Journal articles on the topic 'অতীত-চিত্র'

To see the other types of publications on this topic, follow the link: অতীত-চিত্র.

Create a spot-on reference in APA, MLA, Chicago, Harvard, and other styles

Select a source type:

Consult the top 16 journal articles for your research on the topic 'অতীত-চিত্র.'

Next to every source in the list of references, there is an 'Add to bibliography' button. Press on it, and we will generate automatically the bibliographic reference to the chosen work in the citation style you need: APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver, etc.

You can also download the full text of the academic publication as pdf and read online its abstract whenever available in the metadata.

Browse journal articles on a wide variety of disciplines and organise your bibliography correctly.

1

ভট্টাচার্য্য, ড. মোনালিসা. "লোকপাল বিল ও আইন: অতীত ও বর্তমানের প্রেক্ষাপটে পর্যালোচনা." International Journal of Applied Research 10, no. 1 (January 1, 2024): 84–91. http://dx.doi.org/10.22271/allresearch.2024.v10.i1b.11480.

Full text
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
2

হোসেন, আঙ্গুর. "শহীদুল জহিরের ছোটগল্প: নিম্নবর্গের অনুশীলন." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no. 3 (January 25, 2024): 169–81. http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i3.14.

Full text
Abstract:
সার-সংক্ষেপ: আশির দশকে বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের অঙ্গনে খ্যাতিমান লেখক শহীদুল জহির; যাঁর ছোটগল্পে দৃশ্যমান হয়েছে সমাজের নিম্নশ্রেণির মানুষের জীবনযাপন-পদ্ধতি, তাদের আচার-আচরণ ও চিন্তা-ভাবনা। এর পাশাপাশি সমাজের উচ্চবর্গের মানুষের সাথে নিম্নবর্গের মানুষের সম্পর্কের দোলাচলও উঠে এসেছে তাঁর গল্পে। দেশের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন সময়ে সবচেয়ে বেশি। সামাজিকভাবে অবহেলিত হয়েছে নিম্নশ্রেণির মানুষ। তাঁর গল্পে সমাজের এ নিম্নশ্রেণির মানুষের বেদনার্ত হাহাকার, নিদারুণ কান্না ও অসহায়ত্ব যেমন প্রকাশ পেয়েছে, তেমনি উঠে এসেছে স্বাধীনতা-পরবর্তী দেশের সামাজিক সংকট ও অর্থনৈতিক বৈষম্য। আর এসবের মুখোমুখি হয়েছে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ; বিশেষত সমাজের প্রান্তিক মানুষ। শহীদুল জহিরের পারাপার (১৯৮৫), ডুমুরখেকো মানুষ ও অন্যান্য গল্প (১৯৯৯) এবং ডলু নদীর হাওয়া ও অন্যান্য গল্প (২০০৪) গ্রন্থের গল্পসমূহে ফুটে উঠেছে সামাজিক এসব বৈষম্যের বিবিধ চিত্র। আলোচ্য গল্পগুলোর মধ্যে সমাজের উচ্চশ্রেণি যারা নিম্নশ্রেণির অত্যাচারেরে বা শোষণের চিত্র এ প্রবন্ধে অনুসন্ধান করা হয়েছে, যেখানে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রচিত গল্পগুলোতে বিপুলভাবে নিম্নবর্গ’ তত্ত্বের প্রভাব বিদ্যমান। আলোচ্য প্রবন্ধে সমাজের নিম্নবর্গের জীবনযাপন-পদ্ধতি, তাদের আচার-আচরণ ও ভাবাদর্শের দিকগুলো সাব-অল্টার্ন’ বা ‘নিম্নবর্গ’ তত্ত্বের আলোকে বিশ্লেষণে প্রয়াসী হয়েছি।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
3

ISLAM, AMIRUL. "খাদ্যে ভেজাল রোধে ইসলামী নীতি: খাদ্যবিক্রেতার অনুশীলন প্রসঙ্গ|Islamic Guidelines for Preventing Food Adulteration : The Food Vendor’s Practice Context." ইসলামী আইন ও বিচার | Islami Ain O Bichar 19, no. 76 (January 11, 2024): 33–60. http://dx.doi.org/10.58666/iab.v19i76.238.

Full text
Abstract:
The root cause of several chronic and complicated illnesses is contaminated food. Families are left emotionally, financially, and physically devasted when they have to pay more for the medical care of a sick member who was exposed to contaminated food. In the eyes of Islam, adulterers of food violate the rights of the consumer by perjury and deception, unjustly consume the wealth of others and push the consumers towards death by supplying adulterated food. The essay employs qualitative research methodologies to investigate the application of Islamic guidelines in preventing food vendors from adulterating food. The research has demonstrated that the adulteration of food is influenced by the buyer’s unreasonable demands, ignorance, irregularities of the parties involved, corruption and bribery, extortion of local influential persons, additional bribery of government fees to obtain business licenses and other services, and the vendor’s greed for increased profit. While the study does not provide an overall picture of food adulteration, it does provide a realistic picture of food vendors’ reflections and practices on food adulteration, which will be useful to food-related researchers, students and policy makers. সারসংক্ষেপ : ভেজাল খাদ্য বহু জটিল ও দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণ। ভেজাল খাদ্য খেয়ে রোগাক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসায় পারিবারিক ব্যয় বৃদ্ধি পায়, যা একটি পরিবারকে আর্থিক, মানসিক ও শারীরিকভাবে বিপর্যস্ত করে ফেলে। ইসলামের দৃষ্টিতে খাদ্যে ভেজালকারীরা মিথ্যা শপথ ও প্রতারণা করে ক্রেতার অধিকার নষ্ট করে, অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ ভক্ষণ করে এবং ভেজাল খাবার দিয়ে ভোক্তাকে মরণব্যাধির দিকে প্রভাবিত করে। বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে গুণবাচক গবেষণা (ছঁধষরঃধঃরাব জবংবধৎপয) পদ্ধতির মাধ্যমে খাদ্যবিক্রেতা কর্তৃক খাদ্যে ভেজাল রোধে ইসলামী দিকনির্দেশনা অনুশীলনের বাস্তবতা অনুসন্ধান করা হয়েছে। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ক্রেতার অযৌক্তিক চাহিদা, অসচেতনতা, তদারকি সংশ্লিষ্ট একাংশের অনিয়ম, দুর্নীতি ও ঘুষ, স্থানীয় প্রভাবশালীদের চাঁদাবাজি, ব্যবসা সংক্রান্ত লাইসেন্স ও অন্যান্য সেবা পেতে সরকারি ফির অতিরিক্ত ঘুষ গ্রহণ এবং বিক্রেতার অধিক মুনাফার লোভ খাদ্যে ভেজাল মেশাতে প্রভাবিত করে। এ গবেষণায় খাদ্যে ভেজালের সামগ্রিক চিত্র ফুটে না উঠলেও খাদ্যে ভেজাল সম্পর্কে খাদ্যবিক্রেতাদের চিন্তার প্রতিফলন ও অনুশীলনের বাস্তব একটি চিত্র ফুটে উঠেছে, যা খাদ্য সংশ্লিষ্ট গবেষক, শিক্ষার্থী ও নীতি নির্ধারকদের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
4

কোরাইশী, মোঃ আল-মামুন. "শওকত ওসমানের জীবনবোধ ও ছোটগল্পের প্রকাশ-কৌশল." BL College Journal 4, no. 2 (December 1, 2022): 19–28. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b2.

Full text
Abstract:
বাংলা কথাসাহিত্যে শওকত ওসমান একটি উজ্জ্বল নাম। শওকত ওসমান কথাসাহিত্যে তাঁর প্রাতিস্বিক শিল্পদৃষ্টিতে বিশিষ্ট। তাঁর তীক্ষ্ণ রসবোধ, সমাজ সচেতনতার সাথে রাজনৈতিক বিষয়গুলোকে অঙ্গীভূত করে দেখার দৃষ্টি, বিষয়নির্বাচন ও নির্ভীক উচ্চারণ তাঁকে বাংলা ছোটগল্পে একটি পৃথক আসন দান করেছে। জীবনচলার পথের বিচিত্র অভিজ্ঞতা, যাপিত জীবনের অসংখ্য চিত্র, সমাজ-রাষ্ট্রের বুকে ঘটে যাওয়া বহুবিধ ঘটনা তাঁর ছোটগল্পে শৈল্পিকরূপ ধারণ করেছে। তাঁর ছোটগল্প জীবনের বহু বিচিত্র বিষয়কে আত্মস্থ করেছে। সন্ধানী পরিব্রাজকের সংবেদনশীল দৃষ্টিতে শওকত ওসমান মানবজীবন ও সমাজ চৈতন্যের নানা প্রান্তকে উন্মোচন করেছেন। জাতীয় চেতনাবোধ,ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনবোধ থেকে উদ্ভাবিত প্রতিভা এবং তা প্রয়োগের সঠিক কৌশল, যেমন তাঁর প্রাগ্রসর জীবনচেতনাকে প্রতিভাসিত করেছে, তেমনি তাঁর গল্পগ্রন্থের গল্পগুলো এক স্বতন্ত্র মহিমা লাভ করেছে। আর বিষয়ের স্বাতন্ত্র্য, চরিত্রায়ণের কৌশল, স্বতন্ত্র ভাষারীতি এবং উপস্থাপনার সাবলীলতার কারণে শওকত ওসমানের গল্পগ্রন্থের গল্পগুলো হয়ে উঠেছে শিল্পসফল ও শিল্পসমৃদ্ধ।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
5

uzzaman, Zahid. "ইসলামিক ফিনটেক : ধারণা এবং প্রয়োগ | Islamic Fintech : Concept and Application." ইসলামী আইন ও বিচার | Islami Ain O Bichar 19, no. 74-75 (September 9, 2023): 213–52. http://dx.doi.org/10.58666/iab.v19i74-75.245.

Full text
Abstract:
The term fintech is a combination of the words finance and technology. This term is used for financial services companies providing technology-based products and services. Fintech is more powerful and smarter than the past times in modern times. In fact, fintech has created a new performance standard, positioning itself as a potential partner to traditional banking and industry through customer-centric services and products.From this point of view, Islamic fintech adds some additional guidelines to the general fintech framework.Islamic financial institutions provide Islamic finance services according to Islamic Shari’ah. Before adding a new product to Islamic finance, the product has to pass the Halal-Haram criteria. At the same time, it is necessary to verify whether the product is following the Maqasid al-Sharia or not. The purpose of this paper is to portray the key concepts and future action plans of Fintech and Islamic Fintech. This article follows the descriptive and analytical approach and endeavors to demonstrate that in contemporary world fintech is an inevitable subject for financial companies and institutions. Along with general fintech, Islamic fintech has also become important. Thus, it is the high time to accelerate the progress of Islamic finance by setting up a comprehensive structure. সারসংক্ষেপ : ফিনটেক পরিভাষাটি ফাইন্যান্স ও টেকনোলজি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। টেকনোলজিভিত্তিক পণ্য ও সেবা প্রদানকারী ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস কোম্পানির ক্ষেত্রে এ পরিভাষাটি ব্যবহৃত হয়। ফিনটেক অতীত সময় থেকে আধুনিক সময়ে আরও বেশি শক্তিশালি এবং স্মার্ট। বাস্তবে ফিনটেক নতুন একটি কর্মক্ষমতার মানদ- তৈরি করেছে, গ্রাহক কেন্দ্রীক সেবা ও প্রোডাক্টের মাধ্যমে প্রচলিত ব্যাংকিং এবং ইন্ডাস্ট্রির সম্ভাব্য অংশীদার হিসেবে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে। এ দৃষ্টিকোণ থেকে ইসলামী ফিনটেকের সাথে সাধারণ ফিনটেকের কাঠামোতে কিছু বাড়তি নির্দেশনা যুক্ত হয়। ইসলামী শরীয়া মোতাবেক ইসলামিক ফাইন্যান্স সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। ইসলামিক ফাইন্যান্সে নতুন কোনো প্রডাক্ট যুক্ত করার আগে প্রডাক্টটির হালাল-হারামের মানদ-ে উত্তীর্ণ হতে হয়। একই সাথে প্রডাক্টটি মাকসিদ আল-শরীয়া অনুসরণ করছে কিনা এ সম্পর্কিত বিষয়সমূহও যাচাই করতে হয়ে। ফিনটেক এবং ইসলামিক ফিনটেকের মূল ধারণা এবং ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনা সৃষ্টি করা এই প্রবন্ধের উদ্দেশ্য। বর্ণনা ও বিশ্লেষণমূলক পদ্ধতিতে রচিত এ প্রবন্ধ থেকে প্রমাণিত হয়েছে, ফিনটেক ফাইন্যান্সিয়াল কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানের জন্য এক অনিবার্য বিষয়। সাধারণ ফিনটেকের পাশাপাশি ইসলামী ফিনটেকও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছে। ফলে এর পরিপূর্ণ একটি কাঠামো দাঁড় করিয়ে ইসলামী ফাইন্যান্সের অগ্রযাত্রা তরান্বিত করা সময়ের দাবী।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
6

খাতুন জুঁই, মাসুদা. "জয়নুলের পঞ্চাশের দশকের চিত্র : আধুনিকতা ও আত্মপরিচয়ের অন্বেষা." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 57, no. 3 (June 1, 2022). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v57i3.7.

Full text
Abstract:
বিশ শতকের চল্লিশের দশকে বাংলাদেশের আধুনিক চিত্রকলার চর্চা শুরু হয়। একদিকে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনসূত্রে পশ্চিমাকরণের মধ্য দিয়ে ভারতবর্ষে আধুনিকতার সূচনা ঘটে। অন্যদিকে এ অঞ্চলের আধুনিকতায় উপনিবেশবিরোধী ভাবনা ক্রিয়াশীল ছিল। ঔপনিবেশিকতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও আত্মপরিচয় নির্মাণ প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলে আধুনিকতা শুরু হয় । ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর বাংলাদেশ অঞ্চলে (তৎকালীন পূর্ববঙ্গ) পশ্চিম পাকিস্তানের ঔপনিবেশিকতার বিরুদ্ধে বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার মধ্য দিয়ে ধর্ম নির্বিশেষে বাঙালির আত্মপরিচয় নির্মাণ প্রক্রিয়ার প্রভাব পড়ে শিল্পচর্চায়। বাংলাদেশের আধুনিক শিল্পচর্চার পথিকৃৎ জয়নুল আবেদিন অবিভক্ত ভারতবর্ষে কলকাতায় শিল্পশিক্ষা লাভের সময়েই একাডেমিক গণ্ডি অতিক্রম করেন। দেশ ভাগের পর বাংলাদেশে আগমনের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা তাঁর ব্যক্তিমানস, দেশপ্রেম, বাঙালি জাতীয়তাবাদী ভাবনা, বাঙালি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, পাশ্চাত্য চিত্রভাষা — এসবের সমন্বয়ে তিনি নিরীক্ষামূলক চিত্রচর্চার মধ্য দিয়ে আমাদের আধুনিকতায় আত্মপরিচয় নির্মাণ করেন।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
7

শিবলী চৌধুরী, শিবলী চৌধুরী. "লোকসংগীতের ভাষায় লিঙ্গ-বৈষম্য : প্রসঙ্গ ভাওয়াইয়া ও বিয়ের গীত." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 55, no. 2 (February 1, 2018). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v55i2.11.

Full text
Abstract:
লোকসঙ্গীতের ভাষা কীভাবে লিঙ্গ-বৈষম্যের অনুষঙ্গ হিসেবে কাজ করে বক্ষ্যমাণ প্রবন্ধে তারই একটা চিত্রায়ণ রয়েছে। ভাওয়াইয়া ও বিয়ের গীত যেহেতু পিতৃতান্ত্রিক সমাজের গান, তাই এ গান ও গীতগুলোর ভাষায় লিঙ্গ-বৈষম্যের বিচিত্র উপাদান খুঁজে পাওয়া যায়। এ বিষয়টিকে মাথায় রেখেই এখানে উত্তরাঞ্চলের জনপ্রিয় এ দুই লোকসঙ্গীতের ভাষা বিশ্লেষণ করা হয়েছে এবং গ্রামীণ মেয়েরা কীভাবে পিতৃতান্ত্রিক সমাজের ভাষার রাজনীতির শিকার হয় তারই একটা বাস্তব চিত্র তুলে ধরার প্রয়াস রয়েছে এই প্রবন্ধে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
8

তিতাস কুমার শীল, তিতাস কুমার শীল. "পঞ্চতন্ত্রে প্রাচীন ভারতের সমাজ : একটি পর্যালোচনা." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 55, no. 3 (December 1, 2019). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v55i3.12.

Full text
Abstract:
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে বিষ্ণুশর্মা খুবই পরিচিত একটি নাম। তিনি রাজা অমরশক্তির তিন মূর্খ পুত্রের বিদ্যাশিক্ষার ভার গ্রহণ করেছিলেন। তাদের শিক্ষার জন্য তিনি গল্পাকারে সহজ ভাষায় একটি গ্রন্থ রচনা করেন। এই গল্পগ্রন্থটি পঞ্চতন্ত্র নামে পরিচিত। পঞ্চতন্ত্রের রচনাকাল আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতক। বিষ্ণুশর্মা গল্পাকারে তৎকালীন মানুষের চিন্তা-ভাবনা, অর্থনীতি, রাজনীতি, নারীর অবস্থান, ন্যায়-অন্যায়, আচার-আচরণ প্রভৃতি বিষয় তুলে এনেছেন। যার মাধ্যমে তৎকালীন সমাজচিত্র ফুটে ওঠে। আলোচ্য প্রবন্ধে তৎকালীন সমাজব্যবস্থার চিত্র উপস্থাপনের প্রয়াস গৃহীত হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
9

"ভারতী পত্রিকায় শরৎকুমারী চৌধুরানী সহজ-সরল জীবনবোধের অপর নাম." BL College Journal 5, no. 2 (December 1, 2023): 14–21. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg2.

Full text
Abstract:
ঊনবিংশ শতকের বাংলা সাহিত্যে ও সমাজে ঠাকুর-বাড়ির ‘ভারতী’ পত্রিকার প্রভাব ছিল গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘস্থায়ী এই পত্রিকা জন্ম দিয়েছিল বহু লেখিকার, যাঁরা সমকালীন পাঠকদের মনে জায়গা করে নেওয়ার পাশাপাশি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসেও ছাপ রাখতে সমর্থ হয়েছেন। এঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন শরৎকুমারী চৌধুরানী, সহজসরল লেখনীর গুণে তিনি অনায়াসেই তুলে ধরতে পেরেছিলেন তৎকালীন সমাজের নানা চিত্র, নিজের সরস ভাবনার ছোঁয়ায় তাদেরকে করে তুলেছিলেন জীবন্ত। ‘ভারতী’ পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর মোট রচনার সংখ্যা ১১টি। রচনাগুলোর মধ্য দিয়ে তাঁর ভাবনা-চিন্তা, সামাজিক বোধ, লেখন-রীতির যে প্রকাশ ঘটেছে, তারই বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করা হয়েছে এই প্রবন্ধে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
10

সঞ্জয় বিক্রম, সঞ্জয় বিক্রম. "রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ-র কবিতায় পরিবর্তনের ধারা." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 55, no. 3 (December 1, 2019). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v55i3.11.

Full text
Abstract:
রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ-র কবিতায় দুটি ধারা লক্ষ করা যায়। একদিকে তিনি স্বাধীনতাপরবর্তী বাংলাদেশের অস্থিতিশীল রাজনীতিসৃষ্ট সমাজ ও জনজীবনের চিত্র এঁকেছেন, অপরদিকে আত্মগত প্রেমানুভূতির কথা প্রকাশ করেছেন। প্রথম ধারার কবিতায় সাধারণ মানুষের মুক্তির প্রত্যাশায় তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করেছেন, অন্য ধারায় ব্যক্তিগত আবেগ অনুভূতির কথা বলেছেন। এই দুই ক্ষেত্রেই প্রথম দিকের উপলব্ধি শেষ দিকে এসে বদলে গেছে অনেকখানি। বদলে গেছে কন্ঠস্বরও। শুরুর দিকের উচ্চকণ্ঠ শেষ দিকে এসে নমনীয় হয়ে গেছে। প্রথম দিকে গ্রামীণ জীবনের প্রতি যে মমতা লক্ষ করা গেছে, শেষ দিকে এসে তা ধীরে ধীরে নাগরিক অনুষঙ্গ দ্বারা অপসারিত হয়েছে। এই বদলটি ঘটেছে ব্যক্তিজীবনের ঘটনাবর্তের অভিঘাতে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
11

Zobayer, Md Al. "হাসান আজিজুল হকের স্বাধীনতা-উত্তর ছোটগল্পে নিম্নবর্গীয় মানুষের অস্তিত্বসংকটের রূপায়ণ." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 56, no. 1 (December 1, 2020). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v56i1.10.

Full text
Abstract:
বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব হাসান আজিজুল হক। বাংলা ছোটগল্পধারায় তিনি প্রদর্শন করেছেন অবিসংবাদী কৃতিত্ব। রাঢ়বঙ্গের জীবন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, দেশভাগ ও উদ্বাস্তু জনজীবন, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ প্রভৃতি বিষয়কে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে তাঁর গল্পভুবন। সমাজের সাধারণ মানুষ, বিশেষত নিম্নবর্গ মানুষের জীবনসংগ্রাম ও জীবনবাস্তবতা তাঁর গল্পসমূহে শিল্পসত্যে উদ্ভাসিত হয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালেই প্রকাশিত তাঁর অধিকাংশ গল্প। আর এসব গল্পে রূপময় হয়েছে এদেশের শ্রমজীবী নিম্নবর্গ মানুষের অস্তিত্বসংকট ও তাদের অস্তিত্বসংগ্রামের বহুমাত্রিক রূপচিত্র। নিম্নবর্গ মানুষের বিপন্নতা ও বিষণ্ণতা, তাদের ভাগ্যবিড়ম্বিত জীবনের অন্তহীন দুর্ভোগের চিত্র উঠে এসেছে তাঁর গল্পের পরতে পরতে। বর্তমান প্রবন্ধে হাসান আজিজুল হকের স্বাধীনতা-উত্তর ছোটগল্পে নিম্নবর্গ মানুষের অস্তিত্বসংকটের স্বরূপ উদ্‌ঘাটনের প্রয়াস গৃহীত হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
12

আহমেদ, কবির. "সৈয়দ শামসুল হকের 'বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা': পালাবদলের কাব্যিক দলিল." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no. 1-2 (February 1, 2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.10.

Full text
Abstract:
পঞ্চাশের দশকের প্রতিশ্রুতিশীল কবি সৈয়দ শামসুল হকের (১৯৩৫- ২০১৬) বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০) নান্দনিক শব্দশিল্পের সাম্রাজ্য। আত্মজৈবনিক স্বীকারোক্তিমূলক কবিতার আঙ্গিক অনুসরণ করে রচনা করেন বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০)। এ কাব্যে বিষয়ান্তর ঘটে পাকিস্তান-উত্তর বাংলাদেশ, কবির পারিপার্শ্বিকতা, নিজের বেড়ে ওঠা, উপলব্ধির ব্যাপ্তি – এসবের রূপায়ণের মধ্য দিয়ে। উত্তম পুরুষের জবানিতে সমকালের অনুসূক্ষ্ম নানাদিক এ কাব্যের উপজীব্য হয়েছে পয়ার ছন্দে লেখা পঙ্‌ক্তিতে পঙ্‌ক্তিতে। এ কাব্যটিতে স্থান পেয়েছে বহির্জাগতিক বস্তুবিশ্ব নিয়ে একজন প্রাজ্ঞ কবির ধারণকৃত সময়জ্ঞান ও জগৎ। কাব্যটি পেয়েছে ভিন্নমাত্রিক বৈচিত্র্য ছন্দ হিসেবে চৌদ্দমাত্রার অক্ষরবৃত্তের গদ্যস্পন্দনকে বেছে নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে। তৎকালীন সময়ের দেশীয় বহুমাত্রিক সংকটের মধ্য দিয়ে কবির চোখে দেখা নানামাত্রিক চিত্র আমরা এ কাব্যে অনায়াসে খুঁজে পাই। গত শতকের পঞ্চাশের দশকে কীভাবে পাশ্চাত্য বৈদগ্ধ্য আর আধুনিকতা আমাদের কবিতাকে ঋদ্ধ করে তুলেছিল এ কাব্যটি তার স্মারক। এক অনন্য হৃদগত সৃষ্টি বৈশাখে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা (১৯৭০)। কাব্যটির বিশ্লেষণই এ প্রবন্ধের অন্বিষ্ট।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
13

মাহবুব, সোহানা. "মধু সাধুখাঁ : জীবন-মৃত্যুর দোলাচলে." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no. 1-2 (February 1, 2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.4.

Full text
Abstract:
অমিয়ভূষণ মজুমদারের মধু সাধুখাঁ (প্রপ্র. ১৩৭৫ বঙ্গাব্দ, এপ্র. ১৯৮৮) উপন্যাসে বণিক মধুর যে আভিযাত্রিক জীবন রূপায়িত হয়েছে, সেখানে জীবন-মৃত্যুর দোলাচল প্রতিধ্বনিত। উপন্যাসে মধু প্রবলভাবে জীবনবাদী হলেও সেই প্রাবল্যে মৃত্যুর ঘ্রাণ জড়িয়ে আছে। মধুর পূর্বসূরিদের জীবনেতিহাসে স্বপ্নায়ুর আধিক্য তার ভেতর জন্ম দিয়েছে এমন এক দর্শনের, যে দর্শন থেকে সে উপলব্ধি করেছে, কোনোভাবেই 'পুরুষ জীয়ে না।' পুরুষের জীবনের নানা অনুষঙ্গ তাকে বাঁচতে দেয় না। মধুও তেমনই এক পুরুষ, যার অনিশ্চিত বর্ণিকজীবন জুড়ে টিকে থাকার লড়াই আর মৃত্যুর অনিশ্চয়তা ছায়া ফেলে। মধুর চেতনায় বর্তমান আর অতীত জুড়ে খেলা করা মৃত্যুর মিছিল ফ্রয়েড কথিত জীবন-এষণা আর মৃত্যুর অনিশ্চয়তার মতো আপাত বিপরীত অনুষঙ্গ চিহ্নিত করে দেয়। উপন্যাসে মধু আর ফিরিঙ্গি রালফ্ ফিচ্ দুই ভিন্ন সংস্কৃতি ও ভিন্ন দেশের মানুষ হয়েও তাদের ভেতর বেঁচে থাকার প্রবল ভূ ষ্ণা আর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে ফুরিয়ে যাবার গাঢ় ভয় মানবপ্রবৃত্তির সর্বজনীন ভাবনা হিসেবে উপন্যাসে অভিন্নতা লাভ করেছে। বর্তমান প্রবন্ধ মধু সাধুখাঁ উপন্যাসে রূপায়িত মধুর প্রবল জীবন-এষণার পাশাপাশি তার জীবনের অনিশ্চয়তা এবং ভীষণ মৃত্যু-অনুষঙ্গের রূপচিত্র বিশ্লেষণে সচেষ্ট।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
14

ইকবাল, মো জাবেদ. "রবীন্দ্র-শিক্ষাভাবনার স্বরূপ ও দ্বন্দ্ব." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 57, no. 1-2 (February 1, 2022). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v57i1-2.4.

Full text
Abstract:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর উপনিবেশিত ভারতবর্ষে আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষাভাবনার অন্যতম ব্যক্তিত্ব। জীবনের প্রায় চল্লিশটি বছর তিনি বিদ্যমান ঔপনিবেশিক শিক্ষা-কাঠামোর বাইরে গিয়ে বিকল্প শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান তৈরি এবং শিশুপাঠ্য-পুস্তক রচনার কাজে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। দেশীয় শিক্ষারীতিকে তিনি সমকালের উপযোগী করে নিয়েছেন এবং বিশ্বের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদদের ভাবনাকেও শিক্ষাক্ষেত্রে কাজে লাগিয়েছেন। পরিপূর্ণ শিক্ষার মাধ্যমে মানুষকে মানবসম্পদে রূপান্তরের যে উদ্যোগ তিনি গ্রহণ করেছিলেন বর্তমান প্রেক্ষাপটেও তা গ্রহণযোগ্য হতে পারে। স্বাস্থ্য, কৃষি উন্নয়ন ও পরিবেশ-শিক্ষাসহ বিভিন্ন ধরনের অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রবর্তনের মাধ্যমে ব্যক্তির অন্তর্গত সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটিয়ে তাকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা তাঁর শিক্ষাদর্শের মৌল বৈশিষ্ট্য। তাঁর শিক্ষাভাবনা দেশীয় অতীত শিক্ষা-ঐতিহ্য ও প্রাকৃত পরিবেশ-নির্ভর, মাতৃভাষার ওপর নির্ভরশীল, জনশিক্ষা-কলা-বিজ্ঞান- কারিগরি বিষয়ক পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শিক্ষাভাবনা-সমন্বিত এবং ইউরোপীয় জ্ঞানচর্চার স্বচ্ছতর রূপের আত্তীকরণসহ দেশীয় জন ও সমাজমানসকে আলোকিত করে তোলার উপযোগী শিক্ষাদর্শন হলেও এর চারিত্র্যধর্মে রবীন্দ্র-মানসের দ্বন্দ্ব স্পষ্ট। ভারতীয় ঐতিহ্য-কৃষ্টির সঙ্গে পাশ্চাত্যের শিল্প ও বিজ্ঞানের সমন্বয়ে তিনি যে শিক্ষা-প্রণালি এবং শিক্ষাঙ্গনের কথা বলেছেন তা তাত্ত্বিকভাবে চমৎকার হলেও প্রায়োগিকভাবে ক্ষেত্রবিশেষে দ্বান্দ্বিকতা পূর্ণ। বর্তমান নিবন্ধে বিশ্লেষণমূলক পদ্ধতিতে রবীন্দ্র-শিক্ষাভাবনার স্বরূপ ও দ্বন্দ্বের চালচিত্র অন্বেষণের প্রয়াস রয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
15

নুপুর, তারানা. "আবদুলরাজাক গুরনাহর দুটি উপন্যাস প্যারাডাইস এবং আফটারলাইভস." সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, no. 1-2 (February 1, 2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.3.

Full text
Abstract:
আবদুলরাজাক গুরনাহ নোবেলজয়ী কথাশিল্পী। পূর্ব-আফ্রিকার ইতিহাস, জনপদ ও সংস্কৃতি তাঁর উপন্যাসের মূল বিষয়। উত্তর-ঔপনিবেশিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আফ্রিকার মানুষের সামষ্টিক ও ব্যক্তি-অস্তিত্বের নানা সংকটকে তিনি বিভিন্ন উপন্যাসে নানা আঙ্গিকে শিল্পিত করেছেন। গুরনাহর উপন্যাসের অনেক চরিত্রই তাঁর জীবনের ভগ্নাংশের ধারক অথবা তাঁরই নানা প্রতিরূপ। কল্পনা ও বাস্তবানুভূতির অনুপাত যথাযথ হওয়ায় গুরনাহর উপন্যাসে একই ধরনের বিষয় বারবার বিভিন্নরূপে ফিরে আসলেও প্রতিবার তা নতুনত্ব লাভ করে। গুরনাহর প্রথম পর্যায়ের উপন্যাসে আফ্রিকার মানুষের শরণার্থী-জীবনের সংকটই অধিক গুরুত্ব পায়। কিন্তু শেষ পর্যায়ের উপন্যাসে গুরনাহ তাঁর অভিজ্ঞতার ভগ্নাংশগুলোকে জোড়া দিয়ে, অভিজ্ঞানের সারাৎসারকে অবলম্বন করে জন্ম দেন কিছু নতুন ধরনের উপন্যাস, যেগুলোতে আফ্রিকার দূরাশ্রয়ী অতীত ও বর্তমান সমন্বিত এবং সমস্ত অস্তিত্ব নিয়ে মুখরিত। এ উপন্যাসগুলো তাঁর পরিণত জীবন ও শিল্পবোধের স্বাক্ষর। দীর্ঘ উপনিবেশিত জীবন পেরিয়ে নব্য ঔপনিবেশিকতার পরোক্ষ সাক্ষী তাঁর স্বদেশবাসী ঘনিষ্ঠ মানুষগুলোর জন্য অভিবাসী গুরনাহর অমূল্য উপহার এ উপন্যাসগুলো তাদের স্মৃতি-সত্তা-ভবিষ্যতের ‘অ্যালবাম'। গুরনাহর এমন দুটি জনপ্রিয় উপন্যাস প্যারাডাইস এবং আফটারলাইভস। উপন্যাস দুটি আখ্যান-বিন্যাস, চরিত্রায়ণ এং ভাষারীতিতেও পরস্পর সম্পর্কিত ও পরম্পরাবাহী। এই দুটি উপন্যাসের নানা আন্তঃসম্পর্ক ও বিন্যাস এ আলোচনার উপজীব্য।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
16

"সমাজ পরিবর্তনে কীর্তন." BL College Journal 5, no. 2 (December 1, 2023): 22–28. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg3.

Full text
Abstract:
ভারতীয় সংস্কৃতি অনুসারে সংগীত হল গীত, বাদ্য ও নৃত্য-এই তিনের সমন্বয়। ভারতীয় ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সুদূর অতীত কাল থেকে ধর্মীয় উপাসনার প্রধান অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হত এই সংগীত। কালে কালে এই সংগীত মূলতঃ দুটি ধারায় বিভক্ত হয়: ১) অভিজাত নাগরিক সংগীত ও ২) গ্রামীণ লোকসংগীত। এই সংগীত শুধু মানুষের সাংস্কৃতিক রুচিরই পরিচায়ক নয়, বরং সমাজের মধ্যকার অস্থিতিশীলতা, অরাজকতা, কুসংস্কার ইত্যাদি দূর করারও অন্যতম হাতিয়ার। বাংলার নিজস্ব অভিজাত সংগীত হল কীর্তন, আর যুগে যুগে বাংলার সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই কীর্তনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্য সর্বপ্রম সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনে কীর্তনের প্রত্যক্ষ প্রয়োগ করেন। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এই পথের পথিক হন শ্রী নরোত্তম দত্ত ঠাকুর। মূলতঃ তাঁর প্রচেষ্টাতেই বিখ্যাত খেতরি মহোৎসব আয়োজিত হয় যেখানে কীর্তনের ‘নিবদ্ধ গীতরূপ’-এর প্রচলন ঘটে এবং গরাণহাটি চালের কীর্তনের প্রবর্তন ঘটে। সেদিনের সেই মহোৎসব থেকেই কীর্তন গান ‘অভিজাত নিবদ্ধ সংগীত’-এর মর্যাদা লাভ করে। কালμমে এই ধারার অনুসরণে সৃষ্টি হয় আরও চার প্রকার চাল বা রীতির কীর্তনÑ মনোহরসাহি, রেনেটি, মন্দারিনী ও ঝাড়খÐী। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে যখন ‘কবি গান’ ও ‘পাঁচালি গান’-এর প্রবল জনপ্রিয়তার কারণে কীর্তন গান তার আভিজাত্য হারাতে বসেছিল তখন সামগ্রিকভাবে কীর্তনকে বাঁচাতে, মানব সমাজে তার লোকপ্রিয়তা ফিরিয়ে দিতে সৃষ্টি হয়েছিল ‘ঢপ কীর্তন’- এর। এই ঢপ কীর্তনের দ্বারা বাংলা কীর্তন গানের হৃতগৌরব ফিরিয়ে আনা এবং সর্বসাধারণে এই ঢপকে প্রবল জনপ্রিয় করে তোলার পেছনে মধুসূদন কিনড়বর বা মধু কান নামক গায়কের কৃতিত্ব অনস্বীকার্য। মূলতঃ মধু কানের কৃতিত্ব ও প্রচেষ্টাতেই বাংলা কীর্তনের হারিয়ে যাওয়া জনপ্রিয়তা ফিরে আসতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে তা সর্বসাধারণ্যে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলা কীর্তন প্রকৃতপক্ষে প্রাচীন ভারতীয় প্রবন্ধ গানের উত্তরসূরী যেখানে দেশজ লোক-সুরের ছোঁয়াও রয়েছে। এই কারণেই এই শৈলী যেমন গ্রামীণ মানুষের হৃদয় জয় করেছিল, তেমনই অভিজাত নাগরিক সমাজের কাছেও ছিল আদৃত। তাই বাংলা প্রায় সকল প্রকার গানের বিখ্যাত স্রষ্টারা (পঞ্চকবি সহ) নানান ভাবে তাঁদের গানে কীর্তনের প্রয়োগ করেছেন এবং এইভাবে তাঁরা সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের মধ্যে মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন।
APA, Harvard, Vancouver, ISO, and other styles
We offer discounts on all premium plans for authors whose works are included in thematic literature selections. Contact us to get a unique promo code!

To the bibliography