Auswahl der wissenschaftlichen Literatur zum Thema „সংস্কৃত“

Geben Sie eine Quelle nach APA, MLA, Chicago, Harvard und anderen Zitierweisen an

Wählen Sie eine Art der Quelle aus:

Machen Sie sich mit den Listen der aktuellen Artikel, Bücher, Dissertationen, Berichten und anderer wissenschaftlichen Quellen zum Thema "সংস্কৃত" bekannt.

Neben jedem Werk im Literaturverzeichnis ist die Option "Zur Bibliographie hinzufügen" verfügbar. Nutzen Sie sie, wird Ihre bibliographische Angabe des gewählten Werkes nach der nötigen Zitierweise (APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver usw.) automatisch gestaltet.

Sie können auch den vollen Text der wissenschaftlichen Publikation im PDF-Format herunterladen und eine Online-Annotation der Arbeit lesen, wenn die relevanten Parameter in den Metadaten verfügbar sind.

Zeitschriftenartikel zum Thema "সংস্কৃত"

1

দত্ত, বিপ্লব. „নোয়াম চমস্কির অন্বয়তত্ত্ব ভাবনার কয়েকটি দিক ও বাংলা বাক্য“. BL College Journal 4, Nr. 1 (01.07.2022): 51–62. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b5.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
বাক্যের ধারণা সংস্কৃত ব্যাকরণে আমরা পাই মূলত স্ফোটবাদী বৈয়াকরণদের ভাবনাচিন্তায়। কিন্তু পাণিনি প্রমুখের আলোচনায় যখন পদনির্মিতির প্রসঙ্গ আসে তখন বাক্যের ধারণা চলেই আসে। কতকগুলি ধ্বনির সমবায়ে গঠিত একটা শব্দ সবসময় পূর্ণ ভাব প্রকাশ করতে পারে না। তাই আমরা শব্দগুলিকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কতকগুলি বিভক্তি জুড়ে একটা পদগুচ্ছ এবং একাধিক পদগুচ্ছ জুড়ে একটি বাক্য রচনা করি। একটি বাক্য বলার পর মনের ভাবপ্রকাশ সন্তোষজনক হলে ক্ষণিক বিরতি নিই বা লেখায় একটা যতি চিহ্ন বসিয়ে দিই। সবটাই একটা নির্দিষ্ট অনুশাসন মেনে চলে। যেহেতু আমাদের কাছে দুটি আদর্শ আছে একটি সংস্কৃত ও অন্যটি পাশ্চাত্ত্য (সেটা লাতিন বা ইংরাজি হতে পারে) তাই আমরা কোনটিকে গ্রহণ করবো? কার্যক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে আমরা এই দুটি পৃথক আদর্শের দ্বারাই কমবেশি প্রভাবিত হয়েছি। যদিও এটি স্বতন্ত্র আলোচনার দাবি রাখে। বলা বাহুল্য পাশ্চাত্যের ব্যাকরণ ভাবনা প্রথাগত ভাবনাচিন্তা ছাড়িয়ে অনেকদূর অগ্রসর হয়েছে। এরপর যার কথা বলতেই হয় তিনি নোয়াম চমস্কি, বিশ শতকের ব্যাকরণ ভাবনা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। ভাষাতত্ত¡ চর্চার ক্ষেত্রে অনেকগুলি তত্ত¡ তিনি আমাদের সামনে হাজির করেছেন। যে ভাষা আমাদের কাজের ভাষা (সেটা মাতৃভাষাও হতে পারে, কিছুক্ষেত্রে যখন কোনো ভাষা কাজের ভাষা হয়ে উঠতে পারে না তখন সেই ভাষায় আমাদের বাক্য সঞ্জননের দক্ষতা কমে যায়) সেখানে নির্দিষ্ট সংখ্যক শব্দ দিয়ে যত ইচ্ছা যেমন ইচ্ছা বাক্য রচনা করতে পারি। উদ্দেশ্য- বিধেয় ভিত্তিক বাক্য বর্ণনা এবং সাংগঠনিক ব্যাকরণে ‘যত ইচ্ছা’ বাক্যের ব্যাখ্যা সম্ভব নয় বলেই এল সঞ্জননী তত্ত্ব। এই আলোচনায় চমস্কির মাত্র কয়েকটি তত্ত্ব বিশেষ করে সঞ্জননী তত্তে¡র প্রসঙ্গ এসেছে যেগুলি দিয়ে একটু অন্যভাবে বাংলা বাক্যের আন্বয়িক সম্পর্ককে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
2

Rahman, Muhammad Habibur. „ইসলামী ব্যাংকসমূহের কর্পোরেট কালচার : পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ|Corporate Culture in Islamic Banks : Bangladesh Perspective“. ইসলামী আইন ও বিচার | Islami Ain O Bichar 19, Nr. 74-75 (09.09.2023): 97–130. http://dx.doi.org/10.58666/iab.v19i74-75.246.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
Establishing an Islamic bank signifies the inauguration of a particular type of corporate culture, where two potentially conflicting forces have to be reconciled. The first of these is to sustain commercially in competition with conventional banks operating in the same market and the second one is to comply with the principles of Shari’ah compulsorily. Since Islamic banking is designed to implement Islamic values in the field of finance and banking a different and ideal corporate culture is established by following those values and the same is reflected in their activities. The purpose of this article is to outline the corporate culture of Islamic banks and to focus on the role of Islamic banks in the development of an ideal corporate culture so that the Islamic banks of the country can initiate necessary steps to generate a magnificent corporate culture. This article has mainly followed descriptive and analytical method. This write-up has analysed various published books, articles, websites on the topic and recent annual report of Islamic banks of Bangladesh and it has become evident that the corporate culture developed in the Islamic banking system is more effective and beneficial than that of conventional banking system; However, Islamic banks in the country require to be more vigilant in order to establish an ideal and sustainable corporate culture. সারসংক্ষেপ : ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মানে হচ্ছে এক বিশেষ ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতির সূচনা, যেখানে দুটি সম্ভাব্য বিরোধপূর্ণ বাধ্য-বাধকতার মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে হয়। এর মধ্যে প্রথমটি হলোÑ একই মার্কেটে পরিচালিত প্রচলিত ব্যাংকগুলোর সাথে বাণিজ্যিকভাবে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা; অন্যদিকে আবশ্যিকভাবে শরী‘আহ্্ নীতিমালা পরিপালন। আর্থিক ও ব্যাংকিং খাতে ইসলামী মূল্যবোধ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে ইসলামী ব্যাংকিং প্রবর্তন করা হয়েছে। সেই মূল্যবোধ অনুসরণের মাধ্যমে একটি ভিন্ন এবং আদর্শ প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তা প্রতিষ্ঠানের কার্যকলাপে প্রতিফলিত হয়। আলোচ্য প্রবন্ধটি রচনার উদ্দেশ্য হচ্ছে, ইসলামী ব্যাংকিং- এর প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতির রূপরেখা তুলে ধরা এবং একটি আদর্শ প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতির বিকাশে ইসলামী ব্যাংকসমূহের ভূমিকা সংক্ষেপে আলোকপাত করা; যেন দেশের ইসলামী ব্যাংকসমূহ একটি মহৎ প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি বিকাশে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। প্রবন্ধটি রচনার ক্ষেত্রে প্রধানত বর্ণনামূলক ও বিশ্লেষণমূলক পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। বিষয়বস্তুর উপর প্রকাশিত বিভিন্ন গ্রন্থ, নিবন্ধ, ওয়েবসাইট এবং বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকসমূহের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে সন্নিবেশিত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে এবং গবেষণার ফলাফলে প্রতিভাত হয়েছে যে, ইসলামী ব্যাংকিং ব্যবস্থায় যে কর্পোরেট কালচার গড়ে উঠে তা প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার চেয়ে বেশি কার্যকর এবং কল্যাণকর; যদিও একটি আদর্শ এবং টেকসই কর্পোরেট কালচার বা প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতি তৈরির জন্য দেশের ইসলামী ব্যাংকগুলোকে আরো সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
3

Arfan Habib, A. Z. M. „পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র জাতিসত্তার কবিতার ধারা“. Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 18, Nr. 1 (31.05.2023): 23–42. http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v18i1.275.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে পার্বত্য চট্টগ্রাম অরণ্য ও পাহাড়ের সমবায়ে গড়ে উঠেছে। এখানে চলমান নগরায়নের ছোঁয়া লাগলেও অধিকাংশ ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী তাদের প্রকৃতিলালিত ঐতিহ্যবাহী ও পরম্পরাগত জীবনধারাকে বহন করে চলেছে আজও। ফলত এ জীবনের প্রতিভাস তাদের গীতিগুচ্ছ ও কবিতায় খুব স্বাভাবিক দাবিতেই অস্তিত্ববান। বলাবাহুল্য অস্তিত্বের এই সৌন্দর্য এখানকার প্রাকৃতিক বাস্তবতার অভিনড়ব প্রকাশক ও উদ্দীপক। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেমন মনোমুগ্ধকর, তেমনই সুন্দর এখানকার আধিবাসীদের ঐতিহ্যবহনকারী বর্ণাঢ্য সংস্কৃতি, যার প্রভাব চিন্তনে ও মননে পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীদের হৃদয় জুড়ে রয়েছে। তাই স্বাভাবিকভাবে সে প্রভাব পার্বত্য চট্টগ্রামের সাহিত্যক্ষেত্রে, বিশেষত কবিতায় ছড়িয়ে রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রকৃতির লাবণ্যমাখা কবিতার সৌরভ বাংলাদেশের সাহিত্যের বৃহত্তর অঙ্গনের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত হওয়া প্রয়োজন। সময়ের পরিμমায় কাব্যচর্চায় এ অঞ্চলের মানুষেরা বুনোফুলের মতো গোপনে কিংবা আড়ালে সৌরভ ছড়িয়েছে। ভিনড়ব ভিনড়ব ভাষার এগারোটি জাতিসত্তার মানুষ কবিতার ভাষায় নিজেদের প্রকাশের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেছে সহজ-সরল জীবনবোধের পাঠ। এই সব জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতিকে যথাযথভাবে লালন ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারলে বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ সংস্কৃতির উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত হবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর কবিতাপ্রেমী মানুষেরা খুঁজে পাবে ভালোলাগার নতুন ঠিকানা। পার্বত্য অঞ্চলের কবিদের আবেগ, অনুভূতি, ইচ্ছাগুলো বৃহত্তর পরিসরে উপস্থাপনের একটি প্রচেষ্টা বর্তমান নিবন্ধের অন্যতম উদ্দেশ্য।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
4

Paul, Somen. „বাঙালির সাংস্কৃতিক আত্মপরিচয়ের সংকট ও বাউল চেতনা“. ENSEMBLE 3, Nr. 1 (20.08.2021): 205–15. http://dx.doi.org/10.37948/ensemble-2021-0301-a025.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
আত্মপরিচয়ের সংকট হলো ব্যক্তির এমন একটা অবস্থা, যেখানে ব্যক্তি নিজের সত্তা সম্পর্কে অনিশ্চয়তা অনুভব করে এবং সেই সঙ্গে নিজের সামাজিক চাহিদা ও প্রত্যাশা পূরণের জন্য সংগ্রাম করেও ব্যর্থ হয়। বাঙালির সাংস্কৃতিক আত্মপরিচয়ের মধ্যেও এই ধরনের সংকটবোধ লক্ষ্য করা যায়। নিজের ঐতিহ্য সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান ও চর্চার ঘাটতির ফলে তৈরি হয় আত্মপরিচয়ের সংকট। এই সংকট দূর করতে নিজস্ব ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা ও চর্চা করা চাই। কিন্তু বাঙালির ‘চিন্তাহীনতা’-ই বাঙালি-সংস্কৃতির আত্মপরিচয় গঠনের প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাঙালির এই সাংস্কৃতিক আত্মপরিচয়ের সংকট থেকে মুক্তি পেতে বাউলের গভীর মানবতাবাদী জীবনদর্শন কীভাবে সাহায্য করতে পারে, সেটাই আমাদের আলোচ্য বিষয়। বাউলের দর্শন প্রকৃতপক্ষে আমাদের জীবনেরই দর্শন, যে দর্শন জাতি-ধর্ম- বর্ণ-গোত্র-সম্প্রদায়ের মধ্যে ভেদাভেদ না করে সবাইকে মনুষ্যত্বের আহ্বানে একত্রিত করে। বাউল মতে, প্রথমে আত্মাকে জানতে হয়; চিনতে হয়। আত্মার মধ্যেই পরমাত্মার সন্ধান পাওয়া যায়। নিজের আত্মাকে, মনকে শুদ্ধ করার মধ্য দিয়েই সকল প্রকার মঙ্গল নিহিত। বাউলরা তাই মনের মানুষের সন্ধান করেন। সেই মনের মানুষ কোনো রক্ত-মাংসের মানুষ নন, ‘ক্ষুদ্র আমি’র ভেতর লুকিয়ে থাকা ‘বড় আমি’, যে আমি ‘সর্ব আমি’র ভেতর বিস্তৃত। আমাদের মতো জাগতিক মানুষের কাছে জগৎ-সংসার দুর্বোধ্য বলে প্রতীয়মান হয়। এই দুর্বোধ্য রহস্যের কথাই বাউলরা সহজ ও সরল করে বুঝিয়ে দেন। জীবনের গভীরতা ও অর্থবহতা অনুসন্ধানে বাংলার প্রকৃত সন্তান এঁরাই। বাঙালির সাংস্কৃতিক আত্মপরিচয়ের সংকট থেকে উদ্ধার পেতে হলে এঁদের স্মরণ গ্রহণ করা আবশ্যকীয়।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
5

মণ্ডল, প্রেমানন্দ. „বাউল দর্শনে লালনের মানবতাবাদ: একটি পর্যালোচনা“. BL College Journal 4, Nr. 1 (01.07.2022): 63–74. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b6.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
আবহমান বাঙলার লোকসাহিত্য ও সংস্কৃতির অন্যতম উপাদান হলো লোকসঙ্গীত। আর লোকসঙ্গীতের গুরুত্বপূর্ণ শাখা বা ধারা হলো বাউল সঙ্গীত। বাউলরা তাদের সঙ্গীতের মধ্য দিয়েই তাদের ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। বাউল দর্শনের উৎস নিহিত হৃদয় ধর্মে। দেহের মধ্যেই আছেন অন্তরবাসী দেবতা। মানুষে মানুষে ভেদ সৃষ্টিকারী প্রবৃত্তিসমূহকে ধ্বংস করে সোনার মানুষকে গড়তে পারলেই মনের মানুষকে পাওয়া সহজ হয়। মনের মানুষের সন্ধানে ব্রতী বাউলদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলেন ফকির লালন শাহ। এজন্য তাঁকে বলা হয় বাউল শিরোমণি বা বাউল সম্রাট। লালনের সাধারণ পরিচয় তিনি একজন কবি, গীতিকার। কিন্ত প্রকৃতপক্ষে তিনি শুধুই কবি নন, বরং জালাল উদ্দিন রুমী, আল্লামা ইকবাল, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রমুখের ন্যায় দার্শনিক কবি। কবিতা বা গানে কবি বা গীতিকারের আবেগ প্রাধান্য লাভ করে। কিন্ত লালনের গান তীক্ষ্ণ যুক্তির আশ্রয়ে রচিত হওয়ায় তা কেবল আবেগ সর্বস্ব নয়, বরং এক যুক্তিবাদী দর্শন। লালনের দর্শনে সন্নিবেশিত বিভিন্ন তত্তে¡র মধ্যে মানবতাবাদ অন্যতম। কিন্ত তাঁর মানবতাবাদী চিন্তা তাঁর সঙ্গীতের মধ্যে কীভাবে নিহিত ও প্রকাশিত, সে বিষয় আমাদের অনেকেরই অজানা। যে মানবতাবাদী চিন্তার জন্য লালন অধিকতর মহিমান্বিত হওয়ার দাবী রাখেন, নিবন্ধটি সে বিষয়েরই একটি পর্যালোচনা।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
6

-, Nurul Islam. „The Influence of the Ramayana in the Literature and Society of India (ভারতীয় সমাজ ও সাহিত্যে রামায়ণের প্রভাব:)“. International Journal For Multidisciplinary Research 5, Nr. 4 (31.07.2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i04.4807.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
সংস্কৃত সাহিত্যকে দুটি বিভাগে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে যা হ'ল বৈদিক সাহিত্য এবং লৌকিক সাহিত্য। লৌকিক সাহিত্যে বাল্মীকির রামায়ণ, বিশ্বসাহিত্যে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাচীন মহাকাব্যের মধ্যে অন্যতম| রামায়ণ ২৪০০০ শ্লোকে প্রায় ৫০০ সর্গ বা অধ্যায়ে এবং সাতটি কান্ডে বিভক্ত। এটি আদি কবি বাল্মীকির লেখা তাই এটাকে আদিকাব্য বলা হয়। এই কাব্যে বিভিন্ন সম্পর্কের পারস্পরিক কর্তব্য বর্ণনার পাশাপাশি আদর্শ ভাই, ভৃত্য, স্ত্রী, মা এবং আদর্শ রাজার চরিত্র বর্ণনার মাধ্যমে মানবসমাজের আদর্শ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই কাব্যের মূল উপজীব্য হল রামের জীবন কাহিনী। রামায়ণে বর্ণিত হয়েছে প্রাচীন ভারতের ধর্মচেতনা এবং মানব অস্তিত্বের নানা দিক। ভারতের সংস্কৃতি চেতনার মৌলিক উপাদানগুলিই প্রতিফলিত হয়েছে রাম, সীতা, হনুমান, ভরত, রাবণ চরিত্রের মধ্যে। আমি আমার এই প্রবন্ধতে সমাজ ও সাহিত্যে ভারতে, ভারতের বাইরে রামায়ণে প্রভাব নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করছি।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
7

বসু, সুদক্ষিণা. „বাংলা কবিতায় গৃহ: একটি দ্বিমুখী উপস্থাপন“. BL College Journal, 01.12.2022, 43–52. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b4.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
সভ্যতার প্রাথমিক পর্ব থেকেই মানুষ যখন ঘর বেঁধেছে আর তাকে কেন্দ্র করে সম্পর্কের ভিত্তিতে তৈরি করেছে সংসার নামের এক বিমূর্ত ধারণা, তখন থেকেই গৃহ ও সংসারের কেন্দ্রে স্থাপন করা হয়েছে নারীকে। সেই গৃহকেন্দ্রিক ভূমিকাকে মহিমান্বিত করেছে সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি। আর পুরুষের হাতে রচিত সাহিত্যে গৃহ ও গৃহলক্ষ্মী, প্রায়ই এক হয়ে গেছেন আশ্রয়বোধের ধারণায়। একজন মেয়ে ঘরসংসার সামলাবেন, পুরুষ সদস্যকে আশ্রয় দেবেন এটি বাঙালি জীবনে এতই অবশ্যম্ভাবী হয়ে গেছে যে লিঙ্গসাম্যের যুগেও নারীর গৃহকেন্দ্রিক অবস্থানের বাধ্যতা এবং সেই ভূমিকার মহিমাকীর্তনে যে একটি ফাঁকি আছে, সেটা চট করে চোখে পড়ে না। বাংলা গীতিকবিতার ধারায় একদম সূচনা থেকেই পুরুষ বাচনে এমনই একটি গৃহের ছবি দেখতে পেলেও স্বাধীনতা পরবর্তী পশ্চিমবঙ্গে রচিত বাংলা কবিতার ধারায় নারীর অস্বস্তি এবং জেহাদ ধরা পড়েছে নানাভাবে। কবিতা সিংহ থেকে চন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতায় গৃহের এক প্রবল আকাঙ্ক্ষা থাকা সত্ত্বেও নিরাশ্রয়ের আর্তি ধরা পড়ে নানাভাবে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
8

Farjana Akter und Mohammad Shamsuzzaman. „শিলালিপিতে বাংলাদেশের ঐতিহ্য: হাজী খাজা শাহবাজ ও মরিয়ম সালেহা মসজিদের শিলালিপির উপর একটি বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা“. Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 13, Nr. 19 (05.12.2020). http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v13i19.167.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
ইতিহাস জাতির দর্পণ। মানব গোষ্ঠীর কার্যক্রম ইতিহাস পঠন-পাঠনের মধ্য দিয়ে জানাযায়, আর ইতিহাস পঠন-পাঠনের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হ”েছ প্রতœতাত্তি¡ক উৎস। কেননাপ্রতœতত্ত¡ কোনো ভ‚খÐের অতীতে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া মানুষের জীবনের সাথে জড়িত সব ধরনের আর্থ- সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিদর্শনাদি অনাবৃত ও আলোচনার মাধ্যমে তাদের পূর্ণাঙ্গইতিহাস রচনার যাবতীয় সূত্রাদি সরবরাহ করে থাকে। ফলে লিখিত তথ্যের ইতিহাস যেখানে নির্বাক,সেখানে প্রতœতত্ত¡ই হয়ে উঠে সবাক। সে কারণে পÐিতরা প্রতœতত্ত¡কে ইতিহাস ও ঐতিহ্যের শেকড়বলে অভিহিত করেন। আর প্রতœতত্তে¡র অন্যতম উৎস হ”েছ শিলালিপি। এরকম দুটি উল্লেখযোগ্যশিলালিপি হ”েছ হাজী খাজা শাহবাজ ও মরিয়ম সালেহা মসজিদের শিলালিপি। আলোচ্য শিলালিপিদুটিতে সমকালীন মুঘল বাংলার আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সংস্কৃতির ব¯‘নিষ্ঠ তথ্যপ্রতিফলিত হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
9

„সমাজ পরিবর্তনে কীর্তন“. BL College Journal 5, Nr. 2 (01.12.2023): 22–28. http://dx.doi.org/10.62106/blc2023v5i2bg3.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
ভারতীয় সংস্কৃতি অনুসারে সংগীত হল গীত, বাদ্য ও নৃত্য-এই তিনের সমন্বয়। ভারতীয় ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সুদূর অতীত কাল থেকে ধর্মীয় উপাসনার প্রধান অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত হত এই সংগীত। কালে কালে এই সংগীত মূলতঃ দুটি ধারায় বিভক্ত হয়: ১) অভিজাত নাগরিক সংগীত ও ২) গ্রামীণ লোকসংগীত। এই সংগীত শুধু মানুষের সাংস্কৃতিক রুচিরই পরিচায়ক নয়, বরং সমাজের মধ্যকার অস্থিতিশীলতা, অরাজকতা, কুসংস্কার ইত্যাদি দূর করারও অন্যতম হাতিয়ার। বাংলার নিজস্ব অভিজাত সংগীত হল কীর্তন, আর যুগে যুগে বাংলার সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই কীর্তনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্য সর্বপ্রম সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনে কীর্তনের প্রত্যক্ষ প্রয়োগ করেন। তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এই পথের পথিক হন শ্রী নরোত্তম দত্ত ঠাকুর। মূলতঃ তাঁর প্রচেষ্টাতেই বিখ্যাত খেতরি মহোৎসব আয়োজিত হয় যেখানে কীর্তনের ‘নিবদ্ধ গীতরূপ’-এর প্রচলন ঘটে এবং গরাণহাটি চালের কীর্তনের প্রবর্তন ঘটে। সেদিনের সেই মহোৎসব থেকেই কীর্তন গান ‘অভিজাত নিবদ্ধ সংগীত’-এর মর্যাদা লাভ করে। কালμমে এই ধারার অনুসরণে সৃষ্টি হয় আরও চার প্রকার চাল বা রীতির কীর্তনÑ মনোহরসাহি, রেনেটি, মন্দারিনী ও ঝাড়খÐী। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে যখন ‘কবি গান’ ও ‘পাঁচালি গান’-এর প্রবল জনপ্রিয়তার কারণে কীর্তন গান তার আভিজাত্য হারাতে বসেছিল তখন সামগ্রিকভাবে কীর্তনকে বাঁচাতে, মানব সমাজে তার লোকপ্রিয়তা ফিরিয়ে দিতে সৃষ্টি হয়েছিল ‘ঢপ কীর্তন’- এর। এই ঢপ কীর্তনের দ্বারা বাংলা কীর্তন গানের হৃতগৌরব ফিরিয়ে আনা এবং সর্বসাধারণে এই ঢপকে প্রবল জনপ্রিয় করে তোলার পেছনে মধুসূদন কিনড়বর বা মধু কান নামক গায়কের কৃতিত্ব অনস্বীকার্য। মূলতঃ মধু কানের কৃতিত্ব ও প্রচেষ্টাতেই বাংলা কীর্তনের হারিয়ে যাওয়া জনপ্রিয়তা ফিরে আসতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে তা সর্বসাধারণ্যে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলা কীর্তন প্রকৃতপক্ষে প্রাচীন ভারতীয় প্রবন্ধ গানের উত্তরসূরী যেখানে দেশজ লোক-সুরের ছোঁয়াও রয়েছে। এই কারণেই এই শৈলী যেমন গ্রামীণ মানুষের হৃদয় জয় করেছিল, তেমনই অভিজাত নাগরিক সমাজের কাছেও ছিল আদৃত। তাই বাংলা প্রায় সকল প্রকার গানের বিখ্যাত স্রষ্টারা (পঞ্চকবি সহ) নানান ভাবে তাঁদের গানে কীর্তনের প্রয়োগ করেছেন এবং এইভাবে তাঁরা সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের মধ্যে মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen

Dissertationen zum Thema "সংস্কৃত"

1

Das, Anil Chandra. „Sanskrito stotrosahitya o bangla voktigiti kabyo-sahityer somporkosutro - ekti somiksha সংস্কৃত স্তোত্রসাহিত্য ও বাংলা ভক্তিগীতি কাব্য সাহিত্যের সম্পর্কসূত্র - একটি সমীক্ষা“. Thesis, University of North Bengal, 1996. http://hdl.handle.net/123456789/1688.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
2

Sarkar, Rabindranath. „Tulonamulok aalochonar dorpone Chaitonyo jibon bisohyok sanaskrita o bangla rochonar mulyayon তুলনামূলক আলোচনার দর্পনে চৈতন্য জীবন বিষয়ক সংস্কৃত ও বাংলা রচনার মূল্যায়ন“. Thesis, University of North Bengal, 1998. http://hdl.handle.net/123456789/1722.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
3

Bharma, Gourangadeb. „Maldaher tangon nadee abobahikar sahityo sonskriti মালদহের টাঙন নদী -অববাহিকার সাহিত্য - সংস্কৃতি“. Thesis, University of North Bengal, 2009. http://hdl.handle.net/123456789/1659.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
4

Naha, Ashis Kumar. „Swadhinottor Coochbehar : Sahitya o Sanskriti parompara স্বাধীনোত্তর কোচবিহার : সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরম্পরা“. Thesis, University of North Bengal, 2002. http://hdl.handle.net/123456789/1754.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
5

Saha, Biplab Kumar. „Uttarbanger samaj-sanskriti o sahitye shiv উত্তরবঙ্গের সমাজ-সংস্কৃতি ও সাহিত্যে শিব“. Thesis, University of North Bengal, 2014. http://ir.nbu.ac.in/hdl.handle.net/123456789/1881.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
6

Roy, Sachindranath. „Rajonyo shasito Kooch Beharer sahitya ebong sangskritir sworup o boishisthyo রাজন্য শাসিত কোচবিহারের সাহিত্য এবং সংস্কৃতির স্বরূপ ও বৈশিষ্ট“. Thesis, University of North Bengal, 1988. http://hdl.handle.net/123456789/1689.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
7

Jha, Nimai Chandra. „Maldoho jelay bosobaskari Moithil somprodayer bhasha o sanskriti মালদহ জেলায় বসবাসকারী মৈথিল সম্প্রদায়ের ভাষা ও সংস্কৃতি“. Thesis, University of North Bengal, 1993. http://ir.nbu.ac.in/handle/123456789/1746.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
8

Barman, বর্মন Manojit মনোজিৎ. „Dharmomongol Kabbye modhyojuger samaj sanskriti o jibon charchar boichitra anneshon ধর্মমঙ্গল কাব্যে মধ্যযুগের সমাজ-সংস্কৃতি ও জীবনচর্চার বৈচিত্র অন্বেষণ“. Thesis, University of North Bengal, 2022. http://ir.nbu.ac.in/handle/123456789/4793.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
9

Roy, রায় Tufan তুফান. „Atmakothay unishshatoker sanskriti o nari: narir atmakotha (nirbachito) kendrik shomikkha আত্মকথায় উনিশশতকের সংস্কৃতি ও নারী : নারীর আত্মকথা (নির্বাচিত) কেন্দ্রিক সমীক্ষা“. Thesis, University of North Bengal, 2020. http://ir.nbu.ac.in/handle/123456789/4350.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
10

সরকার, Sarkar বাসুদেব Basudeb. „মালদহ জেলার মালো সম্প্রদায়ের ভাষা ও সংস্কৃতি : ক্ষেত্রসমীক্ষা ভিত্তিক একটি পর্যালোচনা Maldaha jelar Malo samprodayer bhasha o sanskriti: khetrashamikkha bhittik ekti porjalochana“. Thesis, University of North Bengal, 2016. http://hdl.handle.net/123456789/2550.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
Wir bieten Rabatte auf alle Premium-Pläne für Autoren, deren Werke in thematische Literatursammlungen aufgenommen wurden. Kontaktieren Sie uns, um einen einzigartigen Promo-Code zu erhalten!

Zur Bibliographie