাবলী সাহিত্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় কবিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা দুষ্কর। যদিও চৈতন্যোত্তর কালের ‘চন্ডীদাস’ নামধারী কবিরা কেউ ‘দীন’, কেউ ‘সহজিয়া’ উপাধি ব্যবহার করেছেন বলে তাঁদের পৃথকভাবে চিহ্নিত করা তুলনামূলকভাবে সহজ । কিন্তু মূল সমস্যা হল প্রাক্ চৈতন্য যুগের চন্ডীদাস, যিনি তাঁর রচনাশৈলী দ্বারা মহাপ্রভুকেও ভাবাবেশে আচ্ছন্ন করতেন, তাঁর পরিচয় উদ্ধার করে তাঁকে চিহ্নিত করা। আলোচ্য গবেষণা পত্রের মূল উদ্দেশ্য হল বৈষ্ণব পদাবলীর সর্বাধিক সম্মানিত ও আদৃত পদকার চন্ডীদাস সম্পর্কে পূর্বাপর গবেষণা ও আলোচনার নিরিখে একটি সর্বজনস্বীকৃত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
7

গাইন, অমল কুমার. "বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড ও বাংলাদেশের রাজনীতির আদর্শিক পরিবর্তন: একটি পর্যালোচনা". BL College Journal 4, n.º 2 (1 de diciembre de 2022): 07–18. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b1.

Texto completo
Resumen
একটি জাতিরাষ্ট্র হিসেবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই অঞ্চলে বাংলাদেশের অভ্যুদয় যে মূর্ত হয়ে উঠেছে তার কৃতিত্ব অবশ্যই শেখ মুজিবুর রহমানের। ‘৫২ এর ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে যে জাতীয়তাবাদী চেতনার জন্ম, ’৬৬ এর ৬-দফা, ‘৬৮ এর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ’৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭০ এর নির্বাচনে তা শক্তিশালী রূপ পেয়ে ’৭১ এর মহান মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে তা চূড়ান্ত সফলতা পায়। এই দীর্ঘ পথযাত্রায় বাঙালির স্বপ্নের সারথি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন হাজার বছর ধরে এ জনপদের ভাগ্যবঞ্চিত মানুষের একমাত্র প্রতিনিধি। জাতিরাষ্ট্র গঠনের পর খেতাব পেয়েছিলেন জাতির পিতা। কিন্তু নিয়তির নির্মম পরিহাস, সেই জাতির পিতাকে ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে নিহত হতে হয়, কতিপয় বাঙালি সেনাসদস্যের হাতে। প্রকৃত বিচারে এই হত্যাকান্ডটি যতটা ছিল রাজনৈতিক তার চেয়ে বেশি ছিল আদর্শিক। খুনিরা একটি বড় পাকিস্তান ভেঙ্গে ছোট পাকিস্তান চেয়েছিল, তারা মুজিবের রাষ্ট্রীয় আদর্শকে কোনোভাবেই মেনে নিতে পারেনি। সপরিবারে জতির জনকের হত্যাকান্ডটি ছিল সমুদ্রে ভাসমান হিমশৈলের মতো, যার কিছু অংশ দৃশ্যমান হলেও অদেখা থেকে যায় বিশাল অংশ। আপাতদৃষ্টিতে দেশে এই নির্মম হত্যাকান্ডের রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেয় খোন্দকার মোস্তাক গং, সেনাসদস্যরা ছিল ঘাতকের ভূমিকায়। কিন্তু আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত ছাড়া যে এতবড় হত্যাকান্ড সম্ভব নয়, সেটি এখন অনেকটা পরিষ্কার। ১৫ আগস্টের এই নির্মম হত্যাকান্ডের পর দেশ আবার পিছন দিকে চলতে শুরু করে, ঘটতে থাকে আদর্শিক বিপর্যয়। যে চেতনা নিয়ে বাঙালি মুক্তিযুদ্ধ করে, যে মূলনীতির উপর ভর করে রাষ্ট্রের পথচলা শুরু হয় ‘৭৫ এর ১৫ আগস্টের পরে তা স্রেফ উধাও হয়ে যায়। কথিত গণতন্ত্রের নামে শুরু হয় স্বৈরতন্ত্র, সামরিকতন্ত্র, হত্যা-গুমের রাজনীতি, রাজনীতিতে সহনশীলতার পরিবর্তে হানাহানি। ভাগ্যবঞ্চিত বাঙালির স্বপ্ন ছিনতাই হলো। ’৪৭ এর মতো আরো একবার প্রতারিত হলো এ জনপদের মানুষ।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
8

-, Uttam Sarkar. "আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি জেলার রাভা জনজাতি সম্প্রদায়ের ভাষাগত অবস্থা: একটি পর্যালোচনা". International Journal For Multidisciplinary Research 6, n.º 2 (16 de abril de 2024). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2024.v06i02.17426.

Texto completo
Resumen
সারসংক্ষেপ: নদী, পাহাড়, অরণ্য, অধ্যুষিত আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি জেলায় উপনিবেশ উত্তর সময় থেকে বহু ভাষাভাষি এবং বহু জাতির মানুষেরা বসবাস করছে।এই অঞ্চলে বসবাসকারী আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- চাকমা, সাঁওতাল, ওরাও, মুন্ড, রাভা, মেচ টোটো, মাহালী প্রভৃতি। এদের মধ্যে রাভা জনজাতি হল এই জনজাতির মধ্যে অন্যতম প্রাচীন জনজাতি।এই জনজাতির মানুষদের মধ্যে বাংলা ভাষা যোগাযোগের অন্যতম ভাষা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। রাভা জনজাতি অধ্যুসিত এই সমস্ত এলাকার সিংহভাগ সরকারি স্কুলের প্রধান মাধ্যম হল বাংলা ভাষা,স্বভাবতই সিংহভাগ রাভা ছাত্র ছাত্রীরা তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা মূলত বাংলা ভাষাতেই গ্রহণ করে । বহু ভাষাভাষী নির্বিশেষে জনজাতিদের ভাষা শুধুমাত্র নির্দিষ্ট জনজাতিদের মধ্যেই ব্যবহৃত হয় । এই জনজাতিদের মধ্যে ভাষার কোন নিজস্ব লিপি নেই,তাই তাদের কথ্য ভাষা নিজেদের হলেও লেখ্য ভাষা অন্য। তবে কিছু ভাষা অন্য ভাষার লিপির সাহায্য নিয়ে লেখা হয় । আমরা জানি যে, কোন ভাষাই স্বয়ং সম্পূর্ণ ও ঐশ্বর্যশালী হতে পারে না যদি না তাদের কোন লিখিত সাহিত্য থাকে । তাই এই জন জাতিদের ভাষার অনেক প্রতিকূলতা অতিক্রম করতে হচ্ছে । ভাষার এই প্রতিকূলতা রাভা জনজাতিদের উন্নয়নের পথে বাধা হয়ে দাড়িয়েছে । বর্তমানে বিশ্বায়নের যুগে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির অভূতপূর্ব উন্নয়ন ,পরিবহন এবং যোগাযোগের সম্প্রসারণ, পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাব প্রভৃতি তাদের আরও কঠিন চ্যলেঞ্জের সামনে দাড় করিয়েছে ।পাশাপাশি শিল্পায়নের দ্রুত বিকাশ ,পেশাগত পরিবর্তন ,অনুপ্রবেশের কারেণও এই ভাষার অস্তিত্বের সংকট দেখা দিয়েছে । এমতাবস্থায় এই দুই জেলার রাভা জনজাতি সম্প্রদায়ের ভাষার বর্তমান অবস্থা ,তাদের ভাষার এই সমস্যা ,সেই সাথে তাদের ভাষার উন্নতি এবং তাদের ভাষার লালন পালন করার বাধ্যবাধকতাই এই লেখার আলোচনার মূল বিষয় । তৎসহ এই প্রবন্ধে উক্ত জেলাগুলির আদিবাসী জনজাতিদের ভাষার বিপদ নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে । এই আলোচনার শেষে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি এই সমস্ত অবক্ষয়িত ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য সমাজের সর্ব স্তরের মানুষের সুচিন্তিত মতামত ,ভাষাবিদ দের পরামর্শ,এমনকি সরকারি স্তরে সুনির্দিষ্ট ভাষা পরিকল্পনা গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে ।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
9

রহমান, শাহরিয়ার. "সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ র ছোটগল্পে দৃষ্টিপাতের ভাষা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, n.º 3 (25 de enero de 2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.7.

Texto completo
Resumen
সারসংক্ষেপ: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ র ছোটগল্পে বিধৃত বিভিন্ন চরিত্র চোখের চাহনিতে কীভাবে আবেগ ও অনুভবকে লালন করে, প্রকাশ করে কিংবা অপ্রকাশিত রেখে পাঠককে রহস্যভেদ করার আনন্দে উদ্দীপিত করতে উদ্যোগী হয় সেইসব – মাত্রাবহুল দৃষ্টিপাতের বিশ্লেষণ বর্তমান প্রবন্ধের লক্ষ্য। এতে লেখকের ছোটগল্প থেকে। নির্বাচিত কয়েকটির পাঠ এই বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। এর অর্থ এই নয় যে, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ কেবল উপস্থাপিত গল্পসমূহেই এই নান্দনিক কৌশল প্রয়োগ করেছেন; তবে, বিশ্লেষিত গল্পপাঠের সূত্রে দৃষ্টিপাতের ভাষা সৃজনে তাঁর শৈল্পিক দক্ষতা অনুধাবন করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
10

Devi, Dr K. Bimola. "Medieval Manipuri Literature". Praxis International Journal of Social Science and Literature, 28 de marzo de 2022, 94–100. http://dx.doi.org/10.51879/pijssl/050312.

Texto completo
Resumen
মৈদিংঙু চরাইরোংবা হাক্তক্তগী কুলচন্দ্র মহারাজনা পানবা মতম চাউরাক্না খৃষ্টাব্দ ১৬৯৭ তগী ১৮৯১ ফাওবা চহী ২০০ রোমগী নিংথৌরোন ২৬ না লৈঙাকখিবা মতম অসি মণিপুরী সাহিত্যগী ময়ায় চনবা মতমনি হায়না লৌবা য়াই। মণিপুরী সাহিত্যগী ময়ায়চনবা মতম অসিদা মশক নাইরবা পণ্ডিত কয়াগী খোর্জ্জৈদগী থোরকখিবা নীংথিরবা খোরিরোলশিংনা মণিপুরী সাহিত্যগী মমল লেপপদা চাউনা মতেঙ ওইনখি। খোরিরোলগী তাঙ্কক অসিগী খোঙহৌদা চরাইরোংবা মশামক্না লৈরোল কাব্য খুদোল তৌবীরম্মী। ৱাফম অসি লৈরোল কাব্যগী মতাঙ অমদগী খঙবা ঙম্মী। ময়ায়চনবা মণিপুরী খোরিরোলগী তাঙ্কক্তা তোঙান-তোঙানবা ৱাকমশিংনা মমল য়াম্লবা মণিপুরী খোরিরোলগী লৈরাং কয়া থাবিরম্বনা ঙসিগী মণিপুরী খোরিরোলনা মোমোন নোকচবা ফংলিবনি।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
11

Dr. Abdur Rahim Mukul. "আরবি ব্যাকরণ প্রণয়নের পটভূমি এবং এতে বিদেশি প্রভাবের দাবি: একটি বিশ্লেষণ". Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 13, n.º 20 (5 de diciembre de 2020). http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v13i20.177.

Texto completo
Resumen
প্রকৃতিগতভাবে আরবি একটি প্রাঞ্জল ও গতিশীল ভাষা। কোনো ধরনের ব্যাকরণঅনুসরণ ছাড়াই এমনকি প্রাক-ইসলামি যুগেও এ ভাষার অধিবাসীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিশুদ্ধ আরবিতেকথা বলত। ফলে তখনো ভাষা হিসেবে আরবির মর্যাদা ছিল অনন্য। ইসলাম প্রসারের পূর্ব পর্যন্ত এভাষায় কোনো ত্রæটি পরিলক্ষিত হয়নি। কিন্তু সময়ের সাথে ইসলামের ব্যাপক বিস্তার ও আরব-অনারবসংমিশ্রণে এ ভাষার প্রকৃতিতে লাহন তথা ভাষাগত ত্রæটি দেখা দেয়। বিশেষ করে কুরআনুল কারিমপাঠের ক্ষেত্রে এ ত্রæটি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এ সমস্যা দূর করার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিকগণ- উমরইবনুল খাত্তাব রা., ‘আলী ইবন আবী তালিব রা., যিয়াদ ইবন আবীহী রা. ও আবুল আসওয়াদ আদ- দুআলী র. এ এ চারজন প্রখ্যাত ভাষাবিজ্ঞানীর চারটি প্রসিদ্ধ প্রেক্ষাপট উল্লেখ করেন যা আরবিব্যাকরণ রচনার পটভ‚মি তৈরিতে অগ্রণী ভ‚মিকা রাখে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রাচ্যবিদ্যাবিশারদগণতাদের গবেষণায় জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎকর্ষ সাধনে আরবদের কৃতিত্বকে স্বীকার করতে কার্পণ্য করেছেন।অনেক ক্ষেত্রে তারা অস্বীকার করারও চেষ্টা করেছেন। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভিন্ন সংস্কৃতিরদ্বারা প্রভাবিত বলে উল্লেখ করেছেন। প্রাচ্যবিদ্যাবিশারদদের জ্ঞান-গবেষণায় প্রভাবিত অনেক আরবগবেষকও তাদের গবেষণায় প্রাচ্যবিদ্যাবিশারদদের সাথে কণ্ঠ মিলিয়েছেন। আবার অনেক আরবশিক্ষাবিদ ও গবেষক তাদের উদ্ভাবিত জ্ঞান-বিজ্ঞানে পাশ্চাত্যের সকল প্রকার প্রভাব-প্রতিপত্তির কথাঅস্বীকার করেছেন। তাই এ গবেষণার মূল উদ্দেশ্য হলো, আরবি ব্যাকরণ প্রণয়নের পটভ‚মিসমূহভাষাবিজ্ঞানীদের যুক্তি ও মতামতের আলোকে বিশ্লেষণ করে প্রাচ্যবিদ্যাবিশারদগণ ও তাদেরঅনুসারীদের অন্যায় ও অন্যায্য দাবিকে খÐন করে প্রভাবমুক্ত আরবি ব্যাকরণের প্রথম রচয়িতাআবিষ্কারের মাধ্যমে এর স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্রতা তুলে ধরা।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
12

Dr. Rita Ashraf. "মুসলিম ঐতিহ্য ও নজরুল সাহিত্য". Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 13, n.º 20 (5 de diciembre de 2020). http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v13i20.176.

Texto completo
Resumen
উপমহাদেশে উপনিবেশবাদের এক চরম সংকটময় অবস্থার মাঝে কাজী নজরুলইসলামের আবির্ভাব ঘটে বাংলা সাহিত্যে। কাজী নজরুল ইসলাম বিশ ও ত্রিশের দশকেউপমহাদেশের অবিভক্ত বাংলার সাহিত্যাঙ্গনে এক ব্যতিক্রমধর্মী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। সাহিত্য রচনার নানামুখিতায় মুসলমানদের ধর্মীয় ঐতিহ্যও নজরুল রচনার একটি অন্যতম অধ্যায়। মুসলিম ঐতিহ্যেরনানা দিক নিয়ে নজরুল লিখেছেন। নজরুল তাঁর কবিতা, গান ও সাহিত্যের অন্যান্য শাখার ভেতরমুসলমানদের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরেছেন। হযরত মুহাম্মদ সা.-এর জীবনী, মুসলমানদেরপবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন শরীফসহ ইসলামের নানা ইতিহাস নিয়ে লিখেছেন। প্রায় দুই সহ¯্রাধিক গানরয়েছে নজরুলের। যেখানে স্থান পেয়েছে ইসলাম ধর্মের আরো নানা বিষয়। যেমন- নামাজ, রোজা,ঈদ, হজ্ব, জাকাত, হযরত মুহাম্মদ সা.-এর মাতা, পিতা, স্ত্রীসহ বিভিন্ন নবি, রাসুল এবং মুসলিমজাহানের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ। কাব্য আমপারার মধ্যে দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফের বঙ্গানুবাদকরতে চেয়েছিলেন নজরুল। হযরত মুহাম্মদ সা.-এর জীবনী প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন মরুভাস্করকাব্যের মধ্যে দিয়ে। “মুসলিম ঐতিহ্য ও নজরুল সাহিত্য” শীর্ষক আলোচ্য প্রবন্ধটিতে এইবিষয়গুলো আলোচনা-পর্যালোচনা করার প্রয়াস রয়েছে।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
13

রানা, সাইম. "শতবর্ষে নজরুলের অগ্নি-বীণা: কবিতায় সাংগীতিকতা". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, n.º 3 (25 de enero de 2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.9.

Texto completo
Resumen
সারসংক্ষেপ: কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ অগ্নি-বীণা (১৯২২) একটি কাব্যগ্রন্থ হলেও এতে সংগীতসহ নানা নিদর্শনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেসূত্রে সাংগীতিক পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে এই গ্রন্থ সম্পর্কে নতুন কিছু দিক উন্মোচনের চেষ্টা করা হয়েছে। সাংগীতিক পদ্ধতির নমুনায়ন হলো আধুনিক সংগীততত্ত্বের ভাষা ও তার উপাদান এবং তা নিয়ে অন্য শিল্পের সাথে অভিযোজন প্রক্রিয়া। সাহিত্যের অলংকারতত্ত্বের কিছু উপাদানও এই প্রক্রিয়ার সহগামী, যেমন ধ্বন্যাত্মক শব্দ, নাট্য ও সংলাপময়তা, আকর ও উদ্দীপিত সংগীত ও তার বাদ্যানুষঙ্গ, এমনকি মিথ। কবিতার সাথে আবৃত্তি ও সুরের দ্বান্দ্বিক দিক আলোচনা এবং ছন্দ-অলংকারের বিষয়ের নতুন কিছু প্রশ্নের অবতারণা করা হয়েছে। অগ্নি-বীণা একটি লিখিত শিল্প হলেও আধুনিক পরিবেশনা শিল্পেরও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সেই দিকটির বিশ্লেষণও এই প্রবন্ধে উপস্থাপিত হয়েছে।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
14

রানা, সাইম. "শতবর্ষে নজরুলের অগ্নি-বীণা: কবিতায় সাংগীতিকতা [Nazrul’s Agni-Veena in Centenary: Musicality in Poetry]". সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, n.º 3 (25 de enero de 2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58n03a05.

Texto completo
Resumen
সারসংক্ষেপ: কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ অগ্নি-বীণা (১৯২২) একটি কাব্যগ্রন্থ হলেও এতে সংগীতসহ নানা নিদর্শনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেসূত্রে সাংগীতিক পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে এই গ্রন্থ সম্পর্কে নতুন কিছু দিক উন্মোচনের চেষ্টা করা হয়েছে। সাংগীতিক পদ্ধতির নমুনায়ন হলো আধুনিক সংগীততত্ত্বের ভাষা ও তার উপাদান এবং তা নিয়ে অন্য শিল্পের সাথে অভিযোজন প্রক্রিয়া। সাহিত্যের অলংকারতত্ত্বের কিছু উপাদানও এই প্রক্রিয়ার সহগামী, যেমন ধ্বন্যাত্মক শব্দ, নাট্য ও সংলাপময়তা, আকর ও উদ্দীপিত সংগীত ও তার বাদ্যানুষঙ্গ, এমনকি মিথ। কবিতার সাথে আবৃত্তি ও সুরের দ্বান্দ্বিক দিক আলোচনা এবং ছন্দ-অলংকারের বিষয়ের নতুন কিছু প্রশ্নের অবতারণা করা হয়েছে। অগ্নি-বীণা একটি লিখিত শিল্প হলেও আধুনিক পরিবেশনা শিল্পেরও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সেই দিকটির বিশ্লেষণও এই প্রবন্ধে উপস্থাপিত হয়েছে।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
15

Mishu, Md Rafat Alam. "রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন: সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ক্রিয়াশীলতার অনুষঙ্গে ইতিহাসের পুনঃপাঠ". সাহিত্য পত্রিকা 58, n.º 1-2 (1 de febrero de 2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.7.

Texto completo
Resumen
সারসংক্ষেপ: রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনীতি ও ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের রয়েছে একটি ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিত। ওই আন্দোলনের পরেও তার চেতনাগত তাৎপর্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। সময়ের পরিক্রমায় এবং জাতীয় রাজনীতির বিভিন্ন ধরনের পট-পরিবর্তনের ফলে একুশের চেতনা হয়েছে ক্রমরূপান্তরিত। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের ইতিহাস এখন অনেকটা নির্দিষ্ট-কৃত। কিন্তু ইতিহাসের এত বড় একটি রাজনৈতিক আন্দোলন সংঘটিত হবার পেছনে থাকে বহুস্তরিক ও বহুমাত্রিক কারণ। সেই কারণ অনুসন্ধানে বর্তমানের আদর্শায়িত দৃষ্টিকোণের চেয়েও জরুরি উক্ত কালপর্বের বাস্তবতার পাঠ গ্রহণ; এর একটি দিক সাংস্কৃতিক ও সাহিত্যিক অনুষঙ্গ। বর্তমান প্রবন্ধে বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের প্রচলিত মূলধারার ইতিহাসের পাশাপাশি তৎকালীন বাস্তবতার অনুসন্ধানে ওই সময়ের রাজনীতি, অর্থনীতির সঙ্গে সাংস্কৃতিক ও সাহিত্যিক ক্রিয়াশীলতার অনুষঙ্গ ও জনমনস্তত্ত্বের কার্যকারণ সম্পর্ক উপস্থাপন করা হবে।
Los estilos APA, Harvard, Vancouver, ISO, etc.
Ofrecemos descuentos en todos los planes premium para autores cuyas obras están incluidas en selecciones literarias temáticas. ¡Contáctenos para obtener un código promocional único!

Pasar a la bibliografía