Auswahl der wissenschaftlichen Literatur zum Thema „রাঢ়“

Geben Sie eine Quelle nach APA, MLA, Chicago, Harvard und anderen Zitierweisen an

Wählen Sie eine Art der Quelle aus:

Machen Sie sich mit den Listen der aktuellen Artikel, Bücher, Dissertationen, Berichten und anderer wissenschaftlichen Quellen zum Thema "রাঢ়" bekannt.

Neben jedem Werk im Literaturverzeichnis ist die Option "Zur Bibliographie hinzufügen" verfügbar. Nutzen Sie sie, wird Ihre bibliographische Angabe des gewählten Werkes nach der nötigen Zitierweise (APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver usw.) automatisch gestaltet.

Sie können auch den vollen Text der wissenschaftlichen Publikation im PDF-Format herunterladen und eine Online-Annotation der Arbeit lesen, wenn die relevanten Parameter in den Metadaten verfügbar sind.

Zeitschriftenartikel zum Thema "রাঢ়"

1

-, Nurul Islam. „The Influence of the Ramayana in the Literature and Society of India (ভারতীয় সমাজ ও সাহিত্যে রামায়ণের প্রভাব:)“. International Journal For Multidisciplinary Research 5, Nr. 4 (31.07.2023). http://dx.doi.org/10.36948/ijfmr.2023.v05i04.4807.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
সংস্কৃত সাহিত্যকে দুটি বিভাগে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে যা হ'ল বৈদিক সাহিত্য এবং লৌকিক সাহিত্য। লৌকিক সাহিত্যে বাল্মীকির রামায়ণ, বিশ্বসাহিত্যে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাচীন মহাকাব্যের মধ্যে অন্যতম| রামায়ণ ২৪০০০ শ্লোকে প্রায় ৫০০ সর্গ বা অধ্যায়ে এবং সাতটি কান্ডে বিভক্ত। এটি আদি কবি বাল্মীকির লেখা তাই এটাকে আদিকাব্য বলা হয়। এই কাব্যে বিভিন্ন সম্পর্কের পারস্পরিক কর্তব্য বর্ণনার পাশাপাশি আদর্শ ভাই, ভৃত্য, স্ত্রী, মা এবং আদর্শ রাজার চরিত্র বর্ণনার মাধ্যমে মানবসমাজের আদর্শ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই কাব্যের মূল উপজীব্য হল রামের জীবন কাহিনী। রামায়ণে বর্ণিত হয়েছে প্রাচীন ভারতের ধর্মচেতনা এবং মানব অস্তিত্বের নানা দিক। ভারতের সংস্কৃতি চেতনার মৌলিক উপাদানগুলিই প্রতিফলিত হয়েছে রাম, সীতা, হনুমান, ভরত, রাবণ চরিত্রের মধ্যে। আমি আমার এই প্রবন্ধতে সমাজ ও সাহিত্যে ভারতে, ভারতের বাইরে রামায়ণে প্রভাব নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করছি।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
2

Dr. Abdur Rahim Mukul. „আরবি ব্যাকরণ প্রণয়নের পটভূমি এবং এতে বিদেশি প্রভাবের দাবি: একটি বিশ্লেষণ“. Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 13, Nr. 20 (05.12.2020). http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v13i20.177.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
প্রকৃতিগতভাবে আরবি একটি প্রাঞ্জল ও গতিশীল ভাষা। কোনো ধরনের ব্যাকরণঅনুসরণ ছাড়াই এমনকি প্রাক-ইসলামি যুগেও এ ভাষার অধিবাসীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিশুদ্ধ আরবিতেকথা বলত। ফলে তখনো ভাষা হিসেবে আরবির মর্যাদা ছিল অনন্য। ইসলাম প্রসারের পূর্ব পর্যন্ত এভাষায় কোনো ত্রæটি পরিলক্ষিত হয়নি। কিন্তু সময়ের সাথে ইসলামের ব্যাপক বিস্তার ও আরব-অনারবসংমিশ্রণে এ ভাষার প্রকৃতিতে লাহন তথা ভাষাগত ত্রæটি দেখা দেয়। বিশেষ করে কুরআনুল কারিমপাঠের ক্ষেত্রে এ ত্রæটি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এ সমস্যা দূর করার ক্ষেত্রে ঐতিহাসিকগণ- উমরইবনুল খাত্তাব রা., ‘আলী ইবন আবী তালিব রা., যিয়াদ ইবন আবীহী রা. ও আবুল আসওয়াদ আদ- দুআলী র. এ এ চারজন প্রখ্যাত ভাষাবিজ্ঞানীর চারটি প্রসিদ্ধ প্রেক্ষাপট উল্লেখ করেন যা আরবিব্যাকরণ রচনার পটভ‚মি তৈরিতে অগ্রণী ভ‚মিকা রাখে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রাচ্যবিদ্যাবিশারদগণতাদের গবেষণায় জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎকর্ষ সাধনে আরবদের কৃতিত্বকে স্বীকার করতে কার্পণ্য করেছেন।অনেক ক্ষেত্রে তারা অস্বীকার করারও চেষ্টা করেছেন। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভিন্ন সংস্কৃতিরদ্বারা প্রভাবিত বলে উল্লেখ করেছেন। প্রাচ্যবিদ্যাবিশারদদের জ্ঞান-গবেষণায় প্রভাবিত অনেক আরবগবেষকও তাদের গবেষণায় প্রাচ্যবিদ্যাবিশারদদের সাথে কণ্ঠ মিলিয়েছেন। আবার অনেক আরবশিক্ষাবিদ ও গবেষক তাদের উদ্ভাবিত জ্ঞান-বিজ্ঞানে পাশ্চাত্যের সকল প্রকার প্রভাব-প্রতিপত্তির কথাঅস্বীকার করেছেন। তাই এ গবেষণার মূল উদ্দেশ্য হলো, আরবি ব্যাকরণ প্রণয়নের পটভ‚মিসমূহভাষাবিজ্ঞানীদের যুক্তি ও মতামতের আলোকে বিশ্লেষণ করে প্রাচ্যবিদ্যাবিশারদগণ ও তাদেরঅনুসারীদের অন্যায় ও অন্যায্য দাবিকে খÐন করে প্রভাবমুক্ত আরবি ব্যাকরণের প্রথম রচয়িতাআবিষ্কারের মাধ্যমে এর স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্রতা তুলে ধরা।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen

Dissertationen zum Thema "রাঢ়"

1

Mukhopadhyay, Ranjit Kumar. „Tarashankarer uponyase rarer prokriti, paribesh o jibon তারাশংকরের উপন্যাসে রাঢ়ের প্রকৃতি , পরিবেশ ও জীবন“. Thesis, University of North Bengal, 1985. http://hdl.handle.net/123456789/1715.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
2

Adhikari, Sudam Chandra. „Kabisekhar Kalidas Roy : Jibon O Kabyo কবিশেখর কালিদাস রায় : জীবন ও কাব্য“. Thesis, University of North Bengal, 1996. http://hdl.handle.net/123456789/1687.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
3

Saha, Jyotsna. „Bangla kabyodharay Dwijendrolal Rayer kobita বাংলা কাব্যধারায় দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের কবিতা“. Thesis, University of North Bengal, 1992. http://hdl.handle.net/123456789/1766.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
4

Das, Keshab Chandra. „Debesh Rayer Tista kendrik upanayas : ekti samiksha দেবেশ রায়ের তিস্তা কেন্দ্রিক উপন্যাস : একটি সমীক্ষা“. Thesis, University of North Bengal, 2008. http://hdl.handle.net/123456789/1655.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
5

দাস, Das উত্তম Uttam. „অন্নদাশঙ্কর রায়ের প্রবন্ধ : বিষয়-বৈচিত্র্য ও ভাবনার ভিন্ন মাত্রা Annodashankar Rayer probondho : bishoy-boichitrya o bhabnar bhinno matra“. Thesis, University of North Bengal, 2017. http://hdl.handle.net/123456789/2495.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
6

শীল, Shil উজ্জ্বল Ujjal. „অন্নদাশঙ্কর রায়ের উপন্যাস : দেশ কাল ও সত্যের অন্বেষণ Annodashankar Rayer Uponyash: Desh Kal o Shottyer anweshan“. Thesis, University of North Bengal, 2017. http://ir.nbu.ac.in/hdl.handle.net/123456789/2670.

Der volle Inhalt der Quelle
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
Wir bieten Rabatte auf alle Premium-Pläne für Autoren, deren Werke in thematische Literatursammlungen aufgenommen wurden. Kontaktieren Sie uns, um einen einzigartigen Promo-Code zu erhalten!

Zur Bibliographie