Academic literature on the topic 'প্রেম'

Create a spot-on reference in APA, MLA, Chicago, Harvard, and other styles

Select a source type:

Consult the lists of relevant articles, books, theses, conference reports, and other scholarly sources on the topic 'প্রেম.'

Next to every source in the list of references, there is an 'Add to bibliography' button. Press on it, and we will generate automatically the bibliographic reference to the chosen work in the citation style you need: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver, etc.

You can also download the full text of the academic publication as pdf and read online its abstract whenever available in the metadata.

Journal articles on the topic "প্রেম"

1

বণিক, সুদেষ্ণা. "বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চণ্ডীদাস বিতর্ক." BL College Journal 4, no. 1 (July 1, 2022): 21–29. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b2.

Full text
Abstract:
বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে চন্ডীদাসের স্থান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। চৈতন্য-পূর্ববর্তী সময় থেকেই রাধাকৃষ্ণের লীলা সংক্রান্ত পদ রচনায় ও এই সমস্ত পদে প্রেম ও ভক্তির সংমিশ্রণে দিব্যভাবের প্রকাশ ঘটানোয় চন্ডীদাসের কৃতিত্ব অতুলনীয়। স্বকীয় কাব্য প্রতিভার বৈশিষ্ট্যে চন্ডীদাস বাংলা পদাবলী সাহিত্যে ও আপামর বাঙালি মানসে এক অনন্যসাধারণ উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত। চন্ডীদাসের পদাবলী স্বয়ং মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যকেও অপার্থিব আনন্দে আপ্লুত করত। তাই পদাবলী সাহিত্যের এই মহান স্রষ্টা যুগের পর যুগ ব্যাপী বাঙালি সুধী সমাজের আলোচ্য ব্যক্তি ও জনমানসের হৃদয়ের কবি হিসেবে স্ব-মহিমায় প্রতিষ্ঠিত। তবে বৈষ্ণব সাহিত্যে এই ‘চন্ডীদাস’ নামের অন্তরালে একাধিক বা বহু ব্যক্তির অস্তিত্ব বর্তমান। প্রাক্ চৈতন্য ও চৈতন্যোত্তর যুগে ‘চন্ডীদাস’ নামের একাধিক কবি থাকায় পদাবলী সাহিত্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় কবিকে স্বতন্ত্রভাবে চিহ্নিত করা দুষ্কর। যদিও চৈতন্যোত্তর কালের ‘চন্ডীদাস’ নামধারী কবিরা কেউ ‘দীন’, কেউ ‘সহজিয়া’ উপাধি ব্যবহার করেছেন বলে তাঁদের পৃথকভাবে চিহ্নিত করা তুলনামূলকভাবে সহজ । কিন্তু মূল সমস্যা হল প্রাক্ চৈতন্য যুগের চন্ডীদাস, যিনি তাঁর রচনাশৈলী দ্বারা মহাপ্রভুকেও ভাবাবেশে আচ্ছন্ন করতেন, তাঁর পরিচয় উদ্ধার করে তাঁকে চিহ্নিত করা। আলোচ্য গবেষণা পত্রের মূল উদ্দেশ্য হল বৈষ্ণব পদাবলীর সর্বাধিক সম্মানিত ও আদৃত পদকার চন্ডীদাস সম্পর্কে পূর্বাপর গবেষণা ও আলোচনার নিরিখে একটি সর্বজনস্বীকৃত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

Mallick, Shankar Kumar. "‘কল্লোল’ পত্রিকার শতবর্ষ : বাংলা সাহিত্যে পালাবদলের ভূমিকা." BL College Journal 5, no. 2 (December 1, 2023): 39–52. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg5.

Full text
Abstract:
বাংলা ভাষায় প্রকাশিত অসংখ্য সাময়িক পত্রের মধ্যে একটি ‘কল্লোল’। ১৩৩০ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখ এর প্রম সংখ্যা আলোর মুখ দেখে। প্রম বিশ্বযুদ্ধের পর গোটা পৃথিবীতে যখন ভাঙা-গড়ার পালাবদল চলছে সেরকম সময়েই কল্লোলের আত্মপ্রকাশ। দীনেশরঞ্জন দাস, গোকুলচন্দ্র নাগ, সতীপ্রসাদ সেন-এরকম প্রাণময় কর্মনিষ্ঠ স্বপড়ব-বিভোর আত্ম-প্রত্যয়ী অথচ আর্থিক সংস্থান-শূন্য কয়েকজন তরুণ কল্লোলের ভ্রæণ তৈরি করেন। ‘কল্লোল’ শব্দের আভিধানিক অর্থকে অল্পকিছুদিনের মধ্যে সত্যে পরিণত করেছিলেন আরও বেশ কিছু প্রতিশ্রæতিশীল তরুণ কবি- লেখক-আড্ডাবাজ মানুষ। সাগরের উর্মিমালার মতো তারা বিভিনড়ব জায়গা থেকে এসে আছড়ে পড়েছিলেন ‘কল্লোল’ এর তটরেখায়। দীনেশরঞ্জন দাশের মেজোদাদার বাড়ি ১০/২ পটুয়াটোলা লেনের দু’খানা ঘরে কল্লোলের দপ্তর স্থাপিত হয়েছিল। মানিকতলায় এক বন্ধুর প্রেস থেকে প্রম কয়েকমাস পত্রিকাটি ছাপা হয়ে বেরিয়েছিল। একেবারে অনাড়ম্বর জাঁকজমকশূন্য পরিবেশে দরিদ্র ঘরের সন্তান জন্মের মতো উৎসবহীন ছিল ‘কল্লোল’ এর জন্ম। বাইরে এর ঐশ্বর্য ও জৌলুস না থাকলেও কল্লোলের সদস্যদের প্রাণোচ্ছ¡ল আনন্দ ও আবেগের ঐশ্বর্য ছিল আকাশ ছোঁয়া। মাত্র সাত বছরের আয়ুষ্কালে সেকালে ‘কল্লোল’এর সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে শুরু করে একেবারে নবীন লেখক সকলেই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে যুক্ত হয়েছিলেন। কল্লোলের লেখকরা বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি ও ভাবধারায় কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করতে পেরেছিলেন। মানুষের জীবন ও সমাজের অচর্চিত ও অনালোচিত বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের দিকে আলো ফেলতে সক্ষম হয়েছিলেন। সে কারণে তাঁদের সেই স্বল্প সময়ের মধ্যে অসংখ্য শত্র এবং মিত্র উভয়ই সৃষ্টি হয়েছিল। তবে ‘কল্লোল’ পত্রিকা এবং তাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা লেখকগোষ্ঠী যারা পরবর্তীকালে ‘কল্লোলীয়’ বা ‘কল্লোল গোষ্ঠীর লেখক’ বলে পরিচিত হয়েছিলেন, তারা বাংলা সাহিত্যে স্থায়ী আসন পেয়েছিলেন। ‘কল্লোল’ পত্রিকা প্রকাশের শতবর্ষে দাঁড়িয়ে অনুভব করি বাংলা সাহিত্যে তার প্রভাব এবং সুদূরপ্রসারী গুরুত্ব।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

দত্ত, শেলী. "চৈতন্যপূর্ববর্তী বৈষ্ণবসাহিত্যে দাস্যভাবনা বনাম চৈতন্য-পরবর্তী বৈষ্ণবসাহিত্যে দাস্যপ্রেম." BL College Journal 4, no. 1 (July 1, 2022): 83–105. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b8.

Full text
Abstract:
বৈষ্ণবীয় সাহিত্যের মুখ্য রস হচ্ছে ‘মধুর’ রস যেখানে শান্ত, দাস্য, সখ্য ও বাৎসল্য রসও বর্তমান। যা পর্যায়ক্রমে হৃদয়লোকে দানা বাঁধে আর এই রসের ভিত্তিতেই ভক্ত ঈশ্বরের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কে বাঁধা পড়েন। তবে আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে দাস্য রস আর বৈষ্ণব সমাজেও দাস্যরসের এক বিশেষ স্থান রয়েছে। তাই চৈতন্য পূর্ববর্তী যুগের রচনাতেও যেমন দাস্যরস বর্তমান ছিল তেমনি চৈতন্য পরবর্তী রচনাতেও দাস্যরসের কথা এসেছে বিভিন্ন ভাবে। রস হচ্ছে ভাবেরই প্রকাশ তাই এই দাস্যভাবনা ভক্তের ভাবকে আশ্রয় করে মধুরে এসে প্রেমে (দাস্যপ্রেম) পরিণত হয় যা চৈতন্য পরবর্তী যুগে এসেই সম্ভব হয়েছিল। চৈতন্য পূর্ববর্তী এই যে দাস্যভাব চৈতন্য পরবর্তীতে দাস্যপ্রেমে পরিণত হওয়ার যে পথ তা নির্দিষ্ট করারই প্রয়াস করা হয়েছে এই প্রবন্ধে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
4

কর্মকার, কৌশিক. "সুভাস মুখোপাধ্যায়ের রিপোর্টাজ: বাংলার রুপ সন্ধান." BL College Journal 4, no. 2 (December 1, 2022): 29–42. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b3.

Full text
Abstract:
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় যে গদ্যকার হিসেবেও কতখানি সফল ছিলেন তা বোঝা যায় তাঁর রিপোর্টাজধর্মী রচনাগুলি পাঠ করলে। বাংলা গদ্যসাহিত্যের ইতিহাসে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র এক লিখনশৈলীর পরিচয় পাওয়া যায় এখানে। রচনাগুলি একইসঙ্গে অত্যন্ত সহজ, সাবলীল ও সুখপাঠ্য। অথচ তাঁর কবিতাকেন্দ্রিক সমালোচনার ধারায় যে ব্যাপ্তি লক্ষ করা যায়, গদ্যসাহিত্যের ক্ষেত্রে অনুরূপ চর্চার সংখ্যা নগণ্য। তাই লেখকের রিপোর্টাজগুলিকে কেন্দ্র করে একটি সামগ্রিক পর্যালোচনার প্রয়োজনেই আলোচ্য প্রবন্ধের অবতারণা করা হয়েছে। ১৯৪২ সালে কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হিসেবে পার্টির বাংলা কমিটির মুখপত্র ‘জনযুদ্ধে’র রিপোর্টার হিসেবে নিযুক্ত হন সুভাষ মুখোপাধ্যায়। পি সি যোশী বা পূরণচাঁদ যোশীর কাছে পাঠ নেন সাংবাদিকতার আর সোমনাথ লাহিড়ীর কাছে শেখেন গদ্যরচনার কলাকৌশল। এই সময়েই পত্রিকার ‘ইনভেস্টিগেটিং রিপোর্টিং’ এর কাজে গ্রাম বাংলার সফর শুরু হয় তাঁর। মূলত পত্রিকার কমিটেড পাঠকের জন্য প্রতিবেদন লেখা শুরু করেন। কিন্তু লেখকের কবিমানস লেখাগুলিকে কেবল কেজো ‘রিপোর্টিং’ হিসেবে সীমাবদ্ধ রেখে সেগুলিকে করে তোলে ‘রিপোর্টাজ’। বিবিধ সাহিত্যিক উপাদানের সংযোগে প্রাণপ্রাচুর্যে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে লেখাগুলি। বন্ধুবর দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের প্রণোদনায় লেখাগুলি কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে প্রকাশিত হয় মাসিক ‘রংমশাল’ পত্রিকায়। এই লেখাগুলিই একত্রে সংকলিত হয়ে ১৯৫১ সালে ‘আমার বাংলা’ গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়। লেখকের ‘রিপোর্টাজ’ধর্মী লেখার এটিই প্রথম সংকলন। এরপর প্রায় চার দশক ধরে বিভিন্ন পত্রপত্রিকার পাতায় রিপোর্টাজ প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৮১ সাল পর্যন্ত লেখকের এরূপ ছ’টি রিপোর্টাজধর্মী গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে: ‘আমার বাংলা’ (১৯৫১), ‘যখন যেখানে’ (বঙ্গাব্দ ১৩৬৭), ‘ডাকবাংলার ডায়েরি’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭২), ‘নারদের ডায়েরি’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭৬), ‘ক্ষমা নেই’ (বঙ্গাব্দ ১৩৭৮), ‘আবার ডাকবাংলার ডাকে’ (১৯৮১)। ‘রিপোর্টিং’ নির্দিষ্ট গতে বাঁধা বিন্যাসে বিন্যস্ত; অন্যদিকে ‘রিপোর্টাজ’ সংরূপগতভাবে অনেকাংশে স্বাধীন প্রকাশমাধ্যম; ন্যারেটিভের বহুমাত্রিক শিল্পকুশলতাকে প্রকাশ করতে তা সক্ষম। সেজন্যই এই রচনাগুলিতে কখনো খুঁজে পাওয়া যায় ছোটগল্পের গঠনবিন্যাস, কখনো বা ফুটে ওঠে রম্যরচনার আবহ। সাহিত্যিক উপাদান হিসেবে লেখাগুলিতে ব্যবহৃত হয়েছে বাংলার চিরায়ত লোকগান রূপকথা ব্রতছড়ার স্বর ও সুর, প্রান্তিক মানুষের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা আকার পেয়েছে লেখকের কলমে। এককথায় ‘রিপোর্টাজ’ নির্মিত হয়েছে এক স্বতন্ত্র ফর্মে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
5

জুঁই, মাসুদা খাতুন. "বাংলাদেশের আধুনিক চিত্রকলার দ্বিতীয় পর্যায়: পঞ্চাশ ও ষাটের দশক." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no. 3 (January 25, 2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.11.

Full text
Abstract:
জয়নুল আবেদিন, কামরুল হাসান, সফিউদ্দীন আহমেদ, এস. এম. সুলতান প্রমুখের চিত্রচর্চার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের চিত্রকলার প্রথম পর্যায় নির্মিত হয়। তাঁদের প্রতিষ্ঠিত শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষাপ্রাপ্ত হয়ে আমিনুল ইসলাম, হামিদুর রাহমান, মুর্তজা বশীর, রশিদ চৌধুরী, কাইয়ুম চৌধুরী, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দ জাহাঙ্গীর, কাজী আবদুল বাসেত ও দেবদাস চক্রবর্তী (এবং এঁদের সাথে কলকাতা থেকে আসা মোহাম্মদ কিবরিয়া) প্রমুখ শিল্পী যে চিত্রভাষা নির্মাণ করেন, তাকে বাংলাদেশের আধুনিক চিত্রের দ্বিতীয় পর্যায় হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। এ শিল্পীরা পাশ্চাত্য আধুনিক চিত্রধারার বিমূর্তকরণ প্রক্রিয়ার দ্বারা প্রভাবিত হন এবং বিমূর্ত ছবি নির্মাণ করেন। আমিনুলদের প্রথম দিকের বিমূর্তকরণের মাঝে অবয়বের উপস্থিতি ছিল। বিমূর্ত অভিব্যক্তিবাদ বা অ্যাবস্ট্রাক্ট এক্সপ্রেশনিজমের প্রভাবে শিল্পীরা মূলত অবয়বহীন বিমূর্ত ছবি নির্মাণ শুরু করেন। বিমূর্ত চিত্রভাষা হলেও নিজের দেশ ও সমাজের অভিজ্ঞতাই তাঁদের ছবিতে প্রকাশ পেয়েছে। এভাবে '৫০-এর দশকের মধ্য থেকে '৬০-এর দশক পর্যন্ত তাঁরা যে বিমূর্তরীতির নিরীক্ষাধর্মী ছবিগুলো করেন, তা আমাদের আধুনিক চিত্রচর্চার দ্বিতীয় পর্যায় তৈরি করেছে। দ্বিতীয় পর্যায়ের এই বৈশিষ্ট্যগুলোই বিশ্লেষিত হবে এ প্রবন্ধে ।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
6

-, Anuradha Mukherjee. "জীবনানন্দের উপন্যাসে বিশ্লেষণাত্মক মনো:সমীক্ষণবাদ (JIBANANANDER UPONYASE BISHLESHONATMOK MANOSAMIKSHANBAD)." International Journal For Multidisciplinary Research 5, no. 2 (April 29, 2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i02.2732.

Full text
Abstract:
সিগমুন্ড ফ্রয়েড (১৮৫৫-১৯৩৯) প্রদত্ত মনঃসমীক্ষণবাদ (Psychoanalysis) প্রথম বিশ্বযুদ্ধোত্তর দুনিয়ায় এক কালব্যাপী আলোড়ন তুলেছিল। সাহিত্যের বিষয় ও গঠনের ধীরে ধীরে বদল ঘটেছিল। এমতাবস্থায় প্রথম জীবনে ফ্রয়েড অনুগামী ও পরবর্তী জীবনে ফ্রয়েড বিরোধী মনঃসমীক্ষণবাদী কার্ল গুস্তাভ ইয়ুং (১৮৭৫-১৯৬১) ফ্রয়েডের মনঃসমীক্ষণবাদ (Psychoanalysis) ভাবনার ওপর ভিত্তি করে তার বিশ্লেষণাত্মক মনঃসমীক্ষণবাদ (Analytical Psychoanalysis) ভাবপ্রতিমা নির্মাণ করেন। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিগুলির মধ্যে জনপ্রিয় একটি ভাবনা হল, যৌথ অচেতন ( Collective Unconscious), যার মধ্যে অ্যানিমা-অ্যানিমাস (Anima-Animas), পার্সোনা (Persona), ছায়া (Shadow), স্ব (Self) অন্যতম। অপরটি হল ব্যক্তিত্ব (Individuation)। এছাড়া ব্যক্তিত্বের প্রকারভেদ ও কমপ্লেক্স ইয়ুং প্রদত্ত ভাবনাগুলির মধ্যে অন্যতম। ঔপন্যাসিক জীবনানন্দ তাঁর উপন্যাসগুলির বিষয় বা চরিত্র চিত্রণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু স্থানে স্বকীয়তা প্রদর্শন করেছেন। তিনি নিজে মনঃসমীক্ষণবাদের জনক সিগমুন্ড ফ্রয়েড দ্বারা প্রভাবিত। এই গবেষণাপত্রে মনঃসমীক্ষণবাদী কার্ল গুস্তাভ ইয়ুং এর ভাবনা দ্বারা তাঁর রচনাশৈলী কতটা প্রভাবিত তা আলোচ্য। আলোচনার সুবিধার্থে জীবনানন্দের তিনটি উপন্যাস, যথাক্রমে, ‘মাল্যবান’ (১৯৪৮), ‘জলপাইহাটি’ (১৯৪৮), ‘কারুবাসনা’ (১৯৩৩) কে নির্বাচন করা হল। আলোচনার মাধ্যমে উপন্যাসের বিভিন্ন চরিত্রের মধ্যে ইয়ুং প্রবর্তিত ভাবনাগুলির প্রতিফলন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
7

রানা, সাইম. "শতবর্ষে নজরুলের অগ্নি-বীণা: কবিতায় সাংগীতিকতা." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no. 3 (January 25, 2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.9.

Full text
Abstract:
সারসংক্ষেপ: কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ অগ্নি-বীণা (১৯২২) একটি কাব্যগ্রন্থ হলেও এতে সংগীতসহ নানা নিদর্শনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেসূত্রে সাংগীতিক পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে এই গ্রন্থ সম্পর্কে নতুন কিছু দিক উন্মোচনের চেষ্টা করা হয়েছে। সাংগীতিক পদ্ধতির নমুনায়ন হলো আধুনিক সংগীততত্ত্বের ভাষা ও তার উপাদান এবং তা নিয়ে অন্য শিল্পের সাথে অভিযোজন প্রক্রিয়া। সাহিত্যের অলংকারতত্ত্বের কিছু উপাদানও এই প্রক্রিয়ার সহগামী, যেমন ধ্বন্যাত্মক শব্দ, নাট্য ও সংলাপময়তা, আকর ও উদ্দীপিত সংগীত ও তার বাদ্যানুষঙ্গ, এমনকি মিথ। কবিতার সাথে আবৃত্তি ও সুরের দ্বান্দ্বিক দিক আলোচনা এবং ছন্দ-অলংকারের বিষয়ের নতুন কিছু প্রশ্নের অবতারণা করা হয়েছে। অগ্নি-বীণা একটি লিখিত শিল্প হলেও আধুনিক পরিবেশনা শিল্পেরও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সেই দিকটির বিশ্লেষণও এই প্রবন্ধে উপস্থাপিত হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
8

রানা, সাইম. "শতবর্ষে নজরুলের অগ্নি-বীণা: কবিতায় সাংগীতিকতা [Nazrul’s Agni-Veena in Centenary: Musicality in Poetry]." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no. 3 (January 25, 2024). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58n03a05.

Full text
Abstract:
সারসংক্ষেপ: কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ অগ্নি-বীণা (১৯২২) একটি কাব্যগ্রন্থ হলেও এতে সংগীতসহ নানা নিদর্শনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেসূত্রে সাংগীতিক পদ্ধতিতে বিশ্লেষণ করার মাধ্যমে এই গ্রন্থ সম্পর্কে নতুন কিছু দিক উন্মোচনের চেষ্টা করা হয়েছে। সাংগীতিক পদ্ধতির নমুনায়ন হলো আধুনিক সংগীততত্ত্বের ভাষা ও তার উপাদান এবং তা নিয়ে অন্য শিল্পের সাথে অভিযোজন প্রক্রিয়া। সাহিত্যের অলংকারতত্ত্বের কিছু উপাদানও এই প্রক্রিয়ার সহগামী, যেমন ধ্বন্যাত্মক শব্দ, নাট্য ও সংলাপময়তা, আকর ও উদ্দীপিত সংগীত ও তার বাদ্যানুষঙ্গ, এমনকি মিথ। কবিতার সাথে আবৃত্তি ও সুরের দ্বান্দ্বিক দিক আলোচনা এবং ছন্দ-অলংকারের বিষয়ের নতুন কিছু প্রশ্নের অবতারণা করা হয়েছে। অগ্নি-বীণা একটি লিখিত শিল্প হলেও আধুনিক পরিবেশনা শিল্পেরও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সেই দিকটির বিশ্লেষণও এই প্রবন্ধে উপস্থাপিত হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
9

মণ্ডল, অমিত. "পূর্ণেন্দুর মাধবী: প্রসঙ্গ কবিতা." BL College Journal, July 1, 2022, 75–82. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b7.

Full text
Abstract:
সাহিত্য ও শিল্পের বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী পূর্ণেন্দু পত্রী। শিল্পের বিচিত্র ধারায় অবাধ চর্চার ফলে তাঁর এক শিল্পের ছায়া আরেক শিল্পে এসে পড়ে। পূর্ণেন্দু পত্রীর কবিতায় যে সংলাপধর্মিতার মৌলিক গুণ পরিলক্ষিত হয় তার অন্যতম উৎস হলো তাঁর চলচ্চিত্র চর্চা। ১৯৬৫ সালে তৈরি তাঁর প্রথম সিনেমা ‘স্বপ্ন নিয়ে’-র অন্যতম কেন্দ্রীয় অভিনেত্রী ছিলেন মাধবী মুখোপাধ্যায়। পরবর্তী সিনেমা ‘স্ত্রীর পত্র’-তেও তিনি মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন। কিন্তু সেখানেই থেমে থাকেনি শিল্পীর মন। এই ‘স্বপ্ন নিয়ে’-র নির্মাণকালেই পূর্ণেন্দুর কবিতায় উঠে আসেন মাধবী। শুধু কবিতায় নয়, কাব্যনাট্যেও। কবিতাটি হল ‘মাধবীর জন্যে’ এবং কাব্যনাট্যটি হল ‘ভাস্কর্যের ভাঙা হাত’। একসময় কানাঘুষো শোনা যেত, মাধবী এবং পূর্ণেন্দুর মধ্যে রয়েছে রোম্যান্টিক কোনো সম্পর্ক। পরে সে নিয়ে মাধবী লিখেওছেন কিছু কথা, যা মূল প্রবন্ধে পাওয়া যাবে। এই প্রবন্ধের মূল উপজীব্য মাধবীকে পূর্ণেন্দু কবিতায় কীভাবে পেলেন।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
10

-, Swades Jana. "ব্রিটিশ শাসনে ভারতের পঞ্চায়েত ব্যবস্থার ইতিহাস." International Journal For Multidisciplinary Research 5, no. 4 (August 13, 2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i04.5296.

Full text
Abstract:
সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ সরকার স্থানীয় স্বায়ত্তশাসনের প্রয়োজনীয়তা খুব বেশি উপলব্ধি করেনি । ফলে ব্রিটিশ শাসনের প্রথম পর্বে সাম্রাজ্যবাদী নীতি কে বাস্তবায়িত করার জন্য, ব্রিটিশ সরকার আরো বেশি কেন্দ্রীয়করণ করে, তাদের সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থচরিতার্থ করতে থাকে। গ্রামীণ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলিকে আরো বেশি দুর্বল করে তোলে। কারণ যাতে ব্রিটিশ শাসনকে কেন্দ্রিকরণ করে আরো বেশি সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থ চরিতার্থ করা যায়। প্রাচীনকালে গ্রাম শাসনের ভিত্তি হিসাবে পঞ্চায়েত কে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছিল, তা এই সময় ব্রাত্য হয়ে পড়ে। ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দের আগে স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন কখনো দানা বাঁধতে পারেনি। বিংশ শতকের প্রথমার্ধ থেকে নানা নীতি প্রণয়নের মাধ্যমে স্থানীয় পঞ্চায়েতি শাসন ক্রমশ বিস্তার লাভ করে। রয়াল কমিশন, মন্টেগু চেমসফোর্ড আইনে দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন সম্পর্কে ইতিবাচক মানসিকতা লক্ষ্য করা যায়। ১৯৩৫ এর ভারত শাসন আইনে এর চূড়ান্ত সম্ভাবনা প্রকট হয়ে ওঠে। কিন্তু ১৯৪৭ সালের আগে ভারতের স্বাধীনতা না পাওয়া পর্যন্ত সম্পূর্ণ বিকাশ লক্ষ্য করা যায় না। ভারতীয় গণপরিষদ ও সংবিধান রচয়িতারা স্থানীয় স্বায়ত্তশাসনে ব্যাপারে সংবিধানে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করে এবং পঞ্চায়েত ব্যবস্থাকে অনেকটা সুসংহত রূপদানের চেষ্টা করে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles

Dissertations / Theses on the topic "প্রেম"

1

Bhowmik, Shefali. "Bangla Upanyase Prem o Bibaha:Bankim Chandra-Rabindra Nath-Sharat Chandra বাংলা উপন্যাসে প্রেম ও বিবাহ : বঙ্কিমচন্দ্র - রবীন্দ্রনাথ -শরৎচন্দ্র." Thesis, University of North Bengal, 1998. http://hdl.handle.net/123456789/1652.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

Bhattacharjee, Shaswat Kumar. "Rabindranatyadharar Pratham Parjay (1881 Khri: - 1890 Khri: ) রবীন্দ্ৰনাট্যধারার প্রথম পর্যায় (১৮৮১ খ্রী: - ১৮৯০ খ্রী: )." Thesis, University of North Bengal, 2001. http://hdl.handle.net/123456789/1772.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

Goswami, গোস্বামী Shreyasi শ্রেয়সী. "Sunil Gangopadhyayer `Sei Shomoy`- `Prothom Aalo`- Purba-Paschim` upanyase bangali somaj, sanskriti o oitihyer sandhan সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের 'সেই সময়' - 'প্রথম আলো' - 'পূর্ব-পশ্চিম' উপন্যাসে বাঙালি সমাজ, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সন্ধান." Thesis, University of North Bengal, 2020. http://ir.nbu.ac.in/handle/123456789/4334.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles

Books on the topic "প্রেম"

1

Banik, Sayan. Olpo Prem / অল্প প্রেম. Notion Press, 2021.

Find full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

Prabandha Sangraha Vol I ( প্রবন্ধসংগ্রহ প্রথম খন্ড ): মলয় রায়চৌধুরীর প্রবন্ধসংগ্রহ. Kolkata, India: Avishkar Prakashani, 12A Adiganga Road, Bansdroni, Kolkata 700070, India, 2011.

Find full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
We offer discounts on all premium plans for authors whose works are included in thematic literature selections. Contact us to get a unique promo code!

To the bibliography