Auswahl der wissenschaftlichen Literatur zum Thema „নারী“

Geben Sie eine Quelle nach APA, MLA, Chicago, Harvard und anderen Zitierweisen an

Wählen Sie eine Art der Quelle aus:

Machen Sie sich mit den Listen der aktuellen Artikel, Bücher, Dissertationen, Berichten und anderer wissenschaftlichen Quellen zum Thema "নারী" bekannt.

Neben jedem Werk im Literaturverzeichnis ist die Option "Zur Bibliographie hinzufügen" verfügbar. Nutzen Sie sie, wird Ihre bibliographische Angabe des gewählten Werkes nach der nötigen Zitierweise (APA, MLA, Harvard, Chicago, Vancouver usw.) automatisch gestaltet.

Sie können auch den vollen Text der wissenschaftlichen Publikation im PDF-Format herunterladen und eine Online-Annotation der Arbeit lesen, wenn die relevanten Parameter in den Metadaten verfügbar sind.

Zeitschriftenartikel zum Thema "নারী"

1

চক্রবর্ত্তী, প্রীতম. „একক মাতৃত্ব এবং সেলিনা হোসেনের দুটি গল্প“. BL College Journal 4, Nr. 1 (01.07.2022): 39–50. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b4.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
ওপার বাংলার বরিষ্ঠ কথাকার সেলিনা হোসেন, সাহিত্য চর্চা করে চলেছেন দীর্ঘ পাঁচ দশক ধরে, দীর্ঘকাল ধরে তাঁর জনপ্রিয়তাও অব্যাহত। সমাজ-রাজনীতি এবং অর্থনীতির বহুমাত্রিক সমস্যা-সম্ভবনা ঠাঁই পেয়েছে তাঁর কথাভুবনে। একইভাবে সেলিনা হোসেনের কথানদীর বাঁকে বাঁকে নারীভাবনাতেও যুক্ত হয়েছে নিত্য নতুন ভাবনা; ব্যক্তিত্বে ও বৈভবে নারীর বহুমাত্রিকতা ধরা পড়েছে সেখানে। আর আধুনিক মানবতাবাদের বিশিষ্ট একটি পর্যায় যে মানবী-ভাবনা, সে সম্পর্কে গভীর সচেতন তিনি। বহতা সমাজের পট-পরিবর্তন ও নারীভাবনার বিবর্তন সম্পর্কে সচেতন থেকেই কথাবিশ্বে মেয়েদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। সমাজের বিবিধ শ্রেণির নারী বাস্তবতার সঙ্গে সেলিনা হোসেনের গল্পবিশ্বে জায়গা করে নিয়েছে, আবার প্রকাশ করেছে নিজেদের অনন্যতাও। তেমন বিশ শতকের একেবারে প্রান্তে এসে তিনি গল্পে এনেছেন একক মাতৃত্বের মত বিষয়কে, যা আজও সমাজের প্রতিটি স্তরে নির্দ্বিধায় গৃহীত হয়নি। অথচ তিনি একেবারে গ্রামজীবনের প্রেক্ষাপটে বিষয়টিকে উপস্থাপিত করেছেন গল্পে; এখানে আলোচনা করা হয়েছে লেখিকার দুটি গল্প ‘মতিজানের মেয়েরা’ এবং ‘পারুলের মা হওয়া’। আসলে দুই গ্রামীণ রমণীর এই বিপ্লবাত্মক সিদ্ধান্তের পিছনে আছে বধূ নির্যাতন ও উপেক্ষিত নারীর করুণ ইতিহাস; পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারী আবহমান কাল ধরে যে যাপন-যন্ত্রণা ভোগ করে এসেছে, আলোচ্য গল্পগুলি তার বিরুদ্ধে শুধু প্রতিবাদই জানায় না, উত্তরণের পথও দেখায়।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
2

Rahman, Md Muhibur. „বাংলাদেশের নারী গৃহকর্মীদের কর্মপরিস্থিতি ও অধিকার: ইসলামী দিক-নির্দেশনা|Working Conditions and Rights of Women Domestic Workers in Bangladesh: Islamic Perspective“. ইসলামী আইন ও বিচার | Islami Ain O Bichar 19, Nr. 73 (02.05.2023): 9–30. http://dx.doi.org/10.58666/iab.v19i73.240.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
A significant part of the working class is women domestic workers, who work tirelessly to perform household tasks for their employers for low wages. In Bangladesh, women domestic workers are not getting the status and rights they deserve, there are regular reports of abuse of domestic workers. Though this group of workers engaged in the informal sector occupies a significant place in the labour market of Bangladesh they are not recognized. Since Bangladesh is a Muslim majority country, it is possible to establish the rights of domestic workers if people can be encouraged by promoting Islamic guidelines. Islam is a comprehensive way of life and it lays down effective principles regarding the rights of domestic workers. The purpose of this article is to explore the existing working conditions and rights of women domestic workers in Bangladesh and elucidate the Islamic guidelines in this context. It examines the issue using content analysis following the descriptive-analytical method. This research has revealed that women domestic workers are not receiving their due status as workers in Bangladesh. Establishing a robust legislative framework based on Islamic guidelines will ensure the desired outcome in this scenario.
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
3

সামন্ত, সহেলী. „বিশ শতকের নির্বাচিত কবির কবিতায় নারীর নিজস্ব ভাষার বহুমাত্রিকতা“. BL College Journal 4, Nr. 1 (01.07.2022): 07–20. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i1b1.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
সমাজে নারীর অবস্থান, তার নিজস্ব জগৎ তৈরি করে, তৈরি করে তার নিজস্ব ভাষা (Women's Dialect)। পুরুষের চোখে নারীর কল্পনা নয়, নিজের ভাষায় নারীর নিজের বক্তব্য তুলে ধরার পর্ব শুরু হয়েছে। সেই ভাষা একটি নতুন পথ নির্মাণ করেছে। এই ভাষায় যেমন নারীর নিজস্ব অভিজ্ঞতা, বঞ্চনার কথা ব্যক্ত হয় তেমন বিচিত্র অভিমুখও চিত্রিত হয়। Laura Mulvey 1975 সালে 'Male Gaze Theory'র কথা বলেন। বাংলা কবিতায় এই Theory ভাঙার পর্ব শুরু হয়ে গিয়েছিল বহু আগেই। এই প্রবন্ধে বিশ শতকের নির্বাচিত চারজন কবি কবিতা সিংহ, নবনীতা দেবসেন, কেতকী কুশারী ডাইসন ও গীতা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতার ভাব ও ভাষা দ্বারা, নারীর নিজস্ব ভাষার বিচিত্র স্বরূপ তুলে ধরা হয়েছে। কবিতা সিংহের কবিতার ভাষা তীক্ষè ক্ষুরধার, নবনীতা দেবসেনের কবিতাভাষা সংহত, কেতকী কুশারীর কবিতাভাষা আপাত সরল কিন্তু তীব্র অনুভূতিতে ঋদ্ধ, গীতা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতাভাষা সংস্কৃতঘেঁষা প্রজ্ঞা ও মননের দীপ্তিতে উজ্জ্বল। নারীর নিজের ভাষা সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী। বর্তমান প্রবন্ধে নির্বাচিত কবির কবিতাভাষা ও ভাবনার মধ্য দিয়ে নারীভাষার বহুমাত্রিক স্বরূপকে তুলে ধরা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
4

মুহাম্মদ আবদুর রহমান আনওয়ারী und শামীমা নাসরিন. „নারী নেতৃত্বের স্বরূপ: পরিপ্রেক্ষিত ইসলাম“. Bangladesh Journal of Integrated Thoughts 12, Nr. 17 (25.11.2020). http://dx.doi.org/10.52805/bjit.v12i17.159.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
ইসলামি জীবনবিধান নারী পুরুষ উভয়ের জন্য। কুরআন সুন্নাহে নারী নেতৃত্ব বৈধ বা অবৈধহওয়া বিষয়ে সরাসরি বা স্পষ্ট নির্দেশ নেই। তবে রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজে তারা অংশ নিবে এ বিষয়েস্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। মহানবি সা. কোনো নারীকে কোনো অঞ্চলের শাসনকর্তা নিয়োগ দেননি। তবেপারিবারিক ক্ষেত্রে পুরুষের কর্তৃত্ব সম্পর্কিত একটি আয়াত ও পারস্য সা¤্রাজ্যে এক নারীর সা¤্রাজ্ঞী হওয়ারপ্রেক্ষাপটে মহানবি সা.-এর এক মন্তব্য সম্বলিত একটি বর্ণিত হাদিসের ভিত্তিতে আলিমগণ প্রচুর মতভেদকরেছেন। অধিকাংশ আলিম এ হাদিসের উদ্ধৃতিতে নারী নেতৃত্ব অবৈধ বলেছেন। অনেকে হাদিসটি নিয়েপর্যালোচনা করেছেন। কেউ কেউ হাদিসটির ভাষ্য বর্ণনামূলক, বিধানমূলক নয় বলেছেন। অনেকে নেতৃত্বেরধরনের বিভাজন টেনে রাষ্ট্রপ্রধান ব্যতীত অন্যান্য পদে নারীর নেতৃত্ব বৈধ বলেছেন। কেউ কেউ এর সাথেইসলামি জীবনব্যবস্থা ও মূল্যবোধের আলোকে কিছু শর্তারোপ করে একে বৈধ বলেছেন। সুতরাংমানবসমাজের অংশ হিসেবে নারীরা এ সমাজে কোন ধরনের নেতৃত্ব দিতে পারবে, আবার কোন ধরনেরপারবে না- তা যাচাই বাছাই করে এ বিষয়ে ইসলাম ও মুসলিম আলিমগণের দৃষ্টিভঙ্গি বর্তমান প্রবন্ধেআলোচনা করা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
5

বসু, সুদক্ষিণা. „বাংলা কবিতায় গৃহ: একটি দ্বিমুখী উপস্থাপন“. BL College Journal, 01.12.2022, 43–52. http://dx.doi.org/10.62106/blc2022v4i2b4.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
সভ্যতার প্রাথমিক পর্ব থেকেই মানুষ যখন ঘর বেঁধেছে আর তাকে কেন্দ্র করে সম্পর্কের ভিত্তিতে তৈরি করেছে সংসার নামের এক বিমূর্ত ধারণা, তখন থেকেই গৃহ ও সংসারের কেন্দ্রে স্থাপন করা হয়েছে নারীকে। সেই গৃহকেন্দ্রিক ভূমিকাকে মহিমান্বিত করেছে সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি। আর পুরুষের হাতে রচিত সাহিত্যে গৃহ ও গৃহলক্ষ্মী, প্রায়ই এক হয়ে গেছেন আশ্রয়বোধের ধারণায়। একজন মেয়ে ঘরসংসার সামলাবেন, পুরুষ সদস্যকে আশ্রয় দেবেন এটি বাঙালি জীবনে এতই অবশ্যম্ভাবী হয়ে গেছে যে লিঙ্গসাম্যের যুগেও নারীর গৃহকেন্দ্রিক অবস্থানের বাধ্যতা এবং সেই ভূমিকার মহিমাকীর্তনে যে একটি ফাঁকি আছে, সেটা চট করে চোখে পড়ে না। বাংলা গীতিকবিতার ধারায় একদম সূচনা থেকেই পুরুষ বাচনে এমনই একটি গৃহের ছবি দেখতে পেলেও স্বাধীনতা পরবর্তী পশ্চিমবঙ্গে রচিত বাংলা কবিতার ধারায় নারীর অস্বস্তি এবং জেহাদ ধরা পড়েছে নানাভাবে। কবিতা সিংহ থেকে চন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতায় গৃহের এক প্রবল আকাঙ্ক্ষা থাকা সত্ত্বেও নিরাশ্রয়ের আর্তি ধরা পড়ে নানাভাবে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
6

Singh, Dr Naorem Sanatomba. „Kaviratana Arambam Darendrajit in Manipuri Literature“. Praxis International Journal of Social Science and Literature, 28.03.2022, 89–93. http://dx.doi.org/10.51879/pijssl/050311.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
কবিরত্ন অরাম্বম দরেন্দ্রজিৎ মণিপুরী খোরিরোলগী অনৌবা কুমজিন লাকপদা খুত্তা খোর্জ্জৈ পায়দুনা মুকমৈ নারল পোনখিবা অচংবা খোরিশুবা অমনি। শৈরেং, দ্রামা, খণ্ডকাব্য অমসুং অনুবাদকী লমদা খুৎ থারকখিবা খোরিলাংবা অসি মহৈরোই ওইনা লাইরিক ফনা হৌরকখি। মমা-মপা, মপু-মবেন কৈরাক থাবা শাগৈদা চাওরকখি। নিংথৌ ঙাইওইনবা শাগৈদা য়োক্লকখি। লাইরিক লাইশু তম্বগী লমদাংদা মণিপুরা নোংচুপকী শিখ্য লাকখিবা মতমদা লময়াল্লোই ওইনা নোংচুপকী মহৈ ফংলকখিবা মীওই অমনি। মণিপুরী খোরিরোলদা ‘য়কায়রোল শকপা অশৈবা’ হায়না খুরুম্নরিবা রোমান্তিক পরম্পরাদা খুদুং লৌদুনা খোরিরোলগী মমল য়াম্লবা লঙ্গৈ শীন্নবীরম্বা শক্নাইরবা কবিরত্ন অসি মশাগী চহী ৩৭ খক্তমক ঙায়রিঙৈ পুন্সি চেংজেল লোইখি। অশৈবনা লৈখিদ্রবা মতুং মহাক্কী খোরিরোলবু শকখঙবা ওইনা মণিপুরী সাহিত্য পরিষদনা ‘কবিরত্ন’ উপাধি পীখি। কবি অসিগী তেল্লবা পুন্সি খোঙচত্তা থম্বীরম্বা মমল নাইদ্রবা খোরিরোলগী লনশিংবু মশক খঙহন্দুনা কবিগী পুন্সিগী মমল লেপ্নবা হোৎনবা চুমগনি।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
7

হোসেন, মো নাজমুল. „বংশীদাসের <i>রাইরাজা</i> পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার: ক্ষমতা-তত্ত্বের প্রতিফলন“. সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, Nr. 1-2 (01.02.2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.8.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
সারসংক্ষেপ: পাণ্ডুলিপিতে একটি জাতির ঐতিহ্য ও মননের ইতিবৃত্ত ধরা থাকে, তাই পাণ্ডুলিপির পাঠ জরুরি। পঞ্চদশ শতাব্দীর পদকর্তা বংশীদাস রচিত রাইরাজা পাণ্ডুলিপি মধ্যযুগের ইতিহাসের অনালোকিত একটি প্রান্তের উদ্ভাসন। এ কাব্যে বৈষ্ণব প্রেমদর্শনের বিচিত্র একটি রূপ প্রকাশ পেয়েছে, যেখানে প্রণয়লীলা ছাড়াও রাধা-কৃষ্ণকে ক্ষমতা-সম্পর্কে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। বর্তমান প্রবন্ধে বংশীদাসের রাইরাজা পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি সভ্যতার ইতিহাসে মাতৃ- তন্ত্রের অবসান ঘটার মধ্য দিয়ে পিতৃতন্ত্র বা পুরুষতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং দৈবকল্পনায় আদ্যাশক্তির পরিবর্তে পুরুষ দেবতার প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার সমান্তরালে নারীর অধস্তনতার ইতিহাস অনুসন্ধান করা হয়েছে। এছাড়াও স্বল্প সময়ের জন্য, রাধা ক্ষমতার কেন্দ্রে অধিষ্ঠিত হলেও পুরুষতান্ত্রিক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বিকল্প ভাবাদর্শ প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ক্ষমতা-সম্পর্ক কীভাবে প্রেমতত্ত্বে পর্যবসিত হয়, তার স্বরূপ উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
8

হোসেন, মো নাজমুল. „বংশীদাসের <i>রাইরাজা</i> পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার: ক্ষমতা-তত্ত্বের প্রতিফলন“. সাহিত্য পত্রিকা - Shahitto Potrika | University of Dhaka 58, Nr. 1-2 (01.02.2023). http://dx.doi.org/10.62328/sp.v58i1-2.19.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
সারসংক্ষেপ: পাণ্ডুলিপিতে একটি জাতির ঐতিহ্য ও মননের ইতিবৃত্ত ধরা থাকে, তাই পাণ্ডুলিপির পাঠ জরুরি। পঞ্চদশ শতাব্দীর পদকর্তা বংশীদাস রচিত রাইরাজা পাণ্ডুলিপি মধ্যযুগের ইতিহাসের অনালোকিত একটি প্রান্তের উদ্ভাসন। এ কাব্যে বৈষ্ণব প্রেমদর্শনের বিচিত্র একটি রূপ প্রকাশ পেয়েছে, যেখানে প্রণয়লীলা ছাড়াও রাধা-কৃষ্ণকে ক্ষমতা-সম্পর্কে প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। বর্তমান প্রবন্ধে বংশীদাসের রাইরাজা পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি সভ্যতার ইতিহাসে মাতৃ- তন্ত্রের অবসান ঘটার মধ্য দিয়ে পিতৃতন্ত্র বা পুরুষতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা এবং দৈবকল্পনায় আদ্যাশক্তির পরিবর্তে পুরুষ দেবতার প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার সমান্তরালে নারীর অধস্তনতার ইতিহাস অনুসন্ধান করা হয়েছে। এছাড়াও স্বল্প সময়ের জন্য, রাধা ক্ষমতার কেন্দ্রে অধিষ্ঠিত হলেও পুরুষতান্ত্রিক আধিপত্যের বিরুদ্ধে বিকল্প ভাবাদর্শ প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ক্ষমতা-সম্পর্ক কীভাবে প্রেমতত্ত্বে পর্যবসিত হয়, তার স্বরূপ উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen

Berichte der Organisationen zum Thema "নারী"

1

Sultan, Maheen, und Pragyna Mahpara. বাংলাদেশের পারিবারিক সহিংসতা আইন বাস্তবায়নে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া (ব্যাকল্যাশ) প্রতিরোধ. Institute of Development Studies, Dezember 2023. http://dx.doi.org/10.19088/backlash.2023.006.

Der volle Inhalt der Quelle
Annotation:
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন এবং পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন ২০১০- এর মতো আইন থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশে পারিবারিক সহিংসতার হার অনেক বেশি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, প্রতি পাঁচজন নারীর মধ্যে প্রায় তিনজন (৫৭.৭%) তাদের জীবদ্দশায় কোনো না কোনো ধরনের শারীরিক, যৌন বা মানসিক সহিংসতার শিকার হয়েছেন। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের প্রস্তাবনায় এবং সিটিজেনস ইনিশিয়েটিভ এগেইনস্ট ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স (CIDV) নামে পরিচিত পারিবারিক সহিংসতা রোধে তৈরি জোটের সমর্থনে ২০১০ সালে উক্ত আইন প্রণয়ন এবং কার্যকর করা সরকারের জন্য একটি বিশেষ অর্জন ছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে আইনটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অর্জন কম ছিল। সুইডিশ সরকারের সহায়তায় ও সুইডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন এজেন্সি (SIDA) প্রোগ্রাম এর অর্থায়নে এবং ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের (IDS) আয়োজনে “Countering Backlash: Reclaiming Gender Justice” প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে ২০২২ সালে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অফ গভর্নেন্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট (BIGD) ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি দ্বারা পরিচালিত গবেষণার উপর ভিত্তি করে লিখিত এই পলিসি ব্রিফিং এ গবেষণা পদ্ধতি, ফলাফল, মূল বার্তা এবং সুপারিশমালা তুলে ধরা হয়েছে।
APA, Harvard, Vancouver, ISO und andere Zitierweisen
Wir bieten Rabatte auf alle Premium-Pläne für Autoren, deren Werke in thematische Literatursammlungen aufgenommen wurden. Kontaktieren Sie uns, um einen einzigartigen Promo-Code zu erhalten!

Zur Bibliographie